পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] জাতিভেদ-রহস্য t() ब्राथाब्र थ८ब्रांजन अष्ट्रकूड इर्हेण ७द९ चिंक ७ गैख्रिश् ऋञ्चांदड:झे ब६*श्रृंग्नन्थ्ब्रांग्न थांब्र यकृनग्नबं कfब्रज । এইরূপে ব্ৰাহ্মণের ছেলেকে ব্রাহ্মণ বলাই রীতি হইয়া দাড়াইল। সে ছেলে আবার বংশপরম্পরাগত শিক্ষা ও ঐতিহের অঙ্কুসরণ করিলে তাহাকে ব্রাহ্মণ বলিয়া গ্রহণ করিতে কোনই আপত্তি হইত না । এই ভাবে বংশপরম্পরাক্রম যেমন দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হইতে লাগিল, তেমনি ক্রমশঃ নৈতিক আদর্শ অনুযায়ী চরিত্র ও শক্তির বিকাশের দিকে আর তেমন দৃষ্টি রহিল না। যাহা এককালে ছিল জাতিভেদ প্রথার ভিত্তিস্বরূপ তাহাই শেষ পৰ্য্যস্ত কেবলমাত্র অলঙ্কার হইয়া দাড়াইল,--না হইলেও চলে । অবশ্য চিন্তাশীল ব্যক্তিগণ ও আদর্শ শাস্ত্রকারের নৈতিক আদর্শ বজায়ের প্রয়োজনীয়তা খুবই জোরের সহিত প্রচার করিতেন, কিন্তু সমাজের বাস্তবজীবনে তাহা আর সত্য রহিল না । একবার যখন ধরিয়া লওয়া হইল যে, ঐটি না হইলেও চলে, তখন ক্রমশঃ সেটিকে বাদ দেওয়াই অবশ্যম্ভাবী হইয়া পড়িল । শেষ পৰ্য্যস্ত জাতিভেদের অর্থনীতিক ভিত্তিও বিনষ্ট । হইতে আরম্ভ হইল এবং জন্ম ও বংশপ্রথা, নানারূপ অর্থহীন ধাৰ্ম্মিক অনুষ্ঠান ও চিহ্ন এই সবই জাতিভেদকে ধরিয়া রাখিল । জাতিভেদের যখন পূর্ণ অর্থনীতিক যুগ, তখন পণ্ডিত ও পুরোহিতগণই ব্রাহ্মণ বলিয়া নিজদিগকে চালাইয়া দিত । অভিজাত সম্প্রদায় ও সামন্তগণ ক্ষত্রিয় বলিয়া পরিচিত হুইত, ব্যবসায়ী ও মহাজনগণ বৈহু বলিয়া এবং অৰ্দ্ধানশনগ্রস্ত বিত্তহীন শ্রমিকেরাই শুদ্র বলিয়া পরিচিত হইত। যখন অর্থনীতিক ভিত্তিও ভাঙিয়া পড়ে, তখন পুরাতন প্রথার জরারুগ্ন অবস্থা আরম্ভ হইয়াছে । তখন ইহা শুধু নামে, খোলায়, মিথ্যায় পৰ্য্যবসিত হইয়াছে । তখন হয় ইহাকে সমাজের ব্যক্তিতঞ্জযুগের উত্তাপে গঙ্গাইয়া ধ্বংস করিয়া দিতে হইবে, নতুবা যে জাতি অন্ধভাবে ইহাকে অঁাকড়াইয়া ধরিয়া থাকিবে, তাহাঙ্কে ইহা মারাত্মক দুর্বলতা ও মিথ্যার পূর্ণ করিয়া তুলিবে ।” জামরা পূর্বেই দেখিয়াছি যে, বৰ্ত্তমান জাতিভেদের ४हे याब्राणूक भिषT थझ्णन फेठोहेब निवांब्र बिक्रक ब्रशिबाटष् शिबूटनग्न भक वर्धनरकाब्र ! चांबांप्नब्र cवंडे সমাজমতধারকেরাও জাতিভেজকে সামন-সামনিভাবে আক্রমণ করিতে সাহস পান না । পুণ্যস্থতি স্বামী बंकांनन जानक निर्छौंक ७ जांझ्नैौ गश्झांब्रक झ्यूिजब्र भटक्षा दर्डबाटम cनक्षा दाम्न नाहे । छैशय्कe बनिम्न छ श्हेब्रीश्णि “হিন্দুসমাজকে প্রাচীন বর্ণধর্শ্বের জাদর্শে পুনর্গঠিত করা ষে কত কঠিন তাহা আমি উপলব্ধি করি। কিন্তু, বিভিন্ন উপজাতি সমূহকে, এমন কি পঞ্চম ও অস্পৃশ্যগণকেও চারিটি প্রধান জাতির অন্তর্গত করিয়া नeग्ना कठिन झहे८व बलिम्रा भटन इञ्च न ” किरू श्लूिসমাজকে যে আবার সেই প্রাচীন বর্ণাশ্রমের আদর্শে কখনও গঠন করা সম্ভব তাহ আমরা বিশ্বাস করি না ; বস্তুতঃ ঐ জাদর্শ কখনও বাস্তবে পরিণত হইয়াছিল, ना ८कदल च्यानलँभाल्लहे झिल, हेश जड़ेब्राहे किडू भड८छन আছে । আর শত শত বৎসরের মিশ্রণ ও গোলমালের इब्रो आोक्लीन छोडिएछन ८य झछिल्लल्ल झद्देम्न श्रम्निम्नाटङ्, সে-সবের সংস্কারসাধনপূর্বক আবার সেই প্রধান চারি জাতিতে ফিরিয়া যাওয়াও কখনই সম্ভব হইবে না ।" এই জরাজীর্ণ জাতিভেদ প্রথাকে আর কোনরূপে জীয়াইয়া রাখিয়া সমাজের কোনও কল্যাণই সাধিত হইবে না । যেমন ভাবেই ইহার সংস্কার বা উন্নতি সাধন করা হউক না কেন, লোকের যুগযুগান্তরের অভ্যাস শীঘ্রই পুনরায় বৰ্ত্তমান অশুভসমূহের স্বষ্টি করিবে । প্রকৃত প্রতিকার হইতেছে, জাতিভেদকে একেবারে ঘুচাইক্ষা দেওয়া এবং মানব-চরিত্রের যে চিরন্তন সত্য প্রাচীন চতুর্কণ্যের মধ্যে তৎকালোচিতভাবে গৃহীত ও অমুস্থত হইয়াছিল, সেই সত্যের ভিত্তির উপর বর্তমান দেশকালের উপযোগী নূতন সমাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করা। সেই সত্য এই যে, প্রত্যেক মাচুষকে আপন আপন স্বভাব ও শক্তি অনুযায়ী আত্মবিকাশ করিবার পূর্ণ স্বাধীনতা ও স্বযোগ দিতে হইবে, এবং এইরূপ বিকাশের অমুকুল কৰ্ম্ম করিবার স্বৰীেগ ও স্ববিধা করিয়া দিতে হইবে। ইহা সহজেই বুঝা যায় যে, জাতিভেদ মানবচরিত্রের এই মূলনীষ্ঠির, এই সনাতন ধর্মের বিরোধী, কারণ মানুষের স্বভাব ও গুণের কোনও হিসাব না