পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] বঙ্গে বন্যার স্থায়ী প্রতিকার আর একটি বিষয়ে আমরা বঙ্গের দৈনিক ও সাপ্তাহিকগুলির সম্পাদকদিগের সাহায্যপ্রার্থী হইয়াছিলাম, কিন্তু দুই-এক জন ছাড়া কাহারও সাহায্য পাই নাই। সকলেই জানেন, বঙ্গে মধ্যে মধ্যে ভীষণ বস্তায় অগণিত লোকের সম্পত্তি-নাশ এবং নানা দুঃখ ইটয়া থাকে। তখন সৰ্ব্বসাধারণ চাদ তুলিয়া বিপন্ন লোকদের সাহায্য করিবার চেষ্টা করেন । কিন্তু বস্তার কোন স্থায়ী প্রতিকারের চেষ্টা হয় না। এই বিষয়ে প্রসিদ্ধ বৈজ্ঞানিক অধ্যাপক মেঘনাথ সাহা, এফ, আর এস, ফেব্রুয়ারী মাসের মডার্ণ রিভিউতে একটি প্রবন্ধ লেখেন । র্তাহার বৈজ্ঞানিক প্রতিভা ও পারদর্শিত এ বিষয়ে প্রবন্ধ লিখিবার তাহার একমাত্র ধোগ্যতা নহে । কয়েক বৎসর আগে যখন উত্তর-বঙ্গে বস্কায় অগণিত লোক বিপন্ন হয়, সাহায্যের কাজে তখন তিনি স্তর প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের প্রধান সহকারী ছিলেন, এবং তিনি বস্তাপ্ৰপীড়িত অঞ্চলের অধিবাসী। তাহার প্রবন্ধটি ভার বন্যার স্থায়ী প্রতিকারের উপায়ের আলোচনাতে সম্পাদক মহাশয়ের • প্রবৃত্ত হন নাই দেখিয়া আমরা বাংলা দেশের আমাদের জানা সব দৈনিক ও সাপ্তাহিকে একটি চিঠি সহ মডার্ণ রিভিউ পত্রিকার ফেব্রুয়ারী সংখ্যা পাঠাইয়া দিয়াছিলাম। কিন্তু দুঃখের বিস্তু কেবলমাত্র একটি ইংরেজী সাপ্তাহিক এই বিটির লোচন করিয়াছেন "বং একটি বাংলা দৈনিক * রন্ধটির অম্বুবাদ দিয়াছেন। আর (リ বিষয়ে ಸ್ತ್ರ অজ্ঞতার জন্ত । = جِ * o [" উপর শুল্ক বিদেশ: হু: লবণের উপর শুষ্ক স্থাপন করায় বিশেষ করিয়া বাংলা দেশেরই যে অংবিধা হইয়াছে তাহার উল্লেখ করিয়া প্রতিবাদসূচক একটি প্রস্তাব বঙ্গীয় दादशथक गच्चाइ श्रृंशैड श्हेब्रर्श्। द्द्देि इद्देब्रुइ। কিন্তু এ বিষয়ে কৰ্ত্তা বড়লাট । বাংলা দেশের উপর আধুনিক কোনো বড়লাটের ষে নেকনজর. ছিল বা আছে । তাহার কোন প্রমাণ পাওয়া যায় নাই। বড়লাটকে কর্তা বিবিধ প্রসঙ্গ—বিদেশী লবণের উপর শুল্ক bూసి& বলিবার কারণ, ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভা কোন শুষ্ক নমঞ্জুর করিলেও বড়লাট নিজের সার্টিফিকেটের জোরে তাহা বসাইতে পারেন। কিন্তু ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভা যে বাঙালী সভ্যদের অমতেও লবণ-গুৰু ধাৰ্য্য করিতে দিয়াছিলেন তাহার কারণ, যাহা কেবল বা প্রধানতঃ বঙ্গের অস্ববিধাজনক তাহাতে অন্য প্রদেশের প্রতিনিধিদের প্রাণ কাদিবে কেন ? বঙ্গের প্রতিনিধির সংখ্যা তাহার লোকসংখ্যার অনুযায়ী যথেষ্ট থাকিলে ভোটের জোরে বাঙালী প্রতিনিধিরা হয়ত কিছু প্রভাব বিস্তার করিতে পারিতেন ; কিন্তু বঙ্গের লোকসংখ্যা বোম্বাইয়ের আড়াইগুণ হওয়া সত্ত্বেও বাঙালী প্রতিনিধি আড়াইগুণ নহে—সমান সমান। ভবিষ্যতেও এই অবিচার থাকিবে এবং বাঙালীরা অরণ্যে রোদন করিতে থাকিবেন ও বাঙালী সম্পাদকের এই অবিচার সম্বন্ধে নিৰ্ব্বাক থাকিবেন । বিদেশী লবণের উপর শুষ্ক ধাৰ্য্য করাতে বাঙালীদেরই বেশী অন্ধবিধা কেন হইয়াছে তাহ বলিতেছি। বাংলা দেশের এক সীমানায় সমুদ্র । কিন্তু তাহা সত্ত্বেও বঙ্গে মুন তৈরি হয় না। তাহাতে বাঙালীর দোষ কতটা সে সব বিচার এখন করিব না। যদি বাংলা দেশে জুন তৈরি হুইত, তাহা হইলে বিদেশী স্থনের উপর ট্যাক্স বসায় বঙ্গীয় মুনের কার্টুতি বাড়িয়া ঐ মুনের কারখানার সুবিধা হইত। কিন্তু বাঙালীর কোন স্থনের কারখানা না থাকায় এ হবিধ বাঙালী পায় নাই। ১৯৩১-এর মার্চের মাঝখানে বিদেশী কুনের উপর ট্যাক্স বসে। তাহার পর হইতে মোটামুটি নয় মাসের একটা হিসাব পাওয়া গিয়াছে। শুষ্ক বসিবার আগে বঙ্গে বিদেশী মুনের দাম ছিল প্রতি ১০০ মণে চল্লিশ বিয়াল্লিশ টাকা ; শুষ্ক বসায় দাম বাড়িয়া ৬৪৷৬৬ হইয়াছে। বেশীর ভাগ গরিব লোকেরাই এই অতিরিক্ত টাকাটা দিতেছে। নয় মাসে শুষ্ক বাবতে বঙ্গদেশ ১৬ লক্ষ টাকা দিয়াছে। কথা ছিল, সংগৃহীত তন্ধের মটমাংশ ভারত গবষ্মেন্ট পাইবেন, বাকী রকম চৌদ্ধ আনা প্রাদেশিক গবষ্মেন্টরা পাইবে । সে হিসাবে ষে-প্রদেশ হইতে যত গুৰু আদায় इहेञ्चां८छ्, ठांशंब्र गांठ-बहेबांश्ल (अर्थीं९ ब्रकम cछोक यांना)