পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(tఏe SAASA SAAAAS AAAAA AAAA SAAAAASMMMAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS --۹۰ .مستم.م. - سنند করিবার নিমিত্ত ঐযুক্ত আনে বেরার হইতে আসিয়াছেন। আমরা সৰ্ব্বাস্তঃকরণে র্তাহার কার্য্যের সাফল্য কামনা করিতেছি। দুর্ভিক্ষ উত্তর ও পূৰ্ব্ব বঙ্গের নানাস্থানে অম্লাভাবের অতি দুঃখকর নানা ংবাদ খবরের কাগজে বাহির হইতেছে । আগে আগে দুর্ভিক্ষের সময় বিপন্ন লোকদের সাহাধ্যাগ যেরূপ চেষ্ট হইত, এবার সেরূপ চেষ্ট হইতেছে কি ? মনে হইতেছে, যেন লোকে অন্তবিধ চিস্তায় বিক্ষিপ্তচিত্ত হইয়া রহিয়াছে । কলিকাতা শহরে সকল ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের লোকদের নেতৃবর্গকে লইয়া একটি কমিটি করিয়া অর্থসংগ্রহের চেষ্ট্র। করা সমীচীন কি না, নেতৃবর্গ বিবেচনা করুন । ংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির কার্য্য কংগ্রেস ওয়াকিং কমিটি গত অধিবেশনে অনেক গুরুতর বিষয়ের আলোচনা করিয়া কতকগুলি সিদ্ধাস্তে উপনীত হইয়াছেন । র্তাহারা খুব পরিশ্রম করিতেছেন । কিন্তু ভারতবর্স অতি পুহৎ দেশ ও ই তার লোকসংখ্য। ৩৫ কোটি বলিয়া, ইঙ্গার অভাব অভিযোগ দুৰ্দ্দশা ও সমস্তার অন্ত নাই । সম্ভবতঃ সময়ের অভাবে এবং স্বলবিশেষে সংবাদের অভাবেও তাহার কোন কোন প্রয়োজনীয় বিষয়ের আলোচনা করিতে পারেন না । তাহার মধ্যে দুটি বিষয়ের এখানে উল্লেখ করিতেছি । প্রত্যেকটি বিষয় মহাত্মা গান্ধীকে বা কংগ্রেসের কোন সেক্রেটরীকে চিঠি লিথিয়া বা টেলিগ্রাফ করিয়া জানাইবার পর তাহারী কিছু করিবেন বা না-করিবেন, কংগ্রেসের কার্য্যপ্রণালী সম্ভবতঃ এরূপ নয়। ভারতবর্ষের বিদেশী গবন্মেণ্ট কিছু করুন বা না-করুন, দেশের লোকেরা দরখাস্ত না করিলেও অনেক খবর রাখেন । ংগ্রেসের সব খবর রাখিবার বন্দোবস্ত থাকা দরকার । ওয়ার্কিং কমিটির প্রাদেশিক সভ্য সব প্রদেশে নাই । যেখানে র্যাহারা আছেন, তাহার কার্য্যভারপ্রপীড়িত । প্রবাসী—শ্রোবণ, ১৩৩৮ [ ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড এই জঙ্ক সব প্রদেশে সংবাদপ্রেরক সেক্রেটরী রাখিলে ভাল হয় । কেন-না, ওয়ার্কিং কমিটি সব প্রদেশের খবরের কাগজ পড়েন না । এখন বিষয় দুটির উল্লেখ করি। স্বদেশী ও বিদেশী কয়লা বেহারে ও বঙ্গে খনি হইতে যত কয়লা তোলা হয় বা হইতে পারে, আমাদের দেশের প্রয়োজন এখনও দীঘকাল তাহাতেই সিদ্ধ হইতে পারে । প্রথম শ্রেণীর কয়লা ষে যথেষ্ট পাওয়া যায় না, তাহাও নহে । যে-থনি দেশী মালিকের থাকিবার সময় তাহার কয়লা নিক্লষ্ট বিবেচিত ইহঁত, সেই খনি ইংরেজ কিনিবার পর তাঙ্গার কয়লা প্রথম শ্রেণীর বলিয়া গণিত হইয়া থাকে, স্বগীয় সাতকড়ি ঘোষ তাহার সাক্ষ্যে এ কথ। বলিয়া গিয়াছেন : নান। কারণে আজকাল কয়লার ব্যবসাতে বড় মন্দা পডিয়াছে এবং তজন্তু অনেক লোক বেকার হইয়াছে । একট। কারণ, দক্ষিণ-আফিকার কয়লার প্রতিদ্বন্দ্বিতা । তথাকার গবন্মেণ্টের ও জাহাজওয়ালাদের সহযোগিতায় ঐ কয়ল বোম্বাইয়ে আনীত হঠয়া যে-দরে বিক্ৰী হয়, সে-দরে বেঙ্গার ও বঙ্গের কয়লা বোম্বাই প্রদেশে বিক্রী করা যায় না। শুনা যায়, এই জন্য বোম্বাইয়ের দেশী কাপড়ের কল ওয়ালার বিদেশী কয়ল। ব্যবহার করেন । দেশী কয়লা ব্যবহার করিলে তাঙ্গাদের কোন লাভষ্ট থাকিবে না, বোধ করি সামান্ত কমিবে মাত্র। দেশের যে-সব লোক দেশী কলের কাপড় ও থঙ্কর ব্যবহার করেন, তাহারা সস্তা বিদেশী কাপড় না কেনায় কিছু ক্ষতি স্বীকার করেন । মিলওয়ালাদেরও কি সামান্ত কম লাভে রাজী হওয়া উচিত নয় ? ইহ একটি কংগ্রেসের বিবেচনার যোগ্য বিষয় । এমন নয় ; লাভ বঙ্গে গান্ধী-আরুইন চুক্তি ভঙ্গ পুলিসের বিরুদ্ধে অত্যাচারের অভিযোগ সম্বন্ধে কোন তদন্ত হুইবে না, যথেষ্ট বা অধথেষ্ট কারণে, গান্ধী-আরইন চুক্তিতে এইরূপ স্থির হয়। সেইজন্ত, চুক্তির পরে