পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: "ثم في هضة " चर्थबकीब्र चञ्च बनिबाटझ्न । इंशाख्, न्नडय-cशशाङবিশিষ্ট মুসলমান চাঙ্কর্যেদের অর্থপ্রাপ্তি ঘটিবে বটে, কিন্তু অপেক্ষাকৃত অল্পসংখ্যক চাকর্যে ও চাকর্যেদের পরিবারবর্গ ছাড়া খুব বেণীসংখ্যক অন্ত মুসলমানদের মঙ্গল হইবে কি ? মুসলমান অমুসলমানকে গইয়া যে সমগ্র জাতি, তাহার মঙ্গল হইবে কি ? যোগ্যতম লোকদিগকে কাজ দিলেই দেশ স্বশাসিত এবং ক্রমশঃ উন্নত ও সমৃদ্ধ হইতে পারে। বর্তমান সময়েই দেখা যায়, নিদিষ্ট অকুপাত অনুসারে মুসলমানদিগকে চাকরী দিবার নিয়ম থাকা প্রযুক্ত মুসলমানরা সামান্স শিক্ষা পাইয়া চাকরী পাওয়ায় তাহাদের মধ্যে শিক্ষার উন্নতি ও বিভূতি হইতেছে না। নূ্যনতম যোগ্যতা জছুসারে শতকরা ৫৫টি চাকরী বাঙালী মুসলমানের পাইলে মুসলমান সমাজে শিক্ষার দ্বদশা বাড়িবে বই কমিবে না । অধোগ্যতর মুসলমানের পরিবর্তে যোগ্যতর জমুসলমান কেন চাকরী পাইবে না, তাহার উত্তর কোন ছায়শাস্ত্রে ধৰ্ম্মশাস্ত্রে পাওয়া যাইবে না । সকল রাষ্ট্রেই ধৰ্ম্মবিষয়ক নিরপেক্ষতা থাকা উচিত । কিন্তু যোগ্যতর অমুসলমানকে বাদ দিয়া অযোগ্যতর মুসলমানকে কাজ দিলে তাহার মানে এই হইবে, যে, রাষ্ট্র মুসলমানকে বেশী পছন্দ করে, অতএব ষে সহজে চাকরী পাইতে চায় তাহার মুসলমান হওয়া উচিত । বাংলা সরকারের রিপোর্ট বাংলা সরকারের ১৯২৯-৩৪ সালের রিপোর্ট বাহির হইয়াছে । ইহাতে খবরের কাগজ ও খবরের কাগজওয়ালাদের প্রতি এবং সত্যাগ্রহী প্রভূতি রাজনৈতিক জাম্বোলকদের প্রতি অনেক বাক্যবাণ বধিত হইয়াছে। জুলহাজের প্রতি কথাগুলা সব সত্য কিনা, তাহার বিচার করিতে হইলে সেগুলা 'উদ্ধৃত করিতে হয়। কিন্তু কথাগুলা এমন মূল্যবান ও দেশহিতকর নয়, যে, বিনমূল্যে সেগুলার প্রচার করা আমাদের কর্তৰা। जलांश८कङ्ग : ८शभश्छिकब्र चानक कथां दिनि *ञ्चनांच्च { গু১শ জাগ, ১ম খণ্ড ছাপেন। কিন্তু সরকার পক্ষের গালাগালি ৰিনি পলায় उ झांनिष्ऊ शाब्रिहे ना, भूणा मिरण दिखाभट्नब्र शृंéाब्र ছাপিতাম কিনা তাহাও বলা দরকার মনে করি না । আমরা বেসরকারী লোকেরা যদি এমন কিছু বলি লিখি করি ধাহাতে সরকারের অসন্তোষ ক্রোধ ক্ষতিবোধ হয়, তাহা হইলে সরকার পক্ষের লোক আমাদিগকে ঠেঙান, জরিমান করেন, জেলে পাঠান, ইত্যাদি । স্বতরাং ঐ প্রকারেই ত শোধবোধ হইয়া যাওয়া উচিত। তাহার উপর আমাদিগকে গালাগালি দেওয়াটা কি আতিশয্য নয় ? যদি আইনে নিদিষ্ট বিশেয বিশেষ স্থলে সরকারী লোকদের প্রতি বেসরকারী লোকদের উল্লিখিত নানাবিধ ব্যবহার করিবার আইনসঙ্গত অধিকার থাকিত, তাহা হইলে এরূপ প্রশ্ন উঠিত না । ভাষা অনুযায়ী প্রদেশ গঠন কাট। বাংলাকে জোড়া দিবার ওজুহাতে যখন আবার নূতন রকমে বাংলাদেশের কয়েকটি টুকরা বিহারের সঙ্গে জুড়িয়া দেওয়া হয়, তখন সরকার পক্ষ হইতে একট। প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়, যে, ভবিষ্যতে ভাষা অকুসারে বাংলাদেশের সব অংশকে একত্র করিবার চেষ্টা কর হইবে । সাইমন কমিশনের রিপোর্টেও ভাষা অনুসারে প্রদেশ গঠন করিবার অনুরোধ আছে । স্বতরাং বাঙালীর এবং অন্যাপ্তভাষাভাষীরা ভাষা অনুসারে - প্রদেশ গঠনের দাবী করিতে পারেন। সরকারী প্রতিশ্রুতি না থাকিলেও পারিতেন । সরকারী প্রতিশ্রুতি যে সব সময় রক্ষিত হয়, তাই নহে । অনেক সময় দায় এড়াইবার জন্য কিংবা কোন আবেদন ব৷ দাবী আপাততঃ চাপা দিবার নিমিত্ত ভবিষ্যতে কিছু করিবার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় ; তাহ নিশ্চয়ই রক্ষিত হুইবে, এরূপ ইচ্ছা হয়ত থাকে না । এসব কথা মনে রাখা দরকার। জানা দরকার, যে, গবন্মেন্টের নিজের चीर्थनिकिन्न छछ बांश् चांदशक नcट्, उठांश् एठीहांब्र चांद्भी कब्राईग्न जहे८ड झदे८ण उrश८क चङिé कब्रिद्धा তোলা চাই ।