পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లNుe প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩৩৮ [ ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড

  • بیوہے کہ.می. سَبِی ِ - %-سمیہ

কোমরে নানা রঙের নক্সায় বোনা রেশমের পটোল। কাপড়ের উত্তরীয় জড়িয়ে কোমর-বন্ধ, তার দুটো লম্বা খুট দু-দিকে ঝুলছে । মাথায় খোপায় জুইফুলের মালা-আর সোনার প্রজাপতি ক1 অঙ্ক কোনও ভাবের অলঙ্কার, প্রতি নড়া-চড়ায় সব মাথার গয়না কেঁপে কেঁপে উঠছে। গায়ে অলঙ্কার খুব কম : জড়োয় কানফুল বা দুল, হাতে সরু চুড়ী বা বালা একগাছ ক’রে, কচুইয়েব উপরে একটী ক’রে খুব কাজ “थिन्त्रि'-मूठा-बिद्रठ ब्राम्रकछा ( ডচ চিত্রকায় লেলিভেস্ট অঙ্কিত চিত্র হইতে ) করা তাড়ের মতন গহনা, মাথায় ছোটো একটা ক’রে সোনার মুকুট, জার গলায় একগাছি ক’রে ছোটো হার । গায়ে অনাবৃত গ্রীবাদেশে কাধে, দুই বাহুতে, মুখে একটা হলদে রঙের গুড়ো মাখ, তাতে দূর থেকে تعمیم یحیی خاصی به সঙ্গে আসছে, অঙ্ক কোনও দিকে এরা তাকাচ্ছে না ; মাথা যেন ঈষৎ সঙ্কোচের সঙ্গে নত হ’য়ে গিয়েছে । প। ফেলছে, এক পায়ের ঠিক সামনে আর এক পা, যেন প। দিয়ে জমি মেপে মেপে চ’লছে ; দুপা পাশাপাশি রেখে সাধারণ ভাবে আমরা ষেমন চ’লে থাকি সে রকমটা মোটেই নয় । এর রাজ-অন্তঃপুরিকা, ভাই এদের সম্মাননার জন্ত সামনে আর পিছনে কতকগুলি ক'রে দাসী আসছিল ; রাজার সামনে যেমন কেউ দাড়ায় ন, হাটু গেড়ে বা উবু হ’য়ে বসে, তেমনি এই দাসীর। উবু হ’য়ে বস। অবস্থায় পা ঘ'ষটে ঘ'ষটে চ'লে আসছিল। মণ্ডপের মধ্যখান অবধি এই দাসীরা ওই রকম ভাবে নর্তকী কস্তাদের সঙ্গে এল'-এক জন আগে আগে, আর ক'জন পিছনে ; তার পরে তার চ’লে গেল । নয়জন কন্যা তখন এসে রাজার সামনে দাড়াল,—তাদের দৃষ্টি তখনও সেই ভাবে নিজনিজ পদতলে নিবদ্ধ । প্রাচীন ভারতে নৃত্য-কলার খুবই উৎকৰ্ষ হ’য়েছিল, এ কথা আমরা সকলেই জানি । গান আর বাজনার মতন নাচও দেবার্চনায় ব্যবহার হ’ত । নাচকে বাঙলাদেশের বাউলেরা ‘দেহের গান’ ব’লে বর্ণন ক’রেছেন । নাচের উন্নতি এদেশে কতখানি হ’য়েছিল, ভাবের প্রকাশ বিষয়ে নাচকে কতটা সহায়ক ব’লে লোকে মনে ক’রত, তা দক্ষিণে তামিল দেশে চিদম্বরম-এর মন্দিরের গোপুরম্ বা তোরণ-দেহলীর গাত্রে উৎকীর্ণ শত শত মৃত্য-ভঙ্গীর প্রস্তরচিত্র থেকে বোঝা যায়। আগে ভারতবর্ষে ভদ্রঘরে ও নাচ প্রচলিত ছিল, যেমন গুজরাটে এখনও আছে— গুজরাটের অতিমনোহর গরবা নাচ । রাজার মেয়েরাও নগরের দেবালয়-প্রাঙ্গণে নৃত্যভঙ্গে কন্দুক-ক্রীড করতেন । দশকুমার-চরিতের মতন বই থেকে এ সব কথা জানতে পারি। এখন সে-সব কথা অতীতের স্বপ্ন হ’য়ে দাড়িয়েছে— সে দিন আর ফিরবে না। রাজার ঘরের মেয়েদের নাচের প্রথা ভারতবর্ষ থেকে ঘবদ্বীপেও যায় । ওখানে মন্দিরপ্রাঙ্গণে দেববিগ্রহের সাম্নে সাধারণ নর্তকীর বা রাজঅস্তঃপুরিকার বা অভিজাত বংশের মেয়েদের নাচের এদের ঠিক যেন দেবী-প্রতিমার মতন বোধ হ’চ্ছিল । ব্যবস্থা ह'ङ-७हे नाष्ठ cनबभूछोब्र ७कम्रै भटमाङ्ग्न अन्न এদের দৃষ্টি ভূমিতলে নিৰন্ধ, একটা তন্ময় ভাবের | ব’লে বিবেচিত হ’ত । শতাব্দীর পর শতাব্দী ধ’রে এইরীতি