পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

§ O এটা নাড়া সেটা নাড়া, পেন্সিল কলমের হিসাব কর । নূতন ফাউন্টেন্‌পেনট লুকাইয়া একটু একটু দেখিত, আবার সম্ভপণে লুকাইয়া রাখিয়া দিত। টাকা পয়সগুলি ঠিক জায়গায় আছে কি-না, একটুখানি হাত লাগাইয়া দেখিত, তারপর আস্তে একটা টাকা ট্যাকে सजिब्रां भबना खांभाüा शां८ब्र निब्रा हेङ्कटण बाहेबांब्र छछ এভত হইত। ঘরে গিয়া খাইতে বসিত, বলিত, જે નર দিয়ে ষা । বুড়ো ধাড়ি মেয়ে সারাদিন কেবল ল:ফিয়ে লাফিয়ে বেড়ায়।” কথা শুনিয়া শোভা রাগিয়া উঠিত। বলিত, “ছি—ছি—ছি, এত বড় ছেলে হয়েছিল, কথাটা পৰ্য্যন্ত বলতে শিখিল নি।” নারায়ণ উত্তর দিত, “দেখ শুৰি, তোর সর্দারি করতে হবে না, শেষকালে কিন্তু কঁদিতে হবে, বলে निझि ।” “ইস, তোর কথায়ই র্কাদব কি না—লেখাপড়াতে নেই, ছোটলোকের ছেলের সঙ্গে মিশে একেবারে গোল্লায় গেলি।” “গোল্লায় গেলুম কিরে ? কি দেখেছিল যে অত বড় বলিস্ ?” “কি, না দেখি ? তুই ত চোর ! চোর না হ’লে তুই এত জিনিষ কোথায় পাস ?” যেখানে ইচ্ছা সেখানে পাই—তোর কি, তুই বলবার কে ? "ওরে আমার রে, বোলব না ? চোর আবার কথা ~5 দুইজনের ঝগড়া শুনিয়া. কনক কলতল হইতে তাড়াতাড়ি উপস্থিত হইল। প্রশ্ন করিল, “কি ? বুড়ে বুড়ে ছেলেগুলেগুলোও দিন-রাত্তির বগড় কৰি ?” नांब्रांब्रवंदे चांtणं. कौ९कांब्र कब्रिब्रl *ांकिब्र छेfठेण । বলিল, “জামায় কেবল চোর চোর বলছে।" . কনক শোভাকে বলিল, “বুড়ে মেয়েটা ওর পেছনে লেগেই আছিল।" শোভা রাগে স্থাখে লাল হই উঠিল। বলিল, “cषबाण उ)किङ्ग ब्रांष ना । কোথায় কোথায় প্রবাসী—বৈশাখ, SAAMMMeeASA SAMAAeSeeAMMMASAMAeeAAASAAAA ত খুজে ওর জিনিষপত্র । [ ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড ঘুরে বেড়ায়, কোখেকে এত সব কিনে নিয়ে আসে, কিছু খোজ রাখ ?” মুহূর্তে কনকের মুখখানা শাদা হইয়া গেল। কিন্তু নারায়ণ কাদিয়া বলিল, “হ্যা-একখানা ঘুড়ি কিনেছি,—এই । তাও কেলোর । বিকেলেই আবার নিয়ে যাবে।” মায়ের মুখখান দেখিয়া শোভা ব্যস্ত হইয়া পড়িল । নারায়ণকে বলিল, “সে কথা আগে বলিস্নি কেন ? কি-ই বা বলেছি—কেঁদে-কেটে অস্থির " নারায়ণ ও শোভার কথা শুনিয়া কনকের মনে একটু আশ্বাস আসিল । শোভাকে প্রশ্ন করিল, “আর কিছু কিনেছে না-কি ?” শোভা কথাটা লুকাইল। মাথা নাড়িয়া "না" বলিল । কিন্তু সারাদিনই নারায়ণ কি করে, না করে, সব শোভা লক্ষ্য করিত। বুৰিতও সব। মাঝে মাঝে ধমকাইতে যাইত, কিন্তু সে এত চীৎকার করিয়া উঠিত যে, শোভার আর কিছু বলিতে সাহস হইত না । পাছে আবার কেউ জানিয়া ফেলে—ভয়ে চুপ করিয়াই থাকিত । শোভার আশঙ্কাই শেবে সত্য হইয়া দাড়াইল । সহুলা বাড়িতে এক কাও ঘটিল, কৰ্ত্তার মনিব্যাগটা পাওয়া যাইতেছে না। কেহ কোথাও তুলিয়া রাখে নাই—লয়ও নাই। কি হইয়াছে কেহ বলিতেও পারে না । আশঙ্কায় কনকের বুকটা ছৱস্থর করিয়া উঠিল । নারায়ণকে কত বুঝাইয়া বলিল, “নিয়ে থাকিস বের ক’রে দে, আমি কিছু ব’লব না।” নারায়ণ কিছুতেই স্বীকার করে না, জিজ্ঞাসা করিলে বরং আরও রাগ করিয়া ওঠে। কনক সকলের অগোচরে শোভাকে বলিল, “দেখিস, আমার কপালে জার শাস্তি নেই! কত ষে ছুর্তোগ আছে কে জানে ?” শোভা বুবিল নারায়ণ ছাড়া আর কেহ লয় নাই। তৰু মাকে সাধন দিয়া বলিল, “আচ্ছ, দেখব। কিন্তু ওঁ নেয়নি, আমি জানি । কোনদিনও ত ওর সে অভ্যেস দেখিনি। ভুলে দাদামশাই হয়ত কোথাও রেখেছেন, খুজিলেই পাওয়া ষাৰে ।”