পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাধ ঐতারাদাস মুখোপাধ্যায় লাঙ্ক ধাতায়াড় করা, উঠানের উপর একটা রাস্ত 2उब्रि श्रेद-बिरङ् । “हे निक ब्रिा डास्त्राउाड़ि नीब्र ঘাটে: পৌছান যায়। উঠানের একপাশে ছোট একটুখানি মাটির ঘর । সামনে একটা চালা নামান । তারই এক কোণে রান্নাঘর। সামনের মস্ত উঠানটার বেড়া নাই । তাই পাড়ার যত লোক এই দিকেই ঘাটে যায় । কেহ বারণও করে না । যার বাড়ি সে সারাদিন থাকে বাহিরে ৷ সন্ধ্যায় যখন ফিরিয়া আসে, তখন আর লোকও কেউ আসে না, আসিলেই বরং ভাল হইত। এই একান্ত নিঃসঙ্গ লোকটির একটু সঙ্গ ও জুটিতে পারিত । কিন্তু আসে না । সেদিন কিন্তু জ্যোৎস্নাটা বেশ উঠিয়াছিল। গদাধর ভাভের হাড়িটা উনানে চড়াইয়া দিয়া কলিকায় এক টুকর জলস্ত অঙ্গার চড়াইয়া হু কী হাতে বাহিরে আসিল ; সারা উঠানটাই সৰুজ ঘাসে মোড় । শুধু মাঝখান দিয়া একটি সরু সাদা পথ উঠানকে দুই ভাগে ভাগ করিয়া দিয়াছে । গদাধর এই পথটার পানেই চাহিয়া রহিল ; চাদের আলোতে পথটুকু চমৎকার দেখাইতেছিল। দিনের বেলা কত লোক এই পথ দিয়া যায়। পাড়ার বধুর এই পথেই নদী হইতে জল আনে । এই ত এখনও তাহাদের কলসীচু্যত জলধারা পথের উপর আলপনার মত জাক রহিয়াছে। খুজিলে হয়ত পায়ের অলক্তক রেখাও মিলিতে পারে । ওই যে চারিদিকে প্রতিবেশিগণের গৃহ-ওইখানেই ত তাহারা রহিয়াছে, যাহার উঠান দিয়া তাহারা যাতায়াত করে তাহাকে কি একবারও মনে করে না ? গদাধর ভাবিতে লাগিল, এই উঠানের একদিন কত সৌন্দধাই না ছিল । कfब्रिक्रिक श्भब्र ८बफ़ cमeब्र रुद्रह्मएक निकांtन फेठानখানির একপাশে তুলসী মঞ্চ। মা প্রতিসন্ধ্যায় সেখানে প্রদীপ জালিয়া শখ বাজাইতেন। দক্ষিণের ঐ কোণটা তিনটা বেল ফুলের ঝাড় ও একটা হেনা গাছ ছিল । বর্ষায় কত ফুলই না ফুটিত । পাড়ার মেয়েরা স্বাচল ভরিয়া বেলফুল লইয়া যাইত রোজ সকালে । গদাধরের সহিত cनई cशt cभटब्रट्नब्र कठई छांद झिण । आज इइङ তাহাদের চেনাই যায় না। একবার একটি মেয়ে—নবীন বোসের নাভনী—না ? হুঁ, ই, সেই ত— হেনার একটা ডাল ভাঙিয়াছিল বলিয়া গদাধর তাহাকে কি মারটাই মারিয়াছিল । মেয়েট। কিন্তু বেজায় ফুল ভালবাসিত ; তাহার পরদিনই আবার বেলফুল তুলিতে আসিয়াছিল। আচ্ছা, সে মেয়েটি এখন কোথায় । একদিন যেন শুনিয়াছে, সে বিধবা হুইয়া এই গ্রামেই ফিরিয়া আসিয়াছে । সত্য না কি ? তবে হয়ত সেও এই পথে জল লইয়া যায়। কিন্তু ঐটুকু মেয়ে বিধবা । জাহা कि क्छे ! কলিকার আগুনটা নিবিয়া গিয়াছিল। টানিতে গিয়া গদাধর ধূম পাইল না। আর একটু জাগুন লইবার জন্য উনানের কাছে আসিয়া দেখিল, ভাত ফুটিয়া ফেন উথলিয়া পড়িতেছে, অগ্নি নিৰ্ব্বাপিতপ্রায় । আরও দু’খান কাঠ দিয়া আগুনটি বেশ করিয়া ধরাইয়া দিয়া গদাধর এক কলিকা জলস্তু কয়লা ভরিয়া লইল । চালার নীচে একটি বড় মন্থণ পাথর সিড়ির কাজ করিতেছে । পাথরটি যে কত দিন হইতে এখানে আছে গদাধর তাহ জানে না। মার কাছে শুনিয়াছে, তাহার ঠাকুরদ ন। কি ইহাকে আনিয়াছিলেন । এই পাথরের উপর গদাধর কত খেলা থেলিয়াছে। হয়ত ইহাকে ধরিয়াই সে প্রথম ইাটিতে শিক্ষা করে । পাথরটার উপল্পেই গদাধর বসিয়া পড়িল । নিস্তন্ধ জ্যোৎস্না, উঠানের উপর লুটাইতেছিল। তামাৰ টানিতে টানিতে কত পুরাতন কথাই যে গদাধরের মনে জাসিতেছিল তাহার হিলাৰ হয় মা ।