পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নওজোয়ানের রাষ্ট্রচিন্তা শ্ৰীগোপাল হালদার > করাচী ভারতবর্যের শহরগুলির মধ্যে নওজোয়ান’ । ১৮৪৩ খৃষ্টাব্দে যখন তার চালর্স নেপিয়ার সিন্ধুদেশ জয় করেন তখনও আধুনিক করাচী ভাল করিয়া স্থাপিত হয় নাই। ১৭৩৯-এর পরে বালুচিস্তানের বাণিজ্যদ্বার থরক হইতে সরিয়া করাচীতে চলিয়া আসে—হিন্দু বণিকগণ মাটির দেওয়াল তুলিয়া তখনকার দিনে আত্মরক্ষার চেষ্টা করে । তখন দেশের শাসন ংরক্ষণের ভার ছিল কালাত-এর খানদের উপর । ১৭৯৫ খৃষ্টাব্দে তালপুরের মীর-বংশ করাচী অধিকার করিল ! মেনোরা দ্বীপের দুর্গ তাহাদেরই দ্বারা নিৰ্ম্মিত। ১৮৩৯ খৃষ্টাব্দে সেই দ্বীপ ও করাচী ব্রিটিশের হাতে পড়িল-চার বৎসরের মধ্যে সিন্ধুদেশ ইংরেজের অধিকারে আসিল, কয়েক ঘর জেলে ও হিন্দু বেনের অধুষিত ক্ষুদ্র শহর করাচীর সৌভাগ্যের সূচনা হইল । বিজেত স্তর চালর্স নেপিয়ার তপনই দেখিলেন যে, একদিন এ -tza also co–"glory of the East’ &n ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দে স্তর রিচার্ড বাটন কহিতেছেন, “এই শহর কতকগুলি নীচু ও উচু মেটে ঘরের সমষ্টি মাত্র। অন্ধকার অপরিসর গলিতে গাধা ছাড়া অন্ত জীব জারামে চলিতে পারে না, ইহার কোনও নর্দমা নাই ।” অাজ করাচীর স্বপ্রশস্ত রাজপথে ট্রাম, বাস, মোটর, ভিক্টোরিয়া গাড়ী ছুটিয়া চলিয়াছে, দুইদিকে অগণিত স্বধ+ধবল সৌধশ্রেণী। প্রায় আড়াই লক্ষ নরনারী জাজ করাচীর অধিবাসী, সাড়ে ছাব্বিশ কোটি টাকা মূল্যের জিনিষ করাচীর আমদানি, সাড়ে পচিশ কোটি টাকা মূল্যের জিনিষ, ইহার রপ্তানী । বাণিজ্য-কেন্দ্র হিসাবে করাচার স্থান আজ ভারতবর্ষে কলিকাতা ও বোম্বাইর পরে । করাচীর এই সৌড়াগোর কারণ কি ? করাচীর বণিকনেতা अब्र मt*ख etब्रवहे खांश वि८अय१ कब्रिध्नां८छ्न ३ ( ১ ) ভারতবষের শহর ও বাণিজ্যকেন্দ্রগুলির মধ্যে করাচীর জলবায়ু সৰ্ব্বোত্তম, (২) এখানে ভাল পানীয় জল ও গাদা স্বচ্ছল ; ( 3 ) বিশ্রামের ও খেলাধূলার স্থান প্রচুর ; ; ৪ ) ব্যবসাপত্রের দিক হষ্টতে অপেক্ষাকৃত কম খরচ ; (৫) সমগ্র এশিয়া ও প্রাচ্যভূমিতে ইহার ভৌগোলিক অধিষ্ঠান অতুলনীয় ; (৬) অতি অল্প খরচে এই বন্দর ৪ শহরতলী যত খুশী বিস্তুভ করা যায়। সঙ্করের লয়েড, স্বাধ সম্পূর্ণ হইলে সিন্ধুনদের দুই তীর শস্ত-শ্রামল হুইয়া উঠিবে, তখন ৩৩০ মাইল দূরের এই বাণিজ্যকেন্দ্র যে কোন স্থান অধিকার করিবে কে বলিতে পারে ? করাচীর ছয় মাইল দূরে ড়িঘরোড, ষ্টেশনের নিকট উড়ো জাহাজের ঘাটি । পূৰ্ব্ব-পশ্চিমের মিলন-পথ যেদিন সমুদ্রের উপর দিয়া ছিল সেদিন বোম্বাই ছিল ভারতবষের দুয়ার । ভাৰী কালের মিলন-পথ আকাশ বান্তিয়া চলিবে ; করাচী হয়ত পূৰ্ব্ব-পশ্চিমের সেই ভাবীদিনের মিলন-দ্বার। করাচীর * পথঘাট, বাড়িঘর, সকল জিনিষেষ্ট যেন নওজোয়ানের" ছাপ পড়িয়াছে । ३ নওজোয়ান ভারত সভার প্রকাণ্ড প্যাণ্ডালের উপরে রক্তপতাকা উচ্চে মাথা তুলিয়া রহিয়াছে—তোরণের শিরে সোভিয়েট সাম্যবাদের প্রতীক কাস্তে ও হাতুড়ী – ‘রাজগুরু ময়দানের এই ভোরণের নাম "যতীন দাস নগর’। এই নবযৌবনের ঘাটি পার ইষ্টলে কংগ্রেস মণ্ডপে পৌছানো যায়। করাচীর দুই চোথ—এক চোখ সেই হরচন্দরায় নগরের দিকে, আর এক চোখ এই "যতীন মাস নগরের উপর। ২৩শে সন্ধ্যায় লাহোরের কারাগারउ८ण उिनfौ शूद८झंझ eri१ नि:८ुश्व इंदेंश्च शिध्t८छ्ভারতবর্ষের লাল চোখ আজ নওজোয়ানের লাল পতাকার क्ट्रिक चांलl ७ ऐंठ६कéाञ्च डाकाहेat चारह, हब्रक्लन्भद्राब्र