পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা] মীরাবাঈ। २8१ স্থাপন করিয়াছে। চিতোর-ভুর্গে মহারাণ। কুম্ভ কর্তৃক প্রস্তুত “কুভশ্যামজী"র এক মন্দির কাছে ; উহারই পাশে ७क•ि विकूयचिद्र cनष बाइ-वाश८क cणारक औब्रा बाछे८ब्बद्ध ६ङब्राग्रेौ यणिब्रा थां८क । इब्रङ uहे भकिब्र फूहेलििब्र সান্নিধ্য দেখিয়াই ঐতিহাসিকের অঘটন-ঘটন-পটীয়সী বুদ্ধি নিৰ্মাতৃ-দ্বয়ের পতি-পত্নী সম্বন্ধ অনুমান করিয়া লইয়াছে, এ অনুমান অসম্ভব নহে। - আজমীঢ় হইতে যোধপুরের পথে, ৰোধপুর হইতে ৰিশ ক্রোশ উত্তর-পূৰ্ব্বে অসংখ্য বীরের রক্তসিঞ্চিত বীরপ্রস্থ মেড় তা ভূমি। মেড়তা অতি প্রাচীন স্থান-লোকে । ইহাকে মাদ্ধাতার - আমলের শহর বলিয়া থাকে। যোধপুর-রাজ যোধায় কনিষ্ঠ পুত্র দুদা ১৪৬১ খৃষ্টাব্দে মেড ত জনপদ “জাগীর” পাইয়াছিলেন । দুদাঙ্গী বীর ও পরম ভাগবত ছিলেন ; তিনিই মেড়তার স্বপ্রসিদ্ধ চতুৰ্ভুঞ্জ দেবের মন্দির স্থাপনা করেন । চতুভূজদেব মেডতিয়া রাঠোরদের কুলদেবতা ; এখন ৪ তাহারা চতুভূজঙ্গীর নামযুক্ত "পবিত্ৰা” শির-পেচের ন্যায় পাগড়ীর উপর বাধিয়া থাকে। স্কুদাজী জ্যেষ্ঠপুত্র বীরমদেবকে মেড়ত এবং চতুর্থ পুত্র রতন সিংহকে মেড়তার অধীনস্থ কুড়কী, বাজোঁলী ইত্যাদি বারখানি গ্রাম দিয়াছিলেন। কুড়কী গ্রাম রতন সিংহের একমাত্র কন্তু মীরার জন্মস্থান । মীরার জন্মের তারিখ সঠিক জানা যায় না ; অহমান তিনি ১৪৯৮ খৃষ্টাব্দের কাছাকাছি কোনো সময়ে ভূমিষ্ঠ হইয়াছিলেম। (হরবিলাস সার্বুড়া বা সর্দা-রুত মহারাণ সাগা, ১ম ভাগ, পৃঃ ১৯ ) । । অতি শৈশবাবস্থায়ু মাতৃবিয়োগ হওয়াতে মীরার মাতামহী তাহাকে প্রতিপালন করেন। মাতৃহীনা মীরার হৃদয়মঙ্ক বাগ্যেই অপার্থিব প্রেমের পিপাসায় আকুল হইয়া গিরিধরলালজীকে আশ্রয় করিয়াছিল। গিরিধরলালজীর মুক্তি ত্ৰিভঙ্গ স্থঠাম ; বামহাতে গোবৰ্দ্ধন ধারণ করিয়া আছেন ; ডানহাতে আধর-সংলগ্ন মুরলী। বালিকা আপনাহার হইয়া গিরিধরলালজীর মন্দিরে খেলাধূলা করিত ; তাহার মান-অভিমান অচেডন বিগ্রহকে জাগ্রত করিয়া তুলিয়াছিল। বয়ঃসন্ধিকালে মীরা গিরিধরলালকে জাত্মসমর্পণ করিলেন । যাহার একহাতে