:৪খ সংখ্যা J बॉक् । বিলাতের ব্যবসায়ীগণ যখন আমাদের দেশে মাল বিক্রয় করে, তখন তাহারা টাকা আনার হিসাবে বিক্রয় করে না, পাউণ্ডের হিসাবে করে । তাঙ্করা যে ছণ্ডি লেখে, তাহ পাউণ্ড, শিলিং, পেন্সে লিখিত হয়। পূৰ্ব্বে যখন এক টাকার বিনিময়ে হার ছিল এক শিলিং চার পেনি, তখন ব্রিটিশ ব্যৱসায়ী এক পাউণ্ডের মাল বিক্রয় করিলে তাহার পড়ত। জামাদের দেশে অন্ত খরচ বাদ দিলে হইত পনর টাকা। বিলাতের সহিত আমাদের কাপড়ের প্রতিযোগিতাষ্ট বেশী। মনে করুন, পূৰ্ব্বে যদি আমাদের মিলওয়ালাদের পড় তা পড়িত চেীদ টাকা, তাহা হইলে তাহার: বিলাজের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করিতে পারিত । এপন এক্সচেঞ্জের হার এক শিলিং ছয় পেনি হওয়াতে ফল হইল বিপরীত । বিলাতে ব্যবসায়ীর পূর্বের মতই পাউণ্ড হিসাবে তাহাঙ্গের প্রাপ্য মূল্য পাইবেন, কিন্তু এক শিলিং চার পেনি হিসাবে ঘে মালের পড়তা পড়িত পনর টাকা শিলিং ছয় পেনি হওয়াতে তাহার পড ড; তের টাকা পাচ আনা চার পাই । কাজেই আমাদের চৌদ টাকার পড়তায় আমরা ভাঙ্গদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় দাড়াষ্টতে পারি না । অবশ্ব আমদানি শুস্তু বুদ্ধি হওয়াতে প্রতিযোগিতা অনেকটা কমিয়াছে, তথাপি ধিনিময়ের হার উচ্চ হওয়াতে বিদেশীদের সুবিধা صلى الله عليه وسلم ہی پت [2;کں চষ্টল হইল শতকরা সাড়ে বার টাকা অর্থাং যে স্থলে শুষ্ক চড়ান হইল শতকবা পনর টাকা, সে স্থলে আমাদের স্ববিধ হইল মাত্র আড়াই টাকা । এখন বলা যাইতে পারে যে, বিদেশের আমদানিতে যদি আমাদের অস্ববিধ হইয়া থাকে, তবু রপ্তানিতে তে৷ জামাদের স্ববিধা হইয়াছে । কেন-ন, মাল বিক্রয় করিয়া যে স্থলে আমরা এক শিলিং চার পেনি পাইতাম সেন্থলে এখন আমরা এক শিলিং ছয় পেনি পাইতেছি । অর্থাৎ টাকা-প্রতি দুই পেনি রেণী পাইতেছি । এই যুক্তি কতটা সত্য, তাহা এক্সচেঞ্জ বা মুদ্রাণবানময় : , tD tBB BBB DDS BB BBB BBB BB BBD DDBBB DDBB BBBD DDDS ** * एक्यू top y --. ****, দেশের মালের মূল্য যদি জত দেশ অপেক্ষ উচ্চ হয়, তাহা হইলে ক্রেতার সেই মূল্য দিতে বাধ্য নয়। পাট ছাড়া জামাদের দেশে এমন কিছু জল্পায় না, बाश अछज खtब्र ना । शक्रन छूजा, ग्रंथ, छायक, s, কয়ল, তিসি, চাল ইত্যাদি। তুলা আমেরিকার যুক্তরাজ্য, মিশর ও কেনিয়াতে প্রচুর জন্মে। এক্সচেঞ্জের হার বেশী বলিয়া কি ক্রেতার অধিক মূল্য দিয়া আমাদের তুল৷ কিনিবে ? ডেমনি অষ্ট্রেলিয়া, কানাডা, উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিক এবং ইউরোপের সব জায়গায়ই গম জন্মে, যদি আমাদের গমের দাম বেশী হয়, তাহা হইলে জক্স দেশ ইষ্টতে কিনিবে। এবার আমাদের দেশে প্রচুর গম জন্মিয়াছে এবং ইহার দামও খুব কম, তথাপি অষ্ট্রেলিয়া হইতে গম আমদানি হইতেছিল । ইহা নিবারণ করিবার জন্ত সরকার সেদিন গম আমদানির উপর শুল্ক চড়াইয়াছেন। মোট কথা, কোনও মালের দাম নিরূপণ হয়, তাহার পরিমাণ এবং সেই সঙ্গে তাহার চাহিদার উপর । যদি এমন হইত যে, এ-সব মাল আন্ত দেশে জন্মায় না, তাহা হইলে হয়ত বেশী মূল্যেও তাহার কিনিতে বাধ্য হইত। এক পাটের বিষয়ে কতক পরিমাণে সে কথা থাটে । কিন্তু এখানেও দেখা গিয়াছে যে, চাহিদা না থাকিলে বাধ্য হইয়া আমাদিগকে দাম কমাইতে হয়। সুতরাং উচ্চ হারে এক্সচেঞ্চ নিৰ্দ্ধারিত হওয়াতে আমাদের দেশীয় শিল্পের এবং রপ্তানির উভয় দিকেই ক্ষতি হইয়াছে। এক্সচেঞ্জের অস্বাভাবিক হার বজায় রাখিতে গিয়া সরকার পক্ষ হইতে ষে সকল উপায় অবলম্বন করা হইয়াছে, তাহাও ভাবিয়া দেখিবার বিষয় । পূর্বে দেখান গিয়াছে যে, যখনই টাকার বাজার নরম, অর্থাৎ স্বদের হার কম হয়, তখনই এক্সচেঞ্জ নীচে নামিতে থাকে। ইহা বন্ধ করিবার জন্ত টাকার বাজার যাহাতে নরম না হয়, সেজন্তু সরকার প্রাণপণ চেষ্টা করিতেছেন । প্রক্তি गक्षारश् चाख थांश् छ्रे द९गब्र दाद९ झहे ८को ि$ाकाब्र dष्ट्रणादि दिण विङ्ग, कब्र श्रेप्च्छा, दाश रहेश गब्रकाब्रप्क रेशब्र षष्ट ऐक्र शरत्न श्न क्रिच् श्रेष्ख्क्ष्. ১৯২৯ সনের এপ্রিল মাপ হইতে, ১৯৩৮ সনের দাঁড়
