Ꮌ☾8 কিয়দংশ আপনা-আপনি উৎপন্ন হইয়া থাকিতে পারে । কিন্তু তাহার অনেক অংশ ভারতে স্বরাজস্থাপনের বিরোধী हे९८ब्रछब्रा छद्माझेब्रां८छ् dवश् छौच्चाहेब्रा ब्रांशि८ङ८छ् । এখনও যে সব মুসলমান নেতা জিন্নার ১৪ দফা পরিমিত দাবি ধরিয়া বসিয়া আছেন, তাহাদের পশ্চাতে কোন কোন উচ্চপদস্থ সিবিলিয়ানের প্ররোচনার প্রলোভন ও উৎসাহবাণী আছে, এ-বিষয়ে কোনষ্ট সন্দেহ নাই । সব দলের মুসলমানের একমত হইয়। হিন্দুদের সঙ্গে একটা রফা করিবে, এরূপ আশা করা বৃথা । গোলটেবিল বৈঠকে হিন্দু-মুসলমান সমস্তার সমাধানের ভার যে ভারতীয়দের উপর দেওয়া হইয়াছে এবং ভারতবর্ষের স্বরাজলাভ তাহার উপর নির্ভর করিবে, এইরূপ মত ষে প্রকাশিত হইয়াছে, তাহা ভারতীয় স্বরাজবিরোধী ইংরেজদের একটা চা’ল মাত্র। তাহাজের হাতে একদল অনুগ্রহভিখারী মুসলমান আছে বলিয়া তাহারা জানে যে, ভারতীয়দের দ্বারা হিন্দু-মুসলমান সমস্তার সমাধান চেষ্টা তাহারা বরাবরই ব্যর্থ করিতে পারিবে স্বতরাং স্বরাজলাভ যদি ভদ্ধপ সমাধানের উপর নির্ভর করে তাহা হইলে ভারতবর্ষকে স্বরাজ দিতেও হুইবে না । অতএব আমাদের নেতারা যদি বলেন, “আমরা হিন্দু মুসলমান ঐক্য ব্যতীত গোলটেবিল বা অন্ত কোন বৈঠকে যোগ দিব না,” তাহা হইলে তদ্বারা তাহার স্বরাজবিরোধী ইংরেজদেরই উদ্দেশ্রসিদ্ধির সহায় হইবেন । ইউরোপে গোটাকুড়ি দেশে লীগ অব, নেশুন্স, সংখ্যালঘিষ্ঠদের সমস্যার সমাধান করিয়াছেন । এই সমাধান ভারত-গবন্মেণ্ট এবং ব্রিটিশগবন্মেণ্ট লীগের সভ্যরূপে অনুমোদন করিয়াছেন । গত জানুয়ারী মাসে লীগের কৌন্সিলের অধিবেশনে তাহার সভাপতি ব্রিটিশ পররাষ্ট্রসচিব হেণ্ডারসন সাহেব বলিয়াছেন, যে, লীগের দ্বারা অবলম্বিত সংখ্যালঘিষ্ঠদিগের রক্ষণ-পদ্ধতি এখন ইউরোপের এবং পৃথিবীর সাধারণ আইনের অভভূত (“the system of the protection of minorities, now a part of the public law of Europe and of the world".) I fefs wine won : প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩৮ [ ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড . “Questions ...concerning the application of the Minority Treaties were not national questions, they were international questions; they were ...League of Nations questions; they were questions in 醬 ஆ had a common duty and a common Iml ᎦᏓ. তাৎপৰ্য্য । “সংখ্যালঘিষ্ঠদিগের সম্বন্ধে প্রণীত সন্ধি- ' সত্তগুলির প্রয়োগবিষয়ক প্রশ্ন বিশেষ বিশেষ নেশ্যানের সমস্ত নহে, উহা অন্তর্জাতিক সমস্তা ; উহ! লীগ অব নেশ্যান্সের সমস্তা ; উহা এরূপ সমস্ত যাহাতে সকলের সাধারণ কর্তব্য ও স্বার্থ আছে।” তাহা হইলে লীগের সমাধান ভারতবর্ষে প্রয়োগ না করিয়া ব্রিটিশ গবন্মেণ্ট হিন্দু মুসলমানের সমস্ত৷ মিটাইবার ভার কেন তাহাদেরই ঘাড়ে চাপাইয়াছেন ? কতকগুলি ইংরেজ আশা দিতেছে, তোমাদের মধ্যে সন্ধি হইলেই তোমরা স্বরাজ পাইবে ; অপর একদল যাহাতে সাঙ্ক না হয় গোপনে গোপনে তাহারই চেষ্টা নিয়ত করিতেছে । ইংরেজ রাজনৈতিক খেলোয়াড়দের এ খেলা কংগ্রেস নেতার। কি বুঝেন না ? তাহার হয়ত মনে করেন, আমাদের ঘরোয় বিবাদ আমরা না মিটাঙ্গতে পারিলে আমাদের লজ্জা ও অপমানের বিষয় হুইবে । তাহ কতকটা সত্য বটে। কিন্তু এত দীর্ঘকাল যে আমরা পরাধীন আছি, এ অপমান ও লজ্জা তার চেয়ে বেশী নয়—এ অপমান ও লজ্জা তাহারই অস্তগত । এই লজ্জা ও অপমানের অনুভূতি এত প্রবল হওয়া উচিত নহে, যে, তাহাতে স্বরাজ অর্জনের ব্যাঘাত জন্মে। ইউরোপের বিশ বিশটা স্বাধীন দেশে লীগের সমাধান হইল, তাহাতে গ্রহণকারী স্বাধীন জার্মান, চেকৃ, পোল তুর্ক জার্মানিয়ান প্রভৃতি লজ্জায় মরিয়া গেল না ; আর পরাধীন আমাদের লজ্জাবোধ এত বেশী ষে আমরা আমাদের বিরোধী ইংরেজদের কৌশল अष्ट्रयाम्रैौ कोखहे कब्रि८७ङ् ि। তুরস্ক, পোল্যাও চেকোস্লোভাকিয়া প্রভৃতি স্বাধীন সাধারণতন্ত্রের লোকেরা লীগের সমাধান গ্রহণ করায় তাহাদিগকে কেহ স্বাধীনতার অনুপযুক্ত মনে করে নাই। আমরা ঐক্সপ সমাধান দাৰি করিলে বা গ্রহণ করিলে चांभाळलब्र चाशेौन छुझेदांव्र चषिकांब्र कबिब शांझे८द घटन করার মত নিৰুদ্ধিতা নেতাদের বেন না হয়।
