পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] ম্যাচ ক’রে পরতে শিখলে না এখনও । বিশ হাজারের তলায় গাড়ীর নম্বর,—কোন মাদ্ধাতার জামলে কিনেছিল এখন পৰ্য্যন্ত কিপ্টে আর বদলালেই না । ষাক ওঠা স্বাক্। হামিলটনের ওখানে ছাড়া ভাল ব্ৰোচ বোধ হয় আর কোথাও পাওয়া যাবে না। এ সব ইণ্ডিয়ান দোকানে পছন-মাফিক যদি কোনো জিনিষও পাওয়া যায় ? ভাল জিনিষ না হ’লে লুসীকে ত প্রেজেন্ট দেওয়া ষায় না ? ভাবছিলাম আর কিছু বেশী টাকা খরচ করে—কিন্তু লুণী অত টাকা খরচ করতে দেবে না। বলে, তোমার বাবার জমিদারীর আয় দুই লাখ টাক৷ বলেই শুধু শুধু টাকা নষ্ট করবে না কি ? লুসীটা বড় দুষ্টর মত হাসে। বলে, কদিন পরে না-হয় অনেক দিও। ঙ্কি আর বল্ব বল, জোরে মোটর হাকিয়ে দিলাম। সেদিন রাজ্যি ঘুরে বেড়িয়েছিলাম। ইয়া, লুলীও চমৎকার ড্রাইভ করে ।” বিনোদ ও অতীন প্রভৃতির চোকে পলক পড়িতেছে ন; । এরিষ্টোক্রাটিক ফ্যামিলির ফ্যাস্নেবল রীতি, মেয়ের পুরুষ-বন্ধুর সঙ্গে মোটরে ঘুরিয়া বেড়ায়, তাহাতে কিছুষ্ট জাটকায় না । এই রকম হওয়াই ত উচিত। শনিবার সন্ধ্যাবেল উৎসবের জোগাড় হইতেছিল । ফুল-পাত দিয়া একটা ঘর সাজান হইয়াছে। হারমোনিয়াম, তবলা, এসরাজ । বেশ একটু উৎসাহের ভাব । বিনোদ কহিল,-“মণিলালট থাকূলে এখন জমূতে ভাল । হাজার হোক, বড় ফ্যামিলির ছেলে । অবিনাশ সতরঞ্চিটী পাতিয়া এখন ছাপাইতেছিল। কহিয়া উঠিল, “বাবুর কোন দরকারটা আজ পড়ল শুনি ? দেমাকু, পেট-ভরা দেমাকু ” অতীন পাশে ছিল, সে প্রায়, রাগিয়া গেল। "স্থ্য, তোমার এই ছাইয়ের জন্ত সে অত বড় একটা অকেস্তনে না যাক্ ।” অবিনাশ জিজ্ঞাসা করিল, “কোথায় গেছে শুনি ?” এই স্থযোগ বিনোদ হারাইতে পারে না। এই জানুকালচার্ডগুলিকে একটু শুনাইয়া দেওয়া যা মণিলাল কোন সোসাইটাতে মেলামেশা করে। সে মামার মোটর ૯૭૭ क$चtब्र शठछै जखद नशाचरङ जानिब्रः कहिण, “खांडेिग छाप्नेोणौंब्र cयरब्रम्न छद्म-फे९णहरु । धिन्। नूनौ छाप्नेोच्यौं ওর একজন পাসপ্তাল ফ্রেণ্ড ।” একটি গোবেচারী গোছের ছেলে ই করিয়া কথা গিলিতেছিল। লে কহিয়া উঠিল, “আমি মণিৰাবুকে একটু আগে মিষ্টায়-ভাণ্ডারে খাচ্ছে দেখে এলাম, কর্ণওয়ালিশ স্ত্রীটে,—ন’-মালিমার বাড়ির কাছে।” মিষ্টান্ন-ভাণ্ডারে মণিলাল ? বেশীর ভাগ ছেলেই হো- হো করিয়া হাসিয়া উঠিল । সবাই জানে হোটেলে খাইতে হইলে সাধারণ ফিরপোতেই সে খায়-নীচে নামিলে বড়-জোর চাইনিজ । সে খাইবে দেশী খাবারের কোন এক . মিষ্টায়-ভাণ্ডারে । আবার কর্ণওয়ালিশ ষ্ট্রাটে । বালিগঞ্জ এভেনিউতে হুইলে না হয় লখ করিয়া একদিন থাইতেও পারিত । বিনোদ কহিল, “তোমার মাথা খারাপ হয়েছে । চোপের ওষুধও দিও ” সনাতন আসিয়া এইটা লইয়া একটু হৈ চৈ স্বরু করিল, “তোমাদের মণিলালের মুখখান আছে বলেই টিকে আছে।” কিন্তু বিনোদ তাহাকে শীগগিরই চুপ করাইয়া দিল গোবেচারীকে জেরা করিয়া । “বড় যে মণিলালকে থাবারের দোকানে তুমি দেপেচ, বল তো তার গায়ে কি জাম ছিল ?” ছোকর; থতমত থাষ্টয়া গেল । সাধারণত সিন্ধের জামাই মণিলাল পরে । সে কহিল, "সিল্কের জাম৷ ” বিনোদ ও অতীন অবজায় হাসিয়া উঠিল । “তবেই খুব দেখেচ। আগাগোড়া খন্ধর পরে গেছে। সেটাই আজকাল ফ্যাশন কি না ।” ছোকরা চুপ করিয়া গেল । যাক, উৎসব বেশ জমিয়াছে, চা, কেক, কাটলেট। সনাতন এ বিষয়ে আপত্তি করিয়াছিল, কিন্তু এখন দেখা গেল লোলুপতা তাহার জন্য কাহারও অপেক্ষ ক্ষম ত म८छ्हें रुद्भशं यदलिछे डिनü। का?tजधैं अविनां★८क यशिङ করিয়া সেই মুখে ফেলিয়া দিল। cभाषॆ-नरब्रtकब्र नषञ्च गवड मुथन ८दन छभिघ्नl ऐठेिब्रटिश् তখন অকস্মাৎ খঙ্গরু-পর। মণিলাল সহান্ত মুখে জালিয়।