৬৯২ ്.rബ്.. ജ ASA SSASAS SSAS SSAMMAA AeMMAAA AAAA AAAAMMMAAAS AAAAS AAAAAM MAMAM SS গিয়া মাস দুই পূৰ্ব্বে লোকটির সঙ্গে আলাপ কবে । এই মাসের মধ্যে দুজনের বন্ধুত্ব খুব জমিয়া উঠিয়াছে । সাহেব তাহার জন্ত অপেক্ষা করিতেছিল । ফ্ল্যানেলের ঢ়িলা স্কটু পর, মুখে পাইপ, খুব দীর্ঘাকার, স্থঐ মূখ, নীল চোখ, কপালের উপরের দিকের চুল খানিকট উঠিয়া গিয়াছে। অপুকে দেখিয়া হাসিমুখে আগাইয়া আসিল, বলিল-দেখ, কাল একটা অদ্ভুত ব্যাপার ঘটেছিল । ও-রকম কোনোদিন হয়নি। কাল একজন বন্ধুর সঙ্গে মোটরে কলকাতার বাইরে বেড়াতে গিয়েছিলুম। একটা জায়গায় গিয়ে বসেচি, কাছে একটা পুকুর, ও-পারে একটা মন্দির, এক সার বাঁশগাছ আর তালগাছ, এমন সময়ে চাদ উঠল, আলো আর ছায়ার কি খেলা ! দেখে আমার চোখ ফেরাতে পারিনে । won owl, Ah, this is the East !...the eternal East. আমন দেখিনি কখনও । wo offiths afrn, And pray who is the Sun ?... এ্যাশবার্টন হো হো করিয়া হাসিয়া বলিল, ন, শোনো, আমি কাশী যাচ্ছি, তোমাকে না নিয়ে আমি যাব না কিন্তু । আসচে হস্তাতেই যাওয়া যাক চল । কাশী ! সেখানে সে কেমন করিয়া যাইবে । কামীর মাটিতে সে পা দিতে পারিবে না । শতসহস্ৰ স্মৃতি জড়ানো কাশী, জীবনের ভাণ্ডারে অক্ষয় সঞ্চয়-- ও কি যখন তখন গিয়া নষ্ট করা যায় ! --- সেবার পশ্চিম যাইবার সময় মোগলসরাই দিয়া গেল, কিন্তু কাশী যাইবার অত ইচ্ছা সত্ত্বেও যাইতে পারিল না কেন ?...কেন, তাহা অপরকে সে কি বন্ধু বলিল, তুমি জাভায় এস না আমার সঙ্গে ?-- বরোবুদরের স্কেচ অঁাকব, তা ছাড়া মাউন্ট স্ত্যানাকের বনে যাব । ওয়েষ্ট জাভাতে বুষ্টি কম হয় বলে ট্রপিক্যাল ফরেষ্ট তত জমকালো নয়, কিন্তু ঈষ্ট জাভার বন দেখলে তুমি মুগ্ধ হবে, তুমি তো বন ভালবাস, এস না ? -- সপ্তাহের শেষে কিন্তু বন্ধুটির আগ্রহ ও অনুরোধ এড়াইতে না পারিয়া তাহাকে কাশী রওনা হুইতে হইল । কাশীতে পরদিন বেলা বারোটার সময় পৌছিয়া বন্ধুকে ক্যান্টনমেন্টের এক সাহেবী হোটেলে তুলিয়। দিল ও নিজে এক্কা কfরয় সহরে ঢুকিয় গোধূলিয়ার মোড়ের কাছে ‘পাৰ্ব্বতী আশ্রমে' আসিয়া উঠিল । এই কাশীর মধ্যে আরও একটু কাশী মাছে, গুপ্ত রহস্যময় ও অপূৰ্ব্ব, তাহার সদ্ধান কে রাগে ? তের প্রবাসী-ভাদ, ১৩৩৮ SAAAAAA AAAA AAAAM MMMA AMAMMMAMS SMMeeA AAAA