পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

¢ጫ8

  • ङ्गच्छब्रा ७ई अझ्टङ्ग वांन कब्रिम्नां८छ्न, हेझां८क निदछब्र করিয়াছেন, এবং ইহাকে তাহাদের মনীষার শ্রেষ্ঠ সম্পদ দান করিয়াছেন, তাহাদের কথা ভাৰিলে মন আন্থপ্রাণিত হয়। এরূপ স্থানে বাস করা ও কাজ করা একটি বিশেষ चर्थिकान्नु ।”

আমরা বাংলার ও কলিকাতার মাতুব। আমাদের মন সহজেই কলিকাতার এই প্রশংসা সত্য বলিয়া গ্রহণ করিবার তৃপ্তি পাইতে চায়। সেই জন্ত, কলিকাতার সহিত যাহাদের কোনই সম্পর্ক নাই, এই প্রশংসা কি পরিমাণে স্থায়তঃ কলিকাতার প্রাপ্য, তাহারাই তাহার যথার্থ বিচারক । আমরা যাহা লিখিলাম, তাহার সংবাদ-অংশের উপকরণ কলিকাতা মিউনিসিপ্যাল গেজেটের শোভন ও বৈচিত্রাপূর্ণ বিশেষ “রামন সংখ্যা” হইতে গৃহীত । বাঙালীর বৃদ্ধিবিদ্যার হাস বৃদ্ধি কয়েক বৎসর হইতে দেখা যাইতেছে, ধে, সিবিল সাবিল, রাজস্ব-বিভাগের চাকরী, প্রভৃত্তির জন্তু যে-সব পরীক্ষায় সমস্ত ভারতবর্ষের যুবকদের মধ্যে প্রতিযোগিতা হয়, তাহাতে বাঙালী যুবকের আগেকার মত কৃতিত্ব দেখাইতে পারিতেছে alt ইহা হইতে অনেকে মনে করেন, যে, বাঙালী ছাত্রদের বুদ্ধিবিদ্যা, বিদ্যাগুরাগ ও শ্রমশীলতা হ্রাস পাইয়াছে । অনেক বৎসর হইতে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া অপেক্ষাকৃত সহজ হুইয়া পড়ায় ঐক্সপ কুফলের উৎপত্তি অসম্ভব নহে । আমাদের মনে হয়, কিয়ং পরিমাণে ঐ প্রকার কুফল সত্য সত্যই ফলিয়াছে । অষ্টিরিক্ত হুজুকপ্রিয়তা ইহার অন্যতম কারণ । তাহার জন্ত "নেতাদের” দায়িত্ব আছে । কিন্তু প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বাঙালী ছাত্রদের অপেক্ষাকৃত জরুতিত্বের অস্ত কোন কোন কারণও থাকিতে পারে । ইংরেজী শিক্ষা অল্প অনেক প্রদেশের চেয়ে অনেক প্রবাসী— শ্রাবণ, ১৩৩৮ eא ה"צ ויוס יצe ] चारणं बा६ला cबळ* थदर्डिंड इहेग्रांछ्णि । cगहें छत्रा বাঙালীদিগকে বুদ্ধিবিদ্যায় শ্রেষ্ঠ মনে করা হইত। *८ग्न बछांछ थ८म* क्लभ*: ब८छग्न नभकचक झहेब्रां উঠিতেছে । ইহা সম্ভবতঃ একটি কারণ। নানা কারণে বঙ্গে চাকরীর, বিশেষতঃ সরকারী চাকরীর, প্রতি বিরাগ ক্রমে ক্রমে ছাত্রদের মধ্যে বিস্তার লাভ করিতেছে । অল্প বেডনের চাকরীর জন্তও শত শত দরখাস্ত পড়ে দেখিয়া চাকরীর প্রতি বিয়াগের সত্যতা অনেকে অস্বীকার করিতে পারেন । কিন্তু কথাটা সত্য । বেশী দরখাস্ত পড়িবার একটা কারণ, আজকাল আগেকার চেয়ে অনেক বেশী ছেলে পাস হয় । সরকারী চাকরীর প্রতি বিরাগবশতঃ অনেক বিশেষ বুদ্ধিমান ছাত্র পুৰ্ব্বোল্লিখিত পরীক্ষাগুলি দেয় না । ইহা সম্ভবতঃ অার একটি কারণ । শুধু ক্লাসের নির্দিষ্ট বহি পড়িলে জ্ঞানের প্রসার বাড়ে না, বুদ্ধি যথেষ্ট মার্জিত হয় না । অন্যান্য বহি এবং উৎকৃষ্ট সাময়িক পত্র পড়া দরকার । বাংলা দেশে ছেলেমেয়ের “পাঠ্যপুস্তক’ ছাড়া যাহা পড়ে, তাহ প্রায়ই বাংলা উপন্যাস, বাংলা মাসিকপত্র, এবং অবশু দৈনিক কাগজ । এ সবই পড়া দরকার । কিন্তু কেবল উপন্যাস ও গল্পপূর্ণ বাংলা ও ইংরেজী মাসিক পড়িলে জ্ঞান বুদ্ধি হয় না। অন্য রকমের ভাল বহি এবং সাববান দেশী ও বিদেশী মাসিক ও ত্রৈমাসিক কাগজ পড়া উচিত। যাহা পড়িলে জ্ঞান বাড়ে, এরূপ বহি ইংরেজীতে যত আছে, বাংলায় তত নাই । বাংলা নানারকম ভাল বষ্ট ছেলেরা অবশুই পড়িবেন । কিন্তু ইংরেজীও বেশী পড়া দরকার ; অন্যাঙ্ক প্রদেশের যে-সব ছেলে ক্লাসের বই ছাড়া অন্য বই পড়ে, তাহারা ইংরেজীই বেশী পড়ে তাহারা দেশী ও বিদেশী ইংরেজী ভাল ভাল প্ৰবন্ধপূর্ণ মাসিক কাগজও বাঙালী ছেলেদের চেয়ে বেশী পড়ে। এই কারণে তাহাদের নানাবিষয়ক জ্ঞান বেশী হুইবার অধিকতর সম্ভাবনা ঘটে । ভারতবর্ষের সকল প্রদেশের ছাত্রদের মধ্যে বাঙালী ছাক্সদিগকে না-পছন্দ করিবার কারণ থাকায় পরীক্ষায় তাহাদিগকে নীচে ফেলিবার চেষ্টা জ্ঞাতসারে বা