পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা 1. SAAAAAAAS AAAAA AAAA AAAA SAAAAAS AAAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA ASASASA A AS TT এ কথাটা প্রথমে নিতান্তই জাজগুবি মনে হয়। কিন্তু ধাদের মুসলমান ধর্মের ইতিহাসের সঙ্গে কিঞ্চিৎ পরিচয় আছে তারা জানেন ধে কালক্রমে মুসলমান ধৰ্ম্মও নানা সম্প্রদায়ে বিভক্ত হয়ে পড়ে, এবং তাদের মধ্যে কোন কোনও সম্প্রদায়ও জ্ঞানমার্গ অবলম্বন করে । এবং কোন ধর্মেরই জ্ঞানমাগাঁর সৎণ ঈশ্বর অঙ্গীকার করে না। উক্ত পীর ষে কোন বিশেষ সম্প্রদায়ভুক্ত ছিলেন, তা তার পরিধানের কালে বন্ধ থেকেই বোঝা যায় । সুফীদের সাম্প্রদায়িক বেশ স্বতন্ত্র। স্বতরাং পীর মহাশয় স্বফী নন, তবে তিনি কি ? ধারা মুসলমান ধর্শ্বের ইতিহাস সম্বন্ধে বিশেষজ্ঞ তারা বলতে পারেন । তার পর আরও আশ্চর্য্যের বিষয় হচ্ছে মহাপ্রভুর মুসলমান-শাস্ত্রের বিচার। শ্রীচৈতন্য যে মহাপণ্ডিত ছিলেন তা আমরা সকলেই জানি, তবে তিনি যে আরবী শাস্ত্রের পারদর্শী ছিলেন, এ কথা কারও মুখে শুনিনি। তবে এ বিচারের কথাটা কি আগাগোড়া মিথ্যা ? আমার ধারণা অন্তরূপ। আমার বিশ্বাস, সে যুগে হিন্দু-মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের পণ্ডিত-মহলে শাস্ত্রবিচার চলত এবং হিন্দুমুসলমান শাস্ত্রীর উভয় সম্প্রদায়ের ধৰ্ম্মমতের আসল কথা সব জানতেন। সিকন্দর লোদি গোড়া মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও তিনি তার দরবারে জনৈক বাঙালী ব্রাহ্মণের সহিত মৌলবীদের শাস্ত্রবিচারের বৈঠক বসান। আমার এ অনুমান যদি সত্য হয় ত মহাপ্ৰভু ষে মুসলমান-শাস্ত্রের বিচারে প্রবৃত্ত হন, এ কথা অবিশ্বাস করবার কোন কারণ নেই। وهنا কবিরাজ গোস্বামীর এসব কথা যদি সত্য হয়, এবং আমার বিশ্বাস তা মুলতঃ সত্য, তাহলে এই প্রমাণ হয় যে, মহাপ্ৰভু যেমন পুরীতে সাৰ্ব্বভৌমকে, কাশীতে প্রকাশানন্দকে জ্ঞানমার্গ ত্যাগ ক’রে ভক্তিমাৰ্গ অবলম্বন করতে বাধ্য করেছিলেন, তেমনি তিনি সৌরক্ষেত্রে, खटैनक *ब्रभ ग्रंडौब्र' जटैषज्रयानैौ भूनणभान नैौब्रटकe ভগবভক্ত ক'রে তুলেছিলেন, এবং একমাত্র কোরাণের cनांशरे क्रिब। अवर खिनि भूर्तिe cषमन श्कूि नात्रौप्नब्र পাঠান বৈষ্ণৰ রাজপুত্র বিজুলী খাঁ SAS SSASAS SSAS SSAS SSAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS Så নিকট মুসলমান ধৰ্ম্ম প্রচার করেন নি, এক্ষেত্রেও তেমনি তিনি মুসলমান-শাস্ত্রীর নিকট হিন্দুধৰ্ম্ম প্রচার করেন নি। fow Sea oscosoft wi greatest common measure, অর্থাৎ ভগবস্তুক্তি, তারই মৰ্ম্ম ব্যাখ্যা করেছিলেন। এবং আমার বিশ্বাস ইতিপূৰ্ব্বে সিকন্মর লোনী যে ব্রাহ্মণ বেচারাকে প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত করেন, সে বেচারীর অপরাধ—সে একই মত প্রচার করে, কিন্তু তাই বলে স্বধৰ্ম্ম ত্যাগ ক’রে পর-ধৰ্ম্ম অঙ্গীকার করতে রাজী হয় না—প্রাণ বাচাবার খাতিরেও নয়। • 's-Heiðlfssi statorą stoff internationalismএর যুগ । আজও এমন বহু লোক আছেন যারা internationalism কথাটায় ভয় পান, কারণ র্তাদের বিশ্বাস ও-মনোভাব nationalism-এর পরিপন্থী । সেকালেও অনেকে ধৰ্ম্ম বলতে বুঝতেন, হয় হিন্দুধৰ্ম্ম, নয় মুসলমান ধৰ্ম্ম । কিন্তু মানুযে যাকে ধৰ্ম্ম-মনোভাব বলে, তার প্রাণ যে ভগবস্তুক্তিjএ জ্ঞান যার আছে, তার অস্তরে নানা ধর্শ্বের ভেদজ্ঞানটাই অবিদ্যা । আমার বিশ্বাস, সে যুগে ভগবন্ত ও বৈষ্ণব এ দুটি পধ্যায়-শব্দ ছিল । স্বতরাং ব্রাহ্মণের মত পাঠানও স্বধৰ্ম্ম রক্ষণ করেও পরমবৈষ্ণব অর্থাৎ পরম ভাগবৎ হ’তে পারত। সকল ধর্মেরই কথা এক, শুধু ভাষা বিভিন্ন। বৈষ্ণব ধর্মের মূলমন্ত্র হচ্ছে— “সৰ্ব্ব ধৰ্ম্মান পরিত্যজাঃ মামেকং শরণং ব্রজ ।” এ কথা বলাও যা আর “স্বধৰ্ম্ম রক্ষণ ক’রে মামেকং শরণং ব্ৰঞ্জ” এ কথা বলাঃ কি তাই নয় ?

হিন্দু যে স্বধৰ্ম্ম ত্যাগ ক’রে স্বেচ্ছায় মুসলমান ধৰ্ম্ম গ্রহণ করে, এ ঘটনা আজও ঘটে, কিন্তু মুসলমান যে স্বধৰ্ম্ম ত্যাগ ক’রে হিন্দুধৰ্ম্ম গ্রহণু করে আজ তার কোন পরিচয় পাওয়া যায় না। এই কারণেই চৈতন্যচরিতামৃতের কথা • বিশ্বাস করা আমাদের পক্ষে কঠিন। কিন্তু আমরা ভুলে যাই যে, হিন্দুধৰ্ম্ম অর্থাৎ • হিন্দু সমাজের দরজা আজ বন্ধ হ’লেও, অতীতে খোলা ছিল । ..". সমাজ থেকে অনেৰু ছিলুকে बश्कुिछ कब्रप्ठ , क्रूि ८कांन चश्चूिक उiब्र