পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

A ৩য় সংখ্যা ] SAM ASASAS A SAS AA SAAAAA AAAA AAAA SAAAA AAAA AAAA AAAA S চীনে ভারতীয় সৈন্য প্রেরণের কথা উঠিলে পর মহল প্রতিবাদ সফল হইয়াছিল ।” লাঙ্কেশায়ারে বেকার সমস্যা ও মিঃ এণ্ডস একটি বিলাতী তারের খবর দৈনিক কাগজে বাহির হইয়াছে, যে, ভারতবর্ষে লাঙ্কেশায়ারের কাপড় জামদানী কমিয়া যাওয়ায় সেখানকার মিলের বিস্তর মজুর বেকার বসিয়া আছে এবং তাহাদের কষ্ট হইয়াছে ; মিস্টার এগুস বেকার লোকদের দুঃখ দুৰ্দ্দশ। মহাত্মা গান্ধীকে জানাইবার নিমিত্ত আতুসন্ধান ও পয্যবেক্ষণ করিতেছেন । মহাত্মা গান্ধীকে জানাইবার উদ্দেশ্য বোধ করি এই, যে, তিনি দয়ার্ড হইয়া যদি বিলাতী কাপড়ের বয়কট তুলিয়া লন। এই অকুমান সত্য মনে করিয়া আমরা দুএকটা কথা বলিতে চাই । লাঙ্কেশায়ারের মজুরদের উপর আমাদের কোন রাগ নাই। তাহাদের প্রতি প্রতিহিংসার ভাব না থাকায় তাহাদের দুঃখে আমাদের কোন স্থখ হইতেছে না । কাহারও অনিষ্ট না করিয়া তাহাদের দুঃখের প্রতিকার করিতে পারিলে আমরা মুখী হইতাম । কিন্তু তাহাদের কিংবা মিঃ এডুসের বাঞ্ছিত প্রতিকার আমরা অন্যায় মনে করি । ভারতবর্ষের বহুকোটি লোক বিদেশী বক্সের ব্যবহারে নিরঞ্জ হইয়াছে । রোগে ও অনাহারে বহু লক্ষ লোকের প্রাণ গিয়াছে। অজ্ঞানতার অন্ধকারে দেশ মজ্জিত হইয়াছে । এই অবস্থ শতাধিক বৎসর ধরিয়া চলিয়া আদিতেছে । ইহার একটি প্রতিকার বিদেশী বস্ত্রের আমদানী কমাইয়। ভারতবর্ষে বস্ত্র-উৎপাদন। তাহ আমাদিগকে করিতে হইবে। ইহার মধ্যে কোন অধৰ্ম্ম নাই, বরং ইহা না করাই অধৰ্ম্ম। অন্ত দিকে, লাঙ্কেশায়ারের বর্তমানে বেকার মজুরের ব্যক্তিগত ভাবে ইংলণ্ডের পণ্যোৎপাদন ও বাণিজ্য নীতির জগু দায়ী হউক বা না হউক, অন্ত দেশের অনিই করিয়া তাহার ধন শোষণের উপর ঐ নীতি প্রতিষ্ঠিত। তাছাতে কোন শ্রেণীর ইংরেজের `कडि या झुःष रुहे८ण ऊाझाग्न छछ मान्नैौ ऐश्रब्रज छाडि e বিবিধ প্রসঙ্গ—মহাত্মা গান্ধীর ভাষাব্যবহার নীতি SAAAAA AAAA AAAAMAAA AAAA AAAA AAAA AAAASAMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA S AAAAAMAAA AAAA S 806. SAA AAA AAAA AAAA AAAA AAAA S AAAAA MMAA AAAAS AAAAA AAAA AAAA SAAA AAASS سید ها بسته به بیمه مدی গবন্মেস্ট, আমরা নহি । লাঙ্কেশায়ারের কয়েক মাস বা সামান্ত কয়েক বৎসর ব্যাপী দুঃখ দূর করিবার মত টাকা ইংলণ্ডের আছে । ইংলণ্ড তাহ করুন। বেকার লোকদিগকে এমন নূতন কোন কোন কারখানায় ও বাণিজ্যে নিযুক্ত করুন, যাহা অধৰ্ম্মের উপর প্রতিষ্ঠিত নহে। हे९८ब्रछ मछुब्रटनव्र छछ भशंथ्रा गांकौद्र झनग्न गंणाहेबांब्र চেষ্টা অনুচিত ত বটেই, তাহ নিষ্ফলও বটে । কারণ, যাহা ন্যায়সঙ্গত, তাহার বিপরীত দিকে দেশের লোকদিগকে চালাইবার ক্ষমতা গান্ধীজীরও নাই। তা ছাড়া, বিদেশী বয়কট অস্ত্র তিনি আবিষ্কার করেন নাই । ভারতবর্ষে ইহা বহু পূৰ্ব্বে প্রথম বাংলা দেশেই ব্যবহৃত হইয়াছিল । যে উপায় অস্তুেরা অবলম্বন করিয়৷ ফল পাইয়াছে, তাহা তাহারা গান্ধীজীর উপদেশ নিষেধ নিবিশেষে ব্যবহার করিতে থাকিবে । মহাত্মা গান্ধীর ভাযাব্যবহার নীতি আমরা যখন গত সপ্তাহে বোম্বাইয়ে ছিলাম, তখন একদিন প্রাতে অগণিত “প্রভাত ফেরীর” অর্থাৎ বৈতালিকের দল তাহার বাসার সম্মুখ দিয়া গান করিতে করিতে গেল, কতক লোক দীর্ঘ কাল বাটীর সমূপে অনেকক্ষণ দাড়াইয়া রহিল। তিনি তাহাদিগকে গুজরাতীতে কিছু বলিলেন । তাহার পর কংগ্রেসভবনে সদার পটেল জাতীয় পতাকা উত্তোলন করিলেন । সেখানেও হাজার হাজার লোক উপস্থিত ছিল। পটেল মহাশয় তাহাদিগকে গুজরাতীতে কিছু বলিলেন। বোম্বাই শহরের অর্ধেকের উপর লোকে মরাঠী বলে ; গুজরাতী বলে শতকরা কুড়ি জন। তা ছাড়া অন্যান্য ভাষাও বোম্বাইয়ে চলিত আছে । এরূপ শহরে যদি গান্ধীজী ও পটেলজী নানাভাষাভাষী লোকের জনতাকে গুজরাতীতে উপদেশ দিতে পারেন, তাহা হইলে কংগ্রেসের অধিবেশন উপলক্ষ্যে সমাগত নানাভাষাভাষী লোককে কিছু বলিবার জন্য কেবল হিন্দীই বলিতে হইবে, এ নিয়মের সঙ্গতি বোধগম্য হইতেছে না।