পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] পোর্ট-আর্থারের ক্ষুধা ፃፃ AMM AMMMMMAAA AAAA AAAA AAAA SAAA AAA AAAA AAAAA امید به সেই আলোয় কশেদের কামানগুলোও প্রকাশিত হইতে লাগিল । কিন্তু শত্রুর কাছে এখনও ধেগুলো আছে তার শক্ত আমাদের সন্ধানী আলোর চেয়ে ঢের বেশি । মাঝে মাঝে শক্ৰ ভার-শেল ছুড়িতেছে—মনে হইতেছে ধেন শূন্তে বিজলী বাতি ঝুলিতেছে ; চারিদিকে যেন দিনের আলো, তাহাতে একটি পিপড়ের চলাফেরাও দেখা যায় । স্বতরাং আমাদের এতটুকু নড়াচড়াও শক্রর দৃষ্টি এড়ায় না, অমনি আক্রমণেচ্ছু সেনাদলের উপর মেশিন-গান’-এর মারাত্মক গুলিবৃষ্টি শুরু হইয়া যায়। তাই আকাশে তারা-বাজি ফাটিতে দেখিলেই পরম্পরকে সাবধান করি –খবরদার ! নোড়োন, নোড়োেনা ! “ডিভিসন-নায়কের সদরে পৌছিয়া দেখি দলবল-সহ তিনি গোলন্দাজদের কাছে দাড়াইয়া তিমিরাবরণ-মুক্ত রাতের লড়াইয়ের দৃগ দখিতেছেন। রুশ-কেল্লায় সন্ধানী আলো দেগ। দিলেই বলেন—লাগাও ওটাকে ! পাণ্ড গুড়ো করে’ ! নিতান্ত তাচ্ছিল্যের ভাবে হাড়ছুটে মুড়িয়া বলিতে থাকেন—নতুন ক’ণের মত আমার অবস্থা ! এত আলোর মাঝে দাড়িয়ে লজ্জায় মারা যেতে বসেছি ! সেই রাতে আমাদের দল ইয়াংচিয়া-কউ পর্য্যস্ত ষ্ঠাটিল। সেখানে পৌছিবার কিছু পরেই বিকট শব্দে এক শেল আসিয়া পড়িল । আমরা বলাবলি করিতে লাগিলাম—নিশ্চয়ই কেউ মরেছে ? কে তারা ? কে ? পোয়া সরিলে দেখিলাম জন চার পাচ হতাহত পড়িয়া আছে, তাদের মধ্যে দু-জন নবাগত, মাত্র কয়েকদিন আগে দেশ হইতে আসিয়াছিল । দু-জনের ভয়াবহ মৃত্যু-কোমরের নীচে আধখান। দেহ উড়িয়া গেছে ! অপরের দুই পা চূৰ্ণ হইয়াছে—হুহু করিয়া জলের মস্ত রক্ত বার হুইতেছে । যুদ্ধক্ষেত্রে একজনের গায়ে কেন গুলি লাগে অথচ অপর জনের গায়ে লাগে না—এ এক দুজ্ঞেয় রহস্ত । এমন লোক আছে যে একটার পর একটা ভয়ানক যুদ্ধে লড়িতেছে, কিন্তু গায়ে তার একটি মাচড়ও লাগিতেছে না ; আবার এমন লোক আছে যে নিজের উপর গুলি cवन निब्रा लहटउtइ कूषट्कद्र भउ-cवषाप्नहे बांक, গুলি তার পিছু ধাওয়া করিবেই। যুদ্ধক্ষেত্রে পা দিয়াই ബ് -- -്. _ কেহ কেহ মারা পড়ে—গুলির আঘাত কেমন লাগে বোঝার আগেই। একবার যদি বন্দুকের লক্ষ্যস্থল হও তবে চল্লিশ পঞ্চাশটা গুলি তোমার গায়ে বিধিতে পারে । ३शहे कि चमूहे, ना ८कवण घtनाकङ्ग ? s>4 चाशडे তারিখে ডিভিসনের সদর তাকুশানের উত্তর ঢালুতে সরাইবার সময় ডিভিসন-নায়ক দুই ধারে দুই কৰ্মচারী লইয়া শক্রকে পর্যবেক্ষণ করিতেছিলেন । এমন সময় একট। গোলা আসিয়া নিমেষে কৰ্ম্মচারী দুজনের প্রাণ সংহার করিল, অথচ নায়ক দুজনের মাঝে থাকিয়াও অক্ষতদেহ রছিলেন । কেল্লা আক্রমণের সময় যারা সামনে থাকে তাদেরই আঘাত পাওয়ার খুব সম্ভাবনা, কিন্তু আসলে ধারা পিছনে থাকে তাদেরই চোট লাগে বেশি । নেপোলিয়ন বলিতেন—“গুলি তোমাকে লক্ষ্য করিয়া ছোড়া হইতে পারে, কিন্তু সেট। তোমাকে তাড়া করিতে পারে না । যদি তা পারিত, তবে জগতের শেষ সীমায় পালাইয়াও তোমার নিস্তার খাকিত না, তার কবলে তুমি পড়িতেই ৷” গুলিট ভূতের মত এক বিদ কুটে ব্যাপার। কাহারও বলার শক্তি নাই সেটা লাগিযে না ফলকাইবে । উহা সম্পূর্ণ মানুষের বরাতের উপর নির্ভর করে । এই স্থত্রে আর একটি ঘটনা মনে পড়িতেছে। তাইপোশানের যুদ্ধের পর দেখা গেল পলায়নপর রুশদের মধ্যে জন পাচ ছয় লোক তাড়াহুড়া না করিয়া ধীরেস্বন্থে বেপরোয়াভাবে হাত ছলাইতে দুঙ্গাইতে চলিয়া যাইতেছে। তাদের স্পদ্ধা দেখিরা আমরা প্রত্যেকে, ড্রিলের মাঠে লক্ষ্যভেদ অভ্যাসের সময় ধেমন করিতাম, ঙেমান সাবধানে অনড় জিনিসের উপর বন্দুক রাখিয়৷ টিপ করিয়া গুলি ছাড়িতে লাগিলাম–কিন্তু একটি গুলিণ্ড তাদের গায়ে লাগিল না । শেষে একজন নায়ক বলিল, নিশ্চয়ই সে মারিখে, কিন্তু সেও পাঞ্জিল না। রুশের ধীরে ধীরে হাটিতে ইটিতে শেষে আদৃত झझेब्रा cशंश । তারপর কতবার ক্লশের কেল্লার উপর ধাড়াইয়। রুমাল নাড়িয়া আমাদের ডাকিয়াছে, কখনও বা দেওয়ালের याश्रिब्र चांनिबो चशभांन कब्रिब्राटश्-डाटलब ऐो*छ