পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S&No _ ھمی ھ مہیہ سب مم: r -s = প্রেসিডেন্সী) তাহার লোকসংখ্যা ও ক্ষমতার অনুরূপ কাজ সত্যাগ্রহ আন্দোলনে করে নাই। এরূপ তুলনাটা অপ্রীতিকর। কোন প্রদেশ কি করিয়াছিল বলা কঠিন । সংবাদপত্রের ও টেলিগ্রাফ জাপিসের উপর কড়া শাসন সব জায়গায় সমান ছিল না ; স্বতরাং সকল প্রদেশ সংবাদপ্রচারের সমান স্থযোগ পায় নাই। তদ্ভিন্ন, হিন্দীর উপন্দ্রবে মান্দ্রাজকে কাবু করা হইয়াছে। তাহার কিছু পরোক্ষ ফল ফলিতে পারে না কি ? বাংলা দেশ সম্বন্ধে কেবল লেখা হইয়াছিল, যে, মেদিনীপুর জেলা পুলিসের অত্যাচারের জন্য প্রসিদ্ধি লাভ করিয়াছিল। কিন্তু মেদিনীপুরের লোকেরা এবং বজের অন্ত অনেক জেলার লোকের আন্দোলনে যাহা করিয়াছিল, তাহার কোন উল্লেখ ছিল না। সংবাদপত্রসমূহ তাহাদের কৰ্ত্তব্য করে নাই বলা হইয়াছিল। লেখা হইয়াছিল যে, তাহারা কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির আদেশ অনুসারে প্রকাশ বন্ধ করে নাই। তাহারা ত কংগ্রেসের চাকর নহে ; কংগ্রেসের কমিটি ত তাহাদিগের মত পর্য্যন্ত লওয়ার ভজতাটুকু করেন নাই। খবরের কাগজসমূহে সত্যাগ্রহের সংবাদ ঘন ঘন প্রকাশিত না হইলে আন্দোলন কখনই বিস্তৃতি লাভ করিত না । সংবাদপত্র সমূহের সম্বন্ধে কমিটি বাহা লিখিয়াছিলেন, তাহা নিমকহারামী ভিন্ন चांद्र किडू नञ्च । নূতন কংগ্রেস ওয়াকিং কমিটি নূতন কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটিতে সব প্রদেশের লোক নাই। মাম্রাজের প্রদেশগুলি একেবারে বাদ পড়িয়াছে। গান্ধীজী ও পটেলজী যাহাই বলুন, ভারতবর্ষের মত বৃহৎ দেশের দক্ষিণ অংশটার কোন লোকই কমিটিতে না থাকা ভাল হয় নাই । সভাপতির মতে মত দিবার লোকই কমিটিতে থাকিবে, এ নিয়ম ভাল নয়। স্বাধীন মতের লোকও চাই। बजा इहेब्रां८इ, २sti eथप्न* श्हे८ङ २० जन cणांक লইতে হইবে, তাহাতে প্রত্যেক প্রদেশ হইতে কেমন প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩৮ [ ७s* छांग, >ञ थ७ ریشه مسیمه مریسs- په پrمد করিয়া লোক লওয়া যায় ? কেন, ভারতবর্ষের মত বিশাল দেশের ওয়ার্কিং কমিটির সভ্য-সংখ্যা ২৫ হইলে কি কাজ অচল হইত ? তা ছাড়া, মান্দ্রাজ প্রেসিডেন্সীতে কংগ্রেসের কয়েকটা প্রদেশ আছে, তাহার কোনট হইতেই কেন লোক লওয়া চলিল না ? কংগ্রেসের কাজের স্থবিধার জন্ত ভারতবর্ষ একুশটি প্রদেশে বিভক্ত হইয়াছে। তাহার মধ্যে কমিটিতে গুজরাটের দুই, আগ্রা-অযোধ্যার এক, বিহারে দুই, সিন্ধুর এক, বাংলার দুই, বোম্বাই শহরের তিন, বেরারের এক, পঞ্জাবের দুই, এবং দিল্লীর একজন সভ্য আছেন। আজমীরের, অন্ধের, আসামের, ব্ৰন্ধের, হিন্দুস্থানী মধ্যপ্রদেশের, মরাঠী মধ্যপ্রদেশের, কর্ণাটকের, কেরলের, মহারাষ্ট্রের, উ-প সীমান্তের, তামিল নাডের এবং উৎকলের একজনও নাই । ভিন্ন ভিন্ন প্রদেশের অবস্থা, স্থবিধা-অস্থবিধা, বুঝিয়া কার্ধ্যের ব্যবস্থা করিবার জন্য কাৰ্য্যনিৰ্ব্বাহক কমিটির সভ্যসংখ্যা বাড়াইয়া সকল প্রদেশ হইতে সভাপতির স্বরে স্বর-বাধা একজন করিয়া সভ্য অনায়াসে লইতে পারা যাইত এবং পারা উচিত ছিল । তাহ না-করায় কংগ্রেস যথেষ্ট শক্তিশালী হুইৰে না। এক এক প্রদেশ হইতে একাধিক সভ্য ( মহাত্মা গান্ধী ছাড়া ) না লইলেও চলিত । সাম্প্রদায়িক সমস্যা ও হিন্দু মহাসভা গত মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহে দিল্লীতে হিন্দু মহাসভার কার্য্যনিৰ্ব্বাহক কমিটির দুটি কয়েকঘণ্টাব্যাপী দীর্ঘ অধিবেশনের পর সর্বসম্মতিক্রমে সাম্প্রদায়িক সমস্যা সম্বন্ধে নিয়মুদ্রিত মতবর্ণনাপত্র প্রকাশিত হয়। পণ্ডিত মদনমোহন মালৰীয় কমিটির অধিবেশন ছুটিতে নেতৃত্ব করেন । The Hindu Mahasabha desires to point out that it has throughout and consistently taken up a position which is strictly national on the communal issue. It believes that no form of national responsible self-government which India is struggling to achieve, and which England is