পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*Rు অতিকষ্টে উঠিয়া দরজা দিয়া স্বরের মধ্যে মুখ बाफ़ाहेरउहे-छद्रश्च निशब्रिडा फेfनाम । ছাগলে সব খাৰ শুনিয়াছি। কিন্ড ঈশ্বরের স্বষ্টিতে যে এতবড় স্বাক্ষস আছে, কোনোদিন ধারণাও করিতে পরিতাম না । সের-দশেক ঘাস ও ছোল খাইয়াও তাহাজের তৃপ্তি হয় নাই ৷ এককোণে দু’খানা ডেকৃচেয়ার ছিল । তাহার কাম্বিস স্কুইট, খান-তিনেক মাছুর, বারামার চাল ছাইবার জন্ত আন একগাদা খড়,— বেমালুম চলিয়া গিয়াছে। চেয়ারের পায় ক’খানা পৰ্য্যন্তু অক্ষত থাকে নাই । মেঝের অবস্থা দেখিয়া বুঝিলাম, মাটি খুড়িয়াও সম্ভবতঃ খাবারেরই সন্ধান চলিয়াছিল। ইটের দেওয়াল, নেহাৎ খাওয়া যায় না, তাই রক্ষা পাইয়াছে। নিজে সশরীরে আস্ত আছি কি-না ঠাহর করিয়া দেখিতেছি, একটা আৰ্ত্ত চীৎকার শুনিয়া চমকিয়া ছুটিলাম। এদিকে জাসিয়া দেখি, স্ত্রী ছোট ছেলেটিকে সবলে বুকে জড়াইয়া ধরিয়া রহিয়াছেন । তাহার কপাল কাটিয়া রক্তে সমস্ত কাপড় ভিজিয়া যাইতেছে । কাজেই বড় ছেলেটি নিশ্চল অবস্থায় মাটির উপরে পড়িয়া । আমাকে দেখিয়া স্ত্রী কাদিয়া উঠিলেন, “খোকাকে মেরে ফেলেছে ।” খোকাকে তুলিয়া লইয়া বলিলাম, “ভয় পেয়ে না । মরেনি, অজ্ঞান হয়ে গেছে। কি ক’রে এমন হ’ল ?” বলিতেই অদূরে ছাগলদের দিকে দৃষ্টি পড়িল । তাহারা তখন পরম নিরীহ মুখে আমার অতি আদরের একটি টগর ফুলের বাড়কে নিঃশেষ করিতেছে । স্ত্রী পাংশুমুখে কহিলেন, “এক্ষুণি ডাক্তারকে খবর জাও । এক মিনিট দেরি করে না ।” o ডাক্তার আলিয়া ঔষধ দিয়া অনেক কষ্ট্রে জ্ঞান করাইলেন। বলিলেন, “বেশী চোট লাগে নি, ভয়ে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল। একটু ক্লাবধানে রাখবেন । ভয় পাওয়ার ফলে হয়ত জর হতে পারে।” স্ত্রী ভয়ে কাদিয়া ফেলিলেন । fজর ? ভয় পেয়ে জয় হ’লে ত গুনেছি নাকি.. ” ي وخه, প্রবাসী-ভাদে, ১৩৩৮ [es* छांनं, sञ थ७. ভাক্তার একটু হালিয়া বলিলেন, “জত ব্যস্ত হচ্ছেন কেন ? সত্যি আর কোন ভয় নেই, তবে একটু হয়ত ভোগাবে, এই যা । মেণ্টাল শক্‌ পেয়েছে কি-না। তা, কেমন থাকে খবর দেবেন। কাল একবার এসে দেcগ যাৰ বরং ।” - সমস্ত রাৰিটা ছেলেদের লইয়া দুইজনে বসিয়া কাটাইলাম। মনের মধ্যে বা হইতেছিল, লিখিয়া বুঝানো যায় না। অদৃষ্ট ভাল ছিল, আর কোনো উপসর্গ হুইল না। পরদিন ডাক্তার আসিয়া দেখিয়া বলিলেন, **আর কোনো ভয় নাই ।” তার পর দিন-তিনেক নিৰ্ব্বিঘ্নে কাটিল । একয়টা দিন ছেলেদের লইয়াই ব্যস্ত ছিলাম, ছাগলদের খবর লইবার সময় বা ইচ্ছা হয় নাই । তাহারাও আর কোনো উপদ্রব করিল না । মনে করিলাম, ছাগলেরও তাহ। হইলে চক্ষুলজ্জা আছে ! ছেলেরা সারিয়া উঠার সঙ্গে সঙ্গে স্ত্রীর ছাগলের উপরে লুপ্তস্নেহ আবার ফিরিয়া আসিয়াছিল । চতুর্থ দিনে আসিয়া বিমর্ষমুখে কহিলেন, “দেখ, ছাগল দুটোর কি যেন অস্থখ করেছে । মাটিতে শুয়ে পড়ে কেবলি কাংরাচ্চে, আর কি রকম সব শব্দ করছে । দেখবে এসে !” কি হইল আবার । ছাগলের দাম যে আমার কাছে ক্রমেই বাড়িতেছে ! উঠিতে হইল । দেখিয়া বুঝিলাম, জস্থখ যাই হউক, বেশীষ্ট বটে। পশুচিকিৎসক ডাকা হইল । তিনি আসিয়া বলিলেন, “ঠাগু লেগেছে । এমনি করে বাইরে ফেলে রেখেছেন । এর হ’ল সৌধীন জানোয়ার,--” সত্যই ত একটু অনুতাপও হইল । বলিলাম, “ত, এখন,...” “আর দেরি করবেন না, ঘরে নিয়ে যান। খুব গরমে রাখবেন । গরম সেক দিতে পারলে ভাল হয়। ঘাস খেতে দেবেন না, শুধু শুকৃনে ছোলা । আর আমার সঙ্গে কাউকে দিন, ওষুধ পাঠিয়ে দিচ্চি। ই্য, আট টাকা। থ্যাঙ্কস।” T T शंग्रजएक प्रtब्र जहेब्री शिंभ्रां ऊांझाष्ट्रवव्र