৫ম সংখ্যা ] चाब्र थाफ्रिक शिंcज्र कङ cय नडे कदबाइ डाव्र ঠিকান নেই। বিশ্বেস না হয় চলুন বাৰু, নিজের চোখে দেখে আসবেন । আপনারা ভদ্রলোক বলেই--" বাধা দিয়া বলিলাম, "তোমার কত টাকার জিনিষ नडे श्ब्रप्इ ?” “দ্ধ-কুড়ি কপি। পাটনেয়ে রাস্কুলে ফুলকপি বাৰু, একএকটা তিন সের করে ওজনে হ’ত । মেহনতটাই কি কম করেছি তার পেছনে ? বাজারে গিয়ে দেখবেন বাবু, আমন কপি আর কারু বাগানে নেই এ তল্লাটে । তুলিনি, বলি, বড়দিনের বাজারে চড়া দামে বেচব । তা খুব—” বিরক্তি ধরিতেছিল । মনিব্যাগ বাহির করিয়া বলিলাম, “এই নাও, তোমার কপির দাম, দশ টাকা দিচ্ছি । হ’ল ত ?” সে বলিল,-“মারা যাব বাৰু। আজকের বাজাবট মাটি হ’ল । তার ওপরে এদের ধরতে গিয়ে—” এতক্ষণ নজরে পড়ে নাই । তাহার কথায় চক্ষু পড়িল, তাহার পায়ের দুইটা আঙল ছিড়িয়া তখনও রক্ত ঝরিতেছে । বুঝিলাম, ছাগলরা নিতান্ত নিরীহভাবে ধরা দেন নাই । লজ্জা পাইয়া অার একখানা নোট বাহির করিয়া দিলাম । টাকা লইয়া সেলাম করিয়া সে চলিয়া গেল । যাইতে যাইতে মুখ ফিরাইয়া বলিয়া, গেল, “এগুলোকে একটু সামূলে রাখবেন বাবু, নটলে আবার...” কিছুক্ষণ নীরবে যে গেট দিয়া সে বাহির হইয়া গেল সেইটার দিকে চাহিয়া রহিলাম। স্ত্রী সঙ্গল-স্নেহদৃষ্টিতে ছাগল ফুটিকে নিরীক্ষণ করিতে লাগিলেন । দেখিয়া দেখিয়া যেন তাহার আশ মিটিতেছিল না । তাহারা ততক্ষণ ঘুরিয়া ঘুরিয়া সমস্তটা দড়ি খোটার গায়ে জড়াইয়া, শেষে শুকৃনে স্বন্দরৗকাঠের খোটাটাকে খাওয়া বায় কিনা তাহাই পরীক্ষা করিয়া দেখিতেছিল । দেওয়ালের বড় ঘড়িটায় টং টং করিয়া বারটা বাজিল । डेroार्ड फ्राइम् । जैौ कभक्बिं काश्बिा बाछ इहेबा উঠিলেন,—“নাও, আর বসে থেকে না। চান করতে वॉe dवदां८ब्र !” ইকনমিকূল প্রাকৃটিক্যাল °仓使 একটা নিঃশ্বাস ফেলিয়া, খলিলাম, “সে ত যাচ্ছি। किङ ७एनग्न निरङ्ग कि कङ्गो दोष्ट्र बैंण छ ? cब्राण पनि ५भनिथांब्रां झम्न ठ८दरें छ••-” তিনি বলিলেন, “ষা হয়ে গেছে তার ত জার চার নেই। এবার থেকে আরও ভাল ক’রে বেঁধে রাখতে হবে ।” “হ্যা, সে ত নিশ্চয়ই । আজ বিকেলেই তার ব্যবস্থা কবৃছি। এখনকার মত বরং এদের ওধারের ঘরটাতে আটকে রাখা যাক ৷” সে ঘরে কেহ থাকিত না । শুধু কতকগুলি জিনিষ স্তুপাকার করিয়া রাখা হইয়াছিল। তাহারই মধ্যে ছাগল পূরিয়া, দরজায় শিকল লাগাইলাম। তৰু কিছুক্ষণের জন্ত নিশ্চিন্তু ! বিকালে এক মুটের মাথায় চাপিয়া দুইটা লোহার খোটা ও দুই গাছ মজবুত শিকল আসিল । মুটে । সাহায্যে খোট। দুইটাকে শক্ত করিয়া পুতিয়া তাহাতে শিকল জড়াইয়া বঁধিলাম । সকল আয়োজন সমাপ্ত তইলে ছাগল আনিতে চলিলাম। একবার কোনো রকমে শিকল গলায় পরাইতে পারিলে হয় ! তখন দেখা যাইবে কত জোর ধরেন তাহার !
- অতি সাবধানে ভয়ে ভয়ে দরজা খুলিতেই, প্রকাও কি একটা বস্তু আভকিতে কামানের গোলার মত বেগে আসিয়া গায়ের উপরে পড়িল । বিশেষ কিছু ভাবিবার অবসর নাই, সটান ভূমিসাৎ হইলাম। পরক্ষণেই সৰ্ব্বাঙ্গের উপর দিয়া :ন একটা প্রবল ঝড় বহিয়া গেল । उभू छूज़िद्र উপরে দ্বধানি চরণ চকিতে মালিকের পরিচয়টা জানাইয়া দিয়া গেল । চারিদিকে অন্ধকার । কুলগাছে অসংখ্য জোনাকি উড়িতেছে !
প্রায় দশ মিনিট পরে । চক্ষের অন্ধকার কাটিয়৷ গেলে ধীরে ধীরে উঠিয়া বসিলাম তখনও মাথার মধ্যে একটা গুবরে tোকা উড়িতেছে। শান-বাধানে রোয়াকের উপরে পড়িয়া মাথাটা বেশ খানিক ফুলিয়া উঠিয়াছে। পেটের জামাটা ক্রমে আরও লাল इहेब शैर्हडtरू ! `
