পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তয় সংখ্যা ]

  • -- مکہ منت، مع*بہ*ه ه

ه برای پی جی پی می بر بهره برده به صومعهده يوه يي د مي هيخيم هيچ = كي هد উচ্চ তান এল। আমরা এতক্ষণ ধরে ষা দেখছিলুম, তা এর চ’লে যেতে স্বপ্ন ব’লে এখন মনে হ’তে লাগল। নাচ শেষ হবার পরে, অন্ত অভ্যাগতদের সঙ্গে রাজপ্রাসাদ আর রাজার নানা তৈজস-পত্র দেখতে গেলুম। লাল আর সোনালী রঙে রঙানো পর পর বিস্তর মহল, সবগুলি প্রায় একতালা ক’রে । একটী মণ্ডপে শ্ৰীদেবীর বিছানা বা গদী আছে। টেবিলের উপরে কোথাও বা তৈজস-পত্ৰ সাজানো । খাস অস্তঃপুরিকার। এখানটায় ছিলেন, এইটেই হচ্ছে প্রাসাদের প্রাচীন পদ্ধতিতে তৈরী অংশ । একটা কক্ষে রাজার পাটরাণী Ratoe Emas "রাতু "মাস" অর্থাৎ "স্বর্ণ রাজ্ঞী’ সোনার বাক্স থেকে অভ্যাগ স্থদের চুরুট বিতরণ করলেন । গায়ে মালাই কোর্তা, দামী সারং পরা, পায়ে সোনার জরী-কাজ জুতো, রাজার যত আত্মীয়ার বেড়াচ্ছেন । রাজবাড়ীর দাসীর সংখ্যাও প্রচুর ; যেখানে সেখানে কালে কিংবা অল্প রঙের সারং পর, কাধ থোলা রেখে কোমরে আর বুকে উত্তরীয় জড়ানো, আর গলায় ভাজ ক’রে ছু কাধের উপর দিয়ে রেপে ছোটো ছোটে। সোনালী রঙের চাদর, — এহেন পোষাক-পরা কম-বয়সী আধ-বয়সী বুদ্ধা বহু দাসী । চৌকো পানের বাট নিয়ে তাম্বুল-করষ্ক-বাহিনীর কোথাও হাঢ় পেতে ব’সে । দু-চারটি বামন দাসীও দেখলুম— রাজবাড়ীতে অন্ধ আর বামন রাখ। এদেশের রীতি ; বামন রাখার রীতি প্রাচীন ভারতের রাজবাড়ীতেও ছিল, অঞ্জণ্টার ছবিতে দেখা যায় । সোনালী জরির কাপড় চোপড়ে, সোনা রূপার বাসন-কোসন থেলন। আর অন্য জিনিসে সবটাকে যেন কল্পলোকের ব্যাপার ব’লে মনে হ'fচ্ছল । এই মহলে আর সব অভাগতদের সঙ্গে খানিকক্ষণ কাটিয়ে আমরা গেলুম, রাজবাড়ীর অন্তান্ত অংশ দেখতে। একটি সাজানো-গোছানো ছোটাে বাগান, আর তার সংযুক্ত একটা বাড়ী ; একটি চীনে ধাজের প্যাভিলিয়ন ; ইউরোপীয় কেতায় সাজানো পুরো একটা মহল ; জাপানী মূৰ্ত্তি, চীনা মাটিতে তৈরী নানা চীনা মূৰ্ত্তি ; চান। ছবি ; এই রকম সব অনেক কৌতুককর জিনিস আমাদের দ্বীপময় ভারত (سيوم 20 S AAAAAA AAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAASAAAAMMMAeeAMMAA AAAA AAAA AAAA AAASS CrossCon I to usosis of Visitors' Book-u আমাদের নাম সই করালে। তারপর আমাদের আবার বড়ো মগুপে আসতে হ’ল । সেখানে ধে যার চেয়ারে ব’সলুম—আমাদের তখন কুলক্ষী-বরফ খাওয়ালে । তার পরে আসবার সময়ের মতন ঘটা ক’রে রেসিডেণ্ট সাহেব বিদায় নিলেন। স্বস্থছনানের কাছ থেকে আমরা বিদায় নেবার জন্য তখন সমবেত হ'লুম। তিনি আমাদের প্রত্যেককে একখানি ক’রে র্তার নিজের আর তার পাটরাণীর মিলিত বেশ বড়ো আকারের লুৱকওঁর স্বস্বছনান ও তাহার পটুয়াল রাজু শাস্ ফোটোগ্রাফ উপহার দিলেন, আর কবিকে দিলেন, একটি সোনা-বাধানে। লাঠি, তার স্মারক হিসাবে । জামর রাত সাড়ে-এগারোটায় বাসায় ফিরলুম।