পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] AAMAMAMAMAAAS AAAAA SAAAAA ASASASA AAA AAAA AAAA AAAAMMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA S হাসিতে হুকুমের স্বরে বলিল—মেয়ে কোলে নাও— তোমার মত মোটেই নয়, দেখ তো কেমন—নাও । স্বধীর কিন্তু উৎসাহ প্রকাশ করিল না, বলিল— জাবার জেগে উঠে এক্ষুণি কান্নাকাটি মুরু করবে—এসব কাল হবে। ভারী ঘুম পাচ্ছে, আমি এখন শুই । ঠিক তাহার ঘণ্টা-দুই পরে স্বধীর খাট হইতে নামিয়া দাড়াইল । হেরিকেনের জোর কমানো ছিল, উস্কাইয়া দিয়া দেখিল—মেয়ের পাশে কিরণ বিভোর হইয়া ঘুমাইতেছে। একখানা চিঠি লিখিল— “কিরণ, আমার সম্বন্ধে কিছু ভুল শুনিয়াছিলে । চাকরি পাইয়াছিলাম, তবে মাহিনা দেড়শো নয়, চল্লিশ টাকা । বাসা ভাড়া করিয়াছিলাম—উহা তিনতলা নয়, পাকা মেঝে, চাচের বেড়া, টিনের ঘর । কিন্তু বাজার মন্দা বলিয়া আজ সাত দিন চাকরির জবাব হইয়াছে । তোমাদিগকে লইয়া একসঙ্গে থাকিব এই আশায় বাসা ভাড়া করিয়াছিলাম, কিন্তু যে অৰ্দ্ধেক ভাড়া অগ্রিম দিতে হইয়াছিল সেইটাই লোকসান । দু-বছর যে কষ্টে গিয়াছে তাহ ভগবান জানেন—শহরে বসিয়া আর উংস্কৃত্তি করিতে পারি না, তাই ছ-দিন জিরাষ্টতে আসিয়াছিলাম । কিন্তু তোমরা এবং গ্রামস্থদ্ধ সকল জাতিভেদ-রহস্য AAAAAA SAAAAAS AAAAA ASASA AAA AAAAM MAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMAMMAAA AAAA AAAAMA MA AeMS SSSS AA AAASAAA AAAAA @8ማት SAAAAAA AAAA MAMA AM AMAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA S AAAAS JS SAAAA S SAAAS AAAAA AAAASAA AAAS ইতর ভদ্রে চক্রাস্ত করিয়া আমাকে তাড়াইয় দিলে। আজ দিনরাত্রির মধ্যে আমার অবস্থা মুখ ফুটিয়া কাহারও কাছে বলিতে পারিলাম না, তাই চিঠি রাখিয়া পলাইলাম । “এক মাসের মাহিনার মধ্যে হোটেল খরচ, বাসা ভাড়া, আপিস-দরোয়ানের দেন এবং বাড়ি আসিবার ট্রেন ভাড়ী বাদে সম্প্রতি হাতে এগার টাক-বারো আনা আছে। চিঠির সঙ্গে একখানা দশ টাকার নোট গাথিয়া রাখিয়। যাইতেছি। উহা হইতে খুকীর জন্ত গিনি সোনার হার, কেশব ঘোষ প্রভৃতির খাজনা শোধ, ড্রামাটিক ক্লাবের সিন ড্রেস, গাঙ্গুলী-পুত্রের কলিকাতার রাহা খরচ এবং মা-বাবা ও তোমার যদি অপর কোন সাধ বাসনা থাকে সমাধা করিও । আমার জন্ত চিন্তা নাই—নগদ সাত সিকা লইয়। রওনা হুইলাম।” পরদিন নিবারণ বলিতে লাগিলেন–জাপিসের কাজে ঐ ত মুস্কিল—দুপুর রাত্রে টেলিগ্রাম এসে হাজির, ভোর বেলা ইষ্টিশানে পৌছে দিয়ে এলাম। ওকে ছাড়া আর’ কাউকে দিয়ে সাহেবের বিশ্বাস নেই—আপিসের হেড কিনা— জাতিভেদ-রহস্য ঐআনিলবরণ রায় বৰ্ত্তমানে হিন্দুসমাজ যে-সব মানিতে জর্জরিত তাহাদের অনেকেরই মূল প্রচলিত জাতিভেদ। অস্পৃশ্যতার অভিশাপ এই জাতিভেদেরই একটি চরম পরিণাম । ভারতের নানা স্থানে আজ যে অ-ব্রাহ্মণ আন্দোলন জভি বড় হইয়া জাগিয়া উঠিতেছে, ইহাও যুগযুগাস্তব্যাপী জাতিভেদ অত্যাচারের বিরুদ্ধে অবগুম্ভাবী প্রতিক্রিয়া । পুৰাকালে এক একটি জাতি নিবিড় ঐক্যে বন্ধ ছিল, কারণ এক জাতির মধ্যে সমস্ত লোকের ছিদ্ধ একই রকম শিক্ষাদীক্ষা, একই রকম অঁাচার-ব্যবহার, ব্যবসায় স্বাৰ্থ । আজ অপর সে ঐক্য বজায় নাই, এখন আর কেহ জাতির অনুযায়ী ব্যবসায় বা জীবনপ্রণালী অবলম্বন করিতে নিজেকে বাদ্য মনে করে না। এক ব্রাহ্মণ জাতির মধ্যেই আমরা দেখিতে পাই উত্তম হইতে অধম নানান্ত:রর লো। কাহারও শিক্ষাদীক্ষা কালচার অতি উচ্চ, বার কেছ-ব মনুষ্যত্বের নিম্নভম স্তরে গড়িয়া রহি।াছে । মামুষের পক্ষে যত রকম o বৃত্তি খেলা আছে ব্রাহ্মণের নিৰ্বিচারে