S S AAAA S AAAAA AAAAS AAAAA AAAA AAAA MM AAAA AAAAA [ ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড বছরের এক ক্ষুদ্র বালক এক সময়ে তাহার কথা জানিত, আজ বিশ বছর আগে । খুঞ্জিলে পুরাণে গলিট হয়ত বাহির করাটা কঠিন হইত না, হয়ত তার ছোট ষে সেই বাসাটাতে থাকিত সেটাও বাহির করা যাইত, কিন্তু কি ভাবিয়া সে সেদিকে গেলষ্ট না, যাইতে পারিল না । কিন্তু দশাশ্বমেধ ঘাটের হাত এড়াইভে পারিল না সে । বৈকালে বস্তৃক্ষণ দশাশ্বমেধ ঘাটে বসিয়া কাটাইল । ওই সেই যষ্ঠীর মন্দির-ওরই সামনে বাবার কথকতা হইত সে-সব দিনে। সঙ্গে সঙ্গে সেই বৃদ্ধ বাঙাল কথক ঠাকুরের কথা মনে হষ্টয়া অপুর মন উদাস হুইয়া গেল । কোন যাদুবলে তাহার বালক হৃদয়ের দুল্লভ স্নেহটুকু সেই বুদ্ধ চুরি করিয়াছি ল—এখন, এককাল পরেও তাহার উপর অপুর সে স্নেহ অক্ষুণ্ণ আছে—আজ তাহা সে বুঝিল । পরদিন সকালে দশাশ্বমেধ ঘাট হইতে সে স্নান করিতে নামিতেছে, হঠাৎ তfহার চোখ পড়িল একজন বৃদ্ধ একটা পিতলের ঘটিতে গঙ্গাজল ভষ্টি করিয়া লইয়া স্নান সারিয়া উঠিতেছেন—চাঙ্গিয়া চাহিয়া দেখিয়া সে চিনিল—কলিকাতার সেই জ্যাঠাষ্টমা ! স্বরেশের মা !... বহুকাল সে আর জ্যাঠাইমাদের বাড়ি যায় নাই, সেই নববর্ষের দিনটায় অপমানের পর আর কখনও না । সে আগাইয়া গিয়া পায়ের ধূলা লষ্টয় প্রণাম করিয়া বলিল - চিনতে পারেন, জ্যাঠাইম ? আপনার কাশী আছেন নাকি আজকাল ? বুদ্ধা খানিকক্ষণ ফ্যাল ফ্যাল করিয়া চাহিয়া থাকিয়া বললেন–মিশ্চিন্দিপুরের চরি ঠাকুরপোর ছেলে না 7. এস এস চিরজীবী হও বাব।—আর বা বা চোখেও ভাল দেখিনে--ভার ওপর দেখ এই বয়েসে একা বিদেশে পড়ে থাকা— ভারী ঘটিট। কি নিয়ে উঠতে পারি ?--ভাড়াটাদের মেয়েট জলটুকু বয়ে দেয়—তো, তার আজ তিনদিন জর— —৪, আপনিই বুঝি একলা কাশীবাস-মুনীগদাদারা কোথায় ? বুদ্ধ। ভারী ঘটিটা ঘাটের রাণার উপর নামাইয়। বলিলেন—সব কলকাতায়, জামায় দিয়েচে ভেন্ন করে বাবা । ভাল ঘর দেখে বিয়ে দিলুম স্বনীলের, গুপ্তিপাড়ার মুখুয্যে-ওম, বৌ এসে বাবা সংসারে হ’ল কাল-সে সব বলব এখন বাবা-ভিন এর এক ব্ৰজেশ্বরের গfল – মন্দিরের ঠিক বঁ। গায়ে—একা থাকি, কারুর সঙ্গে দেখাশুনো হয় না । সুরেশ এসেছিল পূজোর সময়, ছুদিন ছিল, থাকৃতে পারে না—তুমি এসে বাবা আমার বাসায় আজ বিকেলে । অবিশ্যি অবিস্থিা ।