পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধসাহিত্যে শিম্প ও ভৌগোলিক তথ্য ঐবিমলাচরণ লাহা, এম-এ, বি-এল, পি-এইচ ডি, মহাবংশ নামক বৌদ্ধগ্রন্থে স্তূপ (খুপ), বিহার এবং বাপীর প্রচুর উল্লেখ আছে ; তাহা হইতে প্রাচীন সিংহলে স্থাপত্য ও ভাস্করশিল্পের বিকাশের পরিচয় পাওয়া যায়। শুপগুলি অৰ্দ্ধমণ্ডলাক্লডি মাটির ঢিপির মত ; খণ্ড খণ্ড ইট, মাটি ইত্যাদি ভিতরে চাপ দিয়া উপরে ইট অথবা পাথর স্তরে স্তরে গাথিয়া এই স্তুপগুলি নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। সুপের উপরিভাগে ক্ষুত্র বেষ্টনী দেওয়া একটি স্থান আছে, সেটিকে ‘হাৰ্ম্মিক’ বলা হয় ; পুণ্য তিথি অথবা উৎসব দিনে যখন ভক্তগণের সমাগম হয় তখন সেই স্তুপের রক্ষিত বুদ্ধদেবের দেহাম্বি বা ভষ্ম অথবা অল্প কোন পবিত্র দ্রব্য পাত্রাধারে স্থাপন করিয়া ঐ ‘হাৰ্ম্মিকের মধ্যে রাখা হয় । সেই পাত্রাধারটিকে আতপ তাপ হইতে রক্ষা করিবার জন্তু হার্শ্বিকের উপরিভাগে এক হইতে আরম্ভ করিয়া এগারটি পধ্যস্ত ছত্র স্তরে স্তরে সাজান হইয়া থাকে। স্তুপের পূর্ব পশ্চিম উত্তর দক্ষিণে মাঝে মাঝে চারিটি তোরণ থাকিতে, দেখা যায় এবং প্রাচীরবেষ্টনীর ভিতরে স্ত পের চারিদিকে পরিক্রম করিয়া পুজা করিবার ব্যবস্থা আছে। ষে পবিত্র পাত্ৰাধার মাঝে মাঝে হার্শ্বিকের মধ্যে স্থাপন করিয়া প্রদর্শন করা হয়, সেই পাত্রাধারটি अषयाबदांब एरशब ভিতরেই রাখা হইত ; কিন্তু পরে এই রীতি পরিবৰ্ত্তিত হইয়াছিল। পণ্ডিত কুমারস্বামী বলেন, ভারতবর্ষের সর্বপ্রাচীন স্তূপগুলির মধ্যে অৰ্দ্ধমওলাকৃতি জুপ ও বেষ্টনীগুলিই প্রথম এবং তোরণগুলি পরে নিশ্বিত হইয়াছিল। সাচী ভূপের চারিদিকে এই তোরণের চারিটি স্বন্দর নমুনা আছে। निरश्न आहे जाऊँौब ८डांब्रन बाहे ; क्रुि चानकखनि. ভূপের চারিদিকে স্বপ্রশস্ত বেী এবং সারি সারি উচু পাথরের স্তম্ভ আছে ; স্তম্ভগুলিতে মাঝে माँदृक् अeञश्विद्वङ्गभूs *ब्रिक्लष्ट्र *ाँeब्राँ शांब्र । সিংহলে ভূপের সংখ্যা অনেৰ। ৰেপ্রিয় ডিস্তের রাজত্বকালে প্রথম স্তু প নিৰ্ম্মাণের ঐতিহাসিক উল্লেখ মহাবংশ হইতে আমরা জানিতে পারি। তিনি “ খুপারাম" ৰূপ এবং ***५' &कडा (भशरश्च शाइ मांtशाब॥ ७ ८कडिञ्च (४छऊा) ७कहे जtर्ष बायझड हद्देद्वां८छ् } নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন। রাজা ফুটগামনীর রাজত্বে জম্বুরাধপুর নগরে সোল্লমলী অথবা মহাখুপ এবং মরীচবভিখুপ নামক দুইটি স্ববৃহৎ গুপ নিশ্বিত হইয়াছিল। भश५. ५प्यब आशैब विजि ब्रिज चनझ्ड हिग বলিয়া মহাবংশে উল্লেখ আছে । স্তুপের ন্যায় বিহারেও স্থাপত্যশিল্পের নিদর্শন পাওয়া যায়। জহুরাধপুরে এক সময়ে অনেকগুলি বিহার ছিল; এখন তাহার ধ্বংসাবশেষের মধ্য হইতে? উহাদের ভিত্তি মাত্র আবিষ্কৃত হুইয়াছে। সিংস্থলে, পুলস্তপুর নগরে পরবর্তীকালে নিৰ্ম্মিত সজ-খুমক-পাসা নামক একটি স্ববৃহৎ প্রাসাদ এখনও বর্তমান আছে }, মহাবংশে সিংহলের অনেকগুলি বিহারের উল্লেখ আছে— মহাবিহার, অভয়গিরি বিহার এবং দকৃথিন গিরিবিহার তাহার মধ্যে প্রসিদ্ধ । খৃষ্ট-পূর্ব দ্বিতীয় শতকে অনুরাধপুরে এক হাজার স্তম্ভের উপর নিৰ্ম্মিত একটি স্ববৃহৎ বিহারের উল্লেখও মহাবংশে আছে। 总 বাপী এবং সরণীনিৰ্ম্মাণের প্রথাও প্রাচীন সিংহলে খুব প্রসার লাভ করিয়াছিল। পঙুবাণী গামনীৰাপী dद९ औषबाशौ धष्ट्रठि बांशौब्र फेरझष चाषब्रा भशदष्t* श्राहे । श्रृषिज्र भार्कीग्न उँहाल्न '७थालौन जिtइज' नामकগ্রন্থে বাপী-নিৰ্ম্মাণের আলোচনা প্রসঙ্গে বলিয়াছেন, প্রাচীন সিংহলবাসীরা এই বাণী-নির্বাণব্যাপারে খেभूéविशाद्र भक्रिय क्शिणश, छाश गजारे रित्राकत्र - बéयांन कोtणब्र शूर्खकांtर्वाब्र ठांशांब्राहे अंषय श्रृंदअशभकि .