দুর্দিন ঐসজনীকান্তু দাস ,জীৰ্ণৰস্থাপরিহিতা ভিখারিণী চলে রাজপথে,— জভাগা সভানদল—কারো নাই মৃত্যুর সাধন, পাশে, উড়াইয়া খুলি চলিয়াছে জনতা বিপুল মুক্তি-সাধনার নামে পথে পথে ছড়াইছে কালী । দলে দলে, উচ্চ হতে কণ্ঠে উচ্চতর স্ব স্ব মতে विषझी छननैौ छद्दल जनzकां८छ चनौभ शिकां८ब्र সগৰ্ব্বে বাখানি ; কেহ নাহি ছাড়ে তর্কে এক চুল নিজ সীমা, চলিয়াছে গৰ্ব্বাদ্ধ কর্কশ কলরবে, ব্যর্থ কোলাহলে মত্ত। কারো নাহি ক্ষণ অবসর আঁখি মেলি দেখিবারে, ঘনাইছে স্বচ্ছ নীল নভে প্রাস্তুটের কালো ছায়া । আসন্ন স্কুৰ্য্যোগ। স্তন্ধ ঝড় কালবৈশাখীর। তন্দ্রাচ্ছন্ন ধরাবক্ষে অকস্মাৎ निरव झांना दकशब्रां ॐग्रांन श्रृंबन, च्षाद्ब्रॉखन চলে তার গগনে গগনে। নিরলস পক্ষাঘাত হানিয়া বায়ুর স্তরে, শাস্ত নীড়ে করে উত্তরণ चांकां*-विट्छ शृउ । ভিখারিণী চলে কায়-ক্লেশে, ললাটে স্বেদের বিষ্ণু। কেবা দিবে আশ্রয় তাহারে আজি এ দুৰ্য্যোগ দিনে ; নাহি জানে, দীর্ঘ পথশেষে কোথায় বিশ্রাম তার। জনতা বিপুল অহঙ্কারে চলিয়াছে ; নাহি দেখে চাহি, আকাশ ঢাকিছে মেঘে, ' নাহি দেখে এক পাশে ক্লাভপদে চলে ভিখারিণী । উচ্চ-কণ্ঠ কোলাহলে, অনিশ্চিত ব্যাকুল আবেগে ছুটিয়া চলেছে তারা ; কে দেখিবে, কে লইবে চিনি ভিখারিণী জননীরে! তারা জানে পাষাণ-আগারে বন্দী মাতা, কঠিন শৃঙ্খলে বন্ধ যুগ যুগ ধরি। জননীর মুক্তি লাগি চলিয়াছে, নাহি জানে হা রে, কারাগার ত্যজি মাতা শতচ্ছিন্ন জীর্ণ বাস পরি’ বাহির হয়েছে পথে । জননীর বন্ধন মোচন কে করিবে তাই লয়ে বাধিয়াছে ঘোর কোলাহল, হানাহানি পরম্পরে, ভায়ে ভায়ে হিংস্র আচরণ, ধূলি ও কমি ছুড়ে কলঙ্কিত করে নভোতল। কারামুক্ত জননীর মানকণ্ঠে কে পরাবে মালা, অহিংস সংগ্রামে জাজি কে উড়াবে বিজয়-কেতন, ठांब्रि णांशिं हलांगलि, ८थांब्रजग्न श्रिज-दिबजाला जडट्रब्र शनांtब्र ऐं★ठे, श८ण शरण बांtष यह श्रृं★ ! जननैौ जखरङ्ग ८हरब्र जलांटबच्च ७ चांद्म-णांइमl, * बननैौड़ यूखि बटर, चांगनाब्र:वप्नब कांक्षांनौ জনতার সাথে সাথে, যশোলোজী চলে বীর জল । সহল কঁাপিল শূন্ত ঘন ঘন বিদ্যুৎ-প্রহারে, কালো হয়ে এল চারিধার, আলোড়িয়া শান্ত মভোতল উন্মাদ পবন মাতে ; ऐंठ८ठे चांदरूिँग्न দিগন্ত আঁধার করি। কোথা পথ ? নিমিষে হারায়— স্থবিপুল সে জনতা অকস্মাৎ ভয়ত্ৰস্ত হিয়া, ব্যাকুল আগ্রহে সবে আপনারে বঁাচাইতে চায় ; नषूथ ऋजिरह यांथ। श्ब्र ८डी बा निज थिव्रजन, নাছি দ্বিধা তারে হানি আপনার পথ রুচিবারে, অশাস্ত উদ্বেগ ভরে ফেলে সবে বিক্ষিপ্ত চরণ ; মূৰ্ছাছত কে পড়িল, কে জ্বলিভ অন্ধ অন্ধকারে কে করে গণন । শুধু ব্যধিতের জার্ভ কোলাহল, রহি রহি মুমুধুর ‘প্রাণ যায়’ ‘প্রাণ যায় রব,— কে কোথায় ক্ষীণ কণ্ঠে মাগিতেছে একবিন্ধু জল, কেহ অৰ্দ্ধমৃত কারো দেহ হ’ল প্রাণহীন শৰ । কখন কাটিল মেঘ, শুক্ল দশমীর চন্দ্রালোকে উঠিল হাসিয়া ধীরে শাস্ত নীল গগন-প্রাঙ্গণ, সহসা হেরিল সবে জাৰ্ত্ত ক্লাস্ত উচ্ছ্বসিত শোকে রমণী লুটায় পথে, ক্ষীণ কণ্ঠে কছে, "ওরে শোনকোথা চলেছিস তোরা, কার মুক্তি করিসূ কামনা অন্ধ মদগৰ্ব্বভরে ? আমি যে রে জননী তোদের, দীনা, হীনা ভিখারিণী-জানিলি না, ওরে ভ্রাত্তমনা, আত্ম প্রবঞ্চনা পথ নহে মোর মুক্তি-সাধনের ; নহে আত্ম-কোলাহল ! আমি আছি কারার বাহিরে তৰু ঘৃণ্য ভিখারিণী ! আমার মুক্তির লাগি, হায়, আমারই সস্তান করে হানাহানি বিশ্বতি-তিমিরে ! মূঢ় সম্ভানের লাগি হিয়া মোর কাদিছে ব্যথায়— আমি অসহায় শুধু আপন ললাটে কর হানি, শুধু ভালি ব্যর্থ অঙ্কজলে।” *
- চমকি উঠিল লৰে, चकन्बां९-८भषाऋछ,निणि, चककांब्र ! ६कोष कांच्च दाने কে গুলাল ? কোৰ মাতা ? পুছে ঘৰে জার্ত কলঙ্কৰে ।
