পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Գ8Հ না। দৈনিক কাগজে দেখিয়াছি, হিন্দু মহাসভার এই অধিবেশনে তেত্রিশটি প্রস্তাব গৃহীত হইয়াছে। তাহার সবগুলি একত্ৰ দেখিতে না পাওয়ায় কোন মত প্রকাশ बृंख्रिणांशं नः । বাংলায় পুলিসের বরাদ্দ গত মার্চ মাসে এক বৎসরের বঙ্গীয় ৰজেটের আলোচনার সময় পুলিসের বরাদ্ধ ২,১৯,৫৯,• • • টাকা মঞ্জুর হইয়াছিল। তাহার পর প্রেপ্টিস্ সাহেব অতিরিক্ত আরও ৫,১৫,০০০ টাকা কোন্সিলে মঞ্জুর করাইয়৷ লইয়াছেন । মোট ২,২৪,৭৪,• • • টাকা । ইহা বঙ্গের সমগ্র রাজস্বের পঞ্চমাংশের চেয়েও বেশী। ঐযুক্ত নরেন্দ্রকুমার বন্ধ কৌন্সিলে বলিয়াছেন, ১৯১২-১৩ সালে পুলিসের জঙ্ক সরকারী দাবি ছিল ৮৫,৫৫,০০০ টাকা এবং ১৯১৩-১৪তে বরাদ হয় ৯৫,৮২,০০০ টাকা । ১৯২৩-২৪ সালে উল্কা ১,৭৫,০০,০০০ টাকা ছিল । এ বৎসর কত দাড়াইয়াছে, তাহা উপরে দেখান হইয়াছে। এই যে ক্রমাগত পুলিসের ব্যয় এবং কৰ্ম্মচারী বুদ্ধি, ইহার সমর্থনে সরকারপক্ষ বলিবেন, দেশে অপরাধ বাড়িতেছে। কোন দেশে অপরাধ বাড়ার জন্ত गंव८ग्र*िछे निकष्ट्रहे ज्ञानकफै। प्रांप्नौ । किछु हेइ८ब्रछ সরকার তাহা স্বীকার করিতে চান না। এবারকার অতিরিক্ত বরাদ্ধ যে মঞ্জুর করাইয়া লওয়া হইয়াছে, তাহারও কারণ মিঃ প্রেটিসের মতে অপরাধ বুদ্ধি । ব্যবসাবাণিজ্যে মন্দা এবং বেকারসমস্ত ষে এই অপরাধ বুদ্ধির জন্য কতকটা দায়ী, তিনি তাহা অস্বীকার করেন নাই, কিন্তু আইন-অমান্ত আন্দোলন এবং বিপ্লবীদের চেষ্টাকেই যেন খুব বেশী দায়ী করিয়াছেন মনে হয় । তার কথাটাই মানিয়া লণ্ডয়া যাক্ । পুলিগের লোক বাড়ান অপরাধবৃদ্ধি নিবারণের একটা উপায় বটে। কিন্তু মাথাগুক্তিতে কৰ্ম্মচারী বাড়াইলেই ত কাজ ভাল হইবে না ; বুদ্ধিমান, দক্ষ এবং সৎ লোকও পাওয়া চাই। সেদিকে গবষ্মেন্টের কিরূপ দৃষ্টি, তাহ नरब्रअबाबूब cनeब्रा ७कफै। मूडेखि श्tङ दूका बाग्र । भक्खुिकिन चाइमन नाभक $ाणाहेरणब्र ७क भूणिन সব-ইনস্পেক্টর একটা চুরির তদন্তের সময় একজন গ্রাম্য লোকের কাছে ৮০০ টাকা ঘূল লয়। লোকটি মুন্সেী আদালতে মোকদ্দমা করায় ৮০০ টাকার ডিক্ৰী পায় । সব-ইনস্পেক্টর জেলাকোর্টে ও হাইকোর্টে আপীল कब्रां८ङe छिकौ यझण थां८क । किरू ठांश · गएखe भक्ख्निकिन चांझ्य८मग्न छांकग्नि छ.