গোবৰ্দ্ধন জন্যহাতে বঁাশরী, যিনি পূর্ণ बक बनज्नि, বাহার মধ্যে শৌৰ্য্য ও প্রেমের, প্রাবৃটের তড়িচ্ছটা ও খায়র জ্যোৎস্কার जनूबई नभद्यग्न, डिनि झाफ़ ८क शैब्रॉब्र चांगैौ इदेzयन ? ब्राe झनांब्र शृङ्गाब भग्न शैब्रभानद ¢यफ़ज़ाङ्ग अनैौटङ বসিলেন (১৫১৫ খৃঃ) । ১৫১৬ খৃষ্টাব্দে তিনি মহারাগা সংগ্রাম সিংহের জ্যেষ্ঠপুত্ৰ কুমার ভোজদেবের সহিজ্ব মীরায় বিয়াহ . দিলেন। বিবাহের উৎসবে মীরা গিরিধরলালীকে ভোলেন: মাই , তিনি বিগ্রহটি স্বামী-গৃহে লইয়া গেলেন। মীরার পার্থিব প্রেমের স্বপ্ন কালের কটাক্ষে সহসা টুটিয়া গেল ; সম্ভবতঃ ১৫১৮ ও ১৫২৩ খৃষ্টাব্দের মধ্যে র্তাহার পতিবিয়োগ ঘটে। ১৫২৭ খৃষ্টাবো মহারাণা খানোয়ার যুদ্ধে বাবরের হাতে পরাজিত হইলেন । মীরার পিতা রতন সিংহ ও কাকা রায়মল যোধপুর রাজ রাও গাগার পক্ষ হইতে রাঠোর-সৈঙ্গের অধিনায়ক হইয়া মহারাণার সাহায্যাৰ্থ আসিয়াছিলেন–র্তাহার এই যুদ্ধে নিহত হন। মহারাণ। সাগার মৃত্যুর পর রতন সিংহ ( ৫ই ফেব্রুয়ারি ১৫২৮–১৫৩১ ), এবং রতন সিংহের মৃত্যুর পর অকৰ্ম্মণ্য বিক্রমজিৎ মিবারের রাজা হইলেন । মীরা এতদিন শ্বশুরগুহেই ছিলেন । র্তাহার অপূর্ব ভক্তি ও ভাবোন্মাদনায় আকৃষ্ট হইয়া অনেক ভগবৎপ্রেমিক সাধু তাহার দর্শনার্থ চিতোরে আসিতেন । মীরা লোকলজ্ঞা উপেক্ষা করিয়া তাহাদের সঙ্গে হুরিগুণ গান করিতেন । রাণা বিক্রমজিৎ এইজন্ত মীরাকে নানা-রকম যন্ত্রণ। দিয়াছিলেন । কথিত আছে, বিক্রমজিৎ বীজাবগী-জাতীয় এক বৈপ্ত মহাজনের হাতে বিষের পেয়াল মীরার কাছে পাঠাইয়াছিলেন । সে রাণীর দেউড়ীর কাছে গিয়া বলিল, রাণা আপনার জন্ত চরণামৃত পাঠাইয়াছেন । মীরা চরণামৃত জ্ঞান করিয়া উহা পান করিলেন । লোকে বলে, মীরার শাপে বীজাবগীরা ছারখার হইয়া গিয়াছে—তাহাজের বংশ ও সম্পত্তির কখনও বুদ্ধি হয় না। এখনও যোধপুর-সরকারে কোন বীজাবগী বানিয়া চাকরি পায় না। প্রবাদ আছে, মীর বাঈয়ের উপর এই বিষের ८कोप्न थलिक्लिग्न झ्म्न नाहे ; चोग्नकाउँौ८र्थ ब्रक्षराक्लाफुखौङ्ग भूष श्हेrउ छश चाविदब्रब्र স্তায় বাহির হইয়া গিয়াছিল! মহাপ্পাণ বিক্রমজিতের ব্যবহারে ক্রুদ্ধ হইয়া বীরমদেৰ