পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] कार्याउः दक्लिफ इऐब्रोप्छ् । बाउँौड छाङिब्र ८कांनe श्निांब जघ्र न । किछ विदाझ् ব্যাপারে কিছুতেই জাতির গণ্ডী অতিক্রম কল্পিতে চায় না । তাহারা জাতিভেদকে অগ্রাহ করিতে পারে না, কারণ তাহাদের মনে কেমন একটা খটুকী লাগে । তাহারা মনে করে এই জাতিভেদ তাহাজের ধর্মের সহিত অচ্ছেদ্যভাবেই জড়িত । তাহাজের একটা অস্পষ্ট ধারণা আছে যে, জাতি হারান মানেই ধৰ্ম্ম হারান। প্রাচীন ভারতীয়গণের জীবনে জাতিভেদ যে বিশেষ প্রয়োজনীয় স্থান অধিকার করিয়াছিল তাহা হইতেই এই আসক্তির স্বষ্টি হইয়াছে এবং যদিও জাতিভেদের সেই মূল প্রয়োজনীয়তা ও উপযোগিতা সম্পূর্ণভাবে লুপ্ত হইয়াছে, তথাপি লোকে অন্ধ সংস্কারের বশেই ইহাকে ধরিয়া থাকিতে চাহিতেছে। শুধু জাতিভেদ বলিয়া নহে, হিন্দুদের অন্তান্ত অনেক সামাজিক ও সংস্কৃতিগত প্রথা ও অনুষ্ঠান সম্বন্ধেই ইহা বলা যায় । তাহাদের অস্তনিহিত সত্য ও সার্থকতা লোকে হারাইয় ফেলিয়াছে, কেবল বাহিক আকারটিকেই সংস্কারের বশে অদ্ধভাবে ধরিয়া রাখিয়াছে। হিন্দুগণকে তাহাদের । ধৰ্ম্মের, তাহাদের শিক্ষাদীক্ষা সংস্কৃতির প্রকৃত সত্য সম্বন্ধে উদ্বদ্ধ হইতে হইবে, তাহাদিগকে আত্মচেতন হইতে হইবে। কেবল তাহা হইলেই হিন্দুসমাজ মিথ্যা আচার-ব্যবহার ও অন্ধ সংস্কারের মারাত্মক চাপ হইতে মুক্ত হইতে পারিবে । হিন্দুগণকে সচেতন, আত্ম-চেতন করা, ইহাই হিন্দুসংগঠনের মূলকথা। হিন্দুর মনের উপর বর্ণাশ্রম আদর্শের প্রভাব খুব বেশী, কিন্তু তাহারা ঐ আদর্শের প্রকৃত মর্শ্ব উপলব্ধি করে না, অজ্ঞানতার বশে উহাকে জাতিভেদের সহিত গোলমাল করে । কিন্তু, জাতিভেদ ৰিকাশের ইতিহাস ভাল করিয়া আলোচনা করিলে তাহাজের আর এই ভুল করা উচিত হইবে না। বস্তুতঃ, জাতিম্ভেদ প্রাচীন চাতুৰ্ব্বণ প্রথার উন্ট, বিরোধী—একথা বলিলে অত্যুক্তি হইবে না। সমাজকে মুনির্দিষ্ট শ্রেণীতে বিভক্ত করা কিছুই অসাধারণ ব্যাপার নহে এবং ইহা আদৌ ভারতীয় छौवप्नबहे ध्वनिडे क्षिण न । किरू, ५हे नय गांभांछिक ե Հ - Պ জাতিভেদ রহস্য লোকে বিবাহের সময় বিভাগের যে আধ্যায়িক অর্থ ও উপযোগিতা ভারতীয়গণ Q982 নিৰ্দ্ধারণ করিয়াছিলেন তাহাই ছিল ভারতীয় প্রতিভার 8बलिडे, tधब९ छांशद्ध छछहे छांछिद्दछन छांब्रष्ठदांनेौग्न জীবনের উপর এইরূপ গভীর ও স্থায়ী প্রভাব বিস্তার করিতে পারিয়াছিল। প্রাচীন সমাজের মোটামুটি চারি বিভাগ-চিত্তাশীল ও পুরোহিত শ্রেণী, শাসক ও যোদ্ধাশ্রেণী, উৎপাদনকারী ও ব্যবসায়ী শ্রেণী, শ্রমজীবী ও দাসশ্রেণী,—সমাজ-জীবনও কর্মের স্বাভাবিক বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে আপন হইতেই হয়ত আভিভূত হইয়াছিল। किरू छांब्रटडग्न डखनलौं कविनं५ ७हे जांभांछिक ८टवंनीবিভাগের মধ্যেই এক গভীরতর সত্যের সন্ধান পাইয়াছিলেন । তাহারা দেখিয়াছিলেন যে, ব্রাহ্মণ, ক্ষত্ৰিয়, বৈশু, শূদ্র এই চারিশ্রেণীর ভিতর দিয়া মানবসমাজে ভগবানের চারি গুণ প্রকটিত হইতে চাহিতেছে—জ্ঞান (knowledge ), “ife (power), witHao s just t harmony ), * (work) | তাই দেখা যায় যে, বেদের পুরুষস্থক্তে চারি বর্ণকে যথাক্রমে ব্ৰহ্মার মুখ, বাহু, উদ্ধ ও পদ হইতে উদ্ভূত বলিয়া রূপকস্থলে বর্ণনাকরা হইয়াছে,— ব্ৰাহ্মণোহন্ত মুখমাসীদ বাহরাজন্তঃ কৃতঃ । कब्र ठक्छ यन् ८वश: गढब्रा नूजा जबाब्रठ ॥

  • ৰ্তাহার। দেখিয়াছিলেন যে, ভগবান বীজরুপে প্রত্যেক মন্থয্যের মধ্যেই নিহিত রহিয়াছেন । কিন্তু সৰ্ব্বক্স তাহার প্রকাশ সমান নহে । তাহারা আরও দেখিয়াছিলেন যে, প্রত্যেক মাচুষকে তাহার স্বভাব, প্রকৃতি ও শক্তি আকুযায়ী কৰ্ম্ম ও সাধনার দ্বার আত্মবিকাশ করিবার স্থযোগ দিতে হইবে। কারণ কেবল এইভাবেই মানুষ তাহার অম্ভনিহিত ভাগবৎ সভাকে পূর্ণভাবে বিকশিত করিবার দিকে অগ্রসর হইতে পারে এবং ইহাই পুরুষাৰ্থ । ইহাই ছিল প্রাচীন ভারতীয় চাতুৰ্ব্বণ প্রথার মূল সত্য। চাতুৰ্ব্বৰ্ণ মানবসমাজে ভগবানের চতুর্থ প্রকাশের রূপক বৰিয়া গণ্য হইত। ক্রমশ: এই প্রকাশকেই সত্য ও সিদ্ধ করিয়\তুলিতে হইবে। আবার কার্য্যতঃ এই ৰিভাগের দ্বারা মাছুই জাপন আপন আত্মৰিকাশের ধারার NEX cनहे \iब्राग्न चकृजद्रण कब्रिटलझे याटेिनंख