दखांग्न थभट्टकहें, चषिकरू . প্রবালী—ভাঙ্গ, ЭOOь» [ ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড छैiझांब्र शृ८लांब्रडि कब्रिञ्च छैाश्izक छिकििक विछां८श्रृंब्र ইনস্পেক্টর করা হয়। মিঃ প্রেস্টিস্ এই বিষয়ে ব্যবস্থাপক সভার প্রশ্নের উত্তরে এই মর্শ্বের কথা বলিয়াছেন, যে, “উপযুক্ত কৰ্ম্মচারী না থাকায় ঐ ব্যক্তিকে অস্থায়ী ভাবে উন্নীত করা হইয়াছে, এবং বিভাগীয় অঙ্গুসন্ধানের ফলে দোষী প্রমাণিত না হইলে কেবল আদালতের ডিক্রীর উপর নির্ভর করিয়া কোনও কৰ্ম্মচারীকে দণ্ড দেওয়া গবষ্মেণ্টের নিয়মের বিরুদ্ধ। উক্ত কৰ্ম্মচারী निकब्रहे खांण कांछ कब्रिध्नांटरू, बांशब्र छछ डांशद्ध উন্নতি প্রাপ্য হইয়াছে।” মি: প্রেটিসের প্রত্যেকটি কথার আলোচনা করিবার স্থান নাই। কিন্তু এ বড় মজার কথা, যে, গবন্মেন্টের শাসন-বিভাগ গবন্মেন্টের বিচার-বিভাগের উচ্চতম আদালত হাইকোটকে পর্য্যম্ভ অগ্রাহ করেন, হাইকোর্টের छछ८कब्र cळ्रञ्च शूलिtनब्र ८कांन-न-८कांन अखाउनांभ খুরষ্করের বিচারের উপর অধিক আস্থা রাখেন। মিঃ প্রেপ্টিস্ আইন-অমান্ত আন্দোলনকে অপরাধবৃদ্ধির একটা কারণ বলিয়াছেন । কিন্তু শাসন-বিভাগ হাইকোর্টকে অগ্রাহ্য ও অবজ্ঞা করিয়া ঐরূপ - করেন নাই কি, এবং তাহার দ্বারা জাইন-আদালতের প্রতি লোকের অশ্রদ্ধা বাড়ে না কি ? বেকার সমস্ত এবং ব্যবসাবাণিজ্যে মন্দ সরকারী মতে অপরাধবৃদ্ধির একটা কারণ। সে কারণটা দূর করিবার চেষ্ট গবন্মেন্ট কি করিয়াছেন । পুলিস বাড়াইলে ত তাহার প্রতিকার হইবে না। তাহার পর বিপ্লববাদের কথা। ইতিহাসের একটু জ্ঞানও যাহাঙ্গের আছে, তাহারা জানে, দারিদ্র্য ও কাজের অভাব বিপ্লবচেষ্টার এবং বিপ্লবের একটা প্রধান কারণ। দারিদ্র্য দূর করিবার জঙ্ক মোট বেতন ও ভাতায় পুষ্ট সিবিলিয়ান-পুজবেরা কি করিতেছেন ? সরকারী লোকে যাহাকে বলে আইন অমান্ত-আন্দোলন, মহাত্মা গান্ধী তাহাকে বলেন সত্যাগ্ৰহ । তিনি বলিয়াছেন, তাহার প্রবর্তিত সত্যাগ্রহের উদ্দেশ্য স্বরাআলাভ এবং স্বরাজলাভের প্রধান উদ্দেশ্য দরিত্র অধিকাংশ ভারতীয়ের দুরবস্থার উন্নতিসাধন । স্বতরাং যে সত্যাগ্রহ এখনও পুনৰ্ব্বার আরম্ভ হয় নাই এবং যাহার পুনঃপ্রবর্তনের জাশঙ্কায় সরকার তাহার সহিত যুদ্ধের আয়োজন করিতেছেন, দারিদ্র্য-নিবারণ ভিন্ন সেই সভ্যাগ্ৰহ প্রচেষ্টাকে শক্তিহীন করা যাইবে না । কিন্তু পুলিসের বরাদ্ধ বাড়াইলে দেশের দারিদ্র্য বিষ্ণুমাত্ৰও কমিৰে ন ।