পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

«ow, ছেলেমেয়ের খেলা করিতেছে, দড়ি ঘুরাইয়া ছোট মেয়ের লাফাইতেছে, সে পার্কটায় ঢুকিয়া একটা বেঞ্চের উপর বসিল । লীলার উপর রাগ বা অভিমান কোনোটাই झहेज नl, cन अछूछब कब्रिज dाऊ ऊालबांटन नॉझे cन কোনোদিনই লীলাকে, এই আট বৎসরে লীলা তো তাহার কাছে অবাস্তব হইয়া পড়িয়াছে, তাহার মুখ পৰ্য্যস্ত खणि षट्न इव न, चथB भ८नब्र ८ङ्गान् cशाश्चन क्षश्लकtब्र কোণে এত ভালবাসা সঞ্চিত হইয়া ছিল তাহার জন্ত । লে ভাবিল ওর দাদামশায়ের যত দোষ, কে এ বিয়ে দিতে মাথার দিব্যি দিয়েছিল তাকে ? বেচার লীলা ! সবাই মিলে ওর জীবনটা নষ্ট করে দিলে। কিছু দিন কলিকাতায় থাকিবার পরে সে বাসা বদলাইয়া অন্ত এক বোর্ডিংএ গিয়া উঠিল । পুরাণে৷ দিনের কষ্টগুলা আবার সবই আসিয়া জুটিয়াছে –এক এক ঘরে থাঙ্কিবার মত পয়সা হাতে নাই, অথচ দুই তিনটি কেরানীবাবুর সঙ্গে এক ঘরে থাক। আজকাল তাহার পক্ষে একেবারেই অসম্ভব মনে হয় । লোক তাহার ভালই, অপুর চেয়ে বয়স অনেক বেশী, সংসারী, ছেলেমেয়ের বাপ । ব্যবহারও তাহাদের ভাল । কিন্তু হইলে কি হয় তাহাদের মনের ধারা যে পথ অবলম্বনে গড়িয়া উঠিয়াছে অপু তাহার সহিত আদেী পরিচিত নয়। সে নির্জনতাপ্রিয়, এক চুপ করিয়া বসিয়া থাকিতে চায়, সেইটাই এখানে হইবার জো নাই । হয়ত সে বৈকালের দিকে বারান্দাটাতে সবে আসিয়া বসিয়াছে—কেশববাবু হুক হাতে পিছন হইতে বলিয়। উঠিলেন—এই যে অপূৰ্ব্ব বাৰু, একাটি বসে আছেন ? চৌধুরী ব্ৰাদাস বুঝি এখনও আপিস থেকে ফেরেন নি ? অাজ শোনেননি বুঝি মোহনবাগানের কাগুটা ? অারে রামোঃ—শুমুন তবে । কলিকাতা তাহার পুরাতন রূপে আবার ফিরিয়া জাসিয়াছে, সেই ধূলা, ধোয়, গোলমাল, একঘেয়েমি, সঙ্কীর্ণতা, সব দিনগুলা এক রকমের হওয়া—সেই সব । সে চলিয়া জাসিত না, কিংবা হয়ত আবার এতদিনে চলিয়া যাইত, মুস্কিল এই ষে মিঃ রায়-চৌধুরীও ওখানকার কাজ শেষ করিয়া কলিকাতায় ফিরিয়া একটি প্রবাসী—শ্ৰাবণ, ১৩৩৮ [ ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড छटबकै-डेक ८कांन्त्रानैौ शंज्जिबाब cछहेॉइ चादरून, चशूहरू छैांझाग्न च्या*ि८ण कांछ निदङ ब्रांडौ श्हेंब्रादइम । किङ्क অপু বসিয়া বসিয়া ভাবিতেছিল গত ছ’ ৰছরের জীবনের পরে আবার কি সে জাপিসের ডেস্কে বসিয়া কেরানীগিরি করিতে পারিবে ? এদিকে পয়সা ফুরাইয়া আসিল ষে । না করিলেই বা চলে কিলে ? সেখানে থাকিতে এই ছয় বৎসরে যাহা হইয়াছিল, অপু বোঝে এখানে তা চব্বিশ বৎসরেও হইত না । আর্টের নতুন স্বপ্ন সেখানে সে দেখিয়াছে । ওখানকার স্বৰ্য্যাস্তের শেষ আলোয় জনহীন প্রাস্তরে জীবনের গভীর রহস্যময় সৌন্দৰ্য্যকে জানিয়াছে, সম্পূর্ণ নতুন ভাবে সে চিনিয়াছে জগতকে । সে ভাবিয়াছিল এই সৌন্দয্যকে, জীবনের এই অপূৰ্ব্ব রূপকে যতদিন কালিকলমে বন্দী করিয়া দশর্জনের চোগের সামনে না ফুটাইভে পরিবে, তত দিন সে কিছুতেই ক্ষাস্ত হইবে না । কত নিস্তব্ধ, তারাডরা রাত্রে গম্ভীর বিস্ময়ের দৃষ্টিতে তাবুর বাহিরের ঘন, নৈশ অন্ধকারের দিকে চাহিয়া চাহিয়৷ এই প্রশ্নটাই মনে জাগিত—কি দিবে সে জগতকে ? তার জীবনের কি কোনো উদ্দেশ্রষ্ট নাই ? এই স্বপ্নকে হাতের নাগালে জাকড়াইয়া পাওয়া যায় না ? দুঃখের নিশীথে তার প্রাণের আকাশে সত্যের যে নক্ষত্ররাজি উজ্জল হইয়া ফুটিয়াছে, তাই সে লিপিবদ্ধ করিয়া রাখিয়া যাইবে, জীবনকে সে কি ভাবে দেখিল তাহা লিথিয় রাখিয়া যাইবে । বহু দূর ভবিষ্যতের কত শত অনাগত বংশধরদের নরম ও কচিমুখের কথা মনে পড়িত, খোকার মুখের স্বভিটা কি অপুৰ্ব্ব প্রেরণাই দিত সে সময় । ওদেরও জীবনে কত দুঃখরাত্রের বিপদ আসিবে, কত সন্ধ্যার অন্ধকার ঘনাইবে, তখন যুগাস্তের এ-পার হইতে দৃঢ়হস্ত বাড়াইয়া দিতে হইবে, তাহাতে কতশত বিনিজ রজনীর মৌন জনসেবা একদিন সার্থক হইবে অপরের জীবনে । ভবিষ্যৎ সম্বন্ধ কত • আশঙ্কাও জাগে । যদি কেউ না পড়ে । জাবার ভাবে পৃথিবীর কোন অতীতে चांभिभ भूर्णब्र निर्झौनल फूर्शय शिब्रि७झांब चककादब्र