পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૧૨s ഹുക്കുക.ങ്ക

  • षड्वं हि बण1 इतः, खिङिब्रि cभश्च नीरे, डिग्नी। উভয় পক্ষেই অফুরন্ত যুক্তি আছে, এজন্ত দ্বৈতাদ্বৈতকে জযুক্ত বা হেয় জ্ঞান করিবার জাবস্তকতা নাট । তাহা इहे८ण वणिटङ शाब्रा यांच्च-बनि छ्रे िविक्रक भाउब्र जष्ट्रकूटण जययन बिक्रक बूखि चौकाब्र कब्र बाग्न, ऊाश হইলে কোন কিছুই নির্ণয় হয় না, অর্থাৎ নির্ণেয় তত্ত্বটি अमिक्दछनैौग्नहे झ्म्न बनिए७ झ्हेप्य । किस्त्र उब्झष्ठ ८श् “একটা কিছু নাই” ইহা স্বীকার্ষ্য হয় না। এই “একটা কিছুর” বিশেষ স্বীকার করিতে গেলেই উভয় পক্ষের বিরুদ্ধ যুক্তির সম্ভাবনা হইবে । অতএব নিৰ্ব্বিশেষ এক

eא הצ ויוס ייצI o चढैबज्र७ख्न बाउँौज्र शाइ, फोक्ष्ाहे चनिक्र्दछनैौम्न चर्थी९ भिथा-हेक्ष्ाहे बजि८ङ श्छ । दउज्रः, हेक्ष्ाहे अटेदउবেদান্ডের মত । যাহা হউক, এইরূপ দার্শনিক বিচার বছ আছে । তাহার অবতারণা জার প্রবন্ধ মধ্যে সম্ভবপর নহে। যাহারা এই জাতীয় দার্শনিক যুক্তি অনুসন্ধান করেন, তাহাজের পক্ষে মহামতি মধুসূদন সরস্বতী বিরচিত অদ্বৈতলিদ্ধি গ্রন্থ আলোচনা কৰ্ত্তব্য । ফলতঃ বিচারদৃষ্টিতে ক্রমোন্নতিবাদ যে কোন মতেই যুক্তিসহ নহে, তাহা এই আলোচিত বিষয় হইতে বুঝা গেল । গ্রাস ঐহেমচন্দ্র বাগচী ছোট গ্রামখানির বক্ষ বিদাৰ্ণ করিয়া যে ধূলি-ধূসর পথ মাছবের দৃষ্ট-লীম ছাড়াইয়া মাঠের প্রান্তে ঘন আমবনের মধ্যে বিলীন হইয়াছে, একদিন সন্ধ্যাকালে দেখা গেল, সেই পথেরই শেষগ্রান্তে অনেকগুলি মশাল একসঙ্গে জলিয়া উঠিয়াছে। পথ দেখা যায় না, কিন্তু নির্জন অন্ধকার মাঠে মশালের জালো অতি মুম্পষ্ট , দড়াম করিয়া একটা কিসের আওয়াজ হইল, এবং পরক্ষণেই পুঞ্জীভূত অন্ধকারের বক্ষ বিদ্ধ করিয়া একটা নিতান্ত झनाझ्नैौ शऐहे वह छै८६ फेठिंब्रा झझे काब्रिü चाप्लांब्र ফুল ফুটাইয়া নিবিয়া গেল। গ্রামের শেষে অশ্বখের নীচে কয়েকটি লোক বসিয়া তামাক খাইতেছিল । লোমনাথ ঠাকুর, হঠাৎ মাঠের দিকে আজুলি দেখাইয়া বলিলেন,—এসে পড়েছে রে ; নে, ওঠ ওঠ ; দেরি করিল নে, উঠে আয়, ऐऋ* चाभ्रे ! ७कछज छांभांक डूंकि८ङ क्रूकि८ङ निडांख ठाऋिणाভরে খলিল—তাড়াতাড়ি ফিসের r •তুমি তোমার কাজে যাও না ঠাকুর । বেলে জোলে’র খালট। ওদের আগে পেরুতে দাও, তবে ত ! —তবে তোরা থাকৃ, আমি চললাম !—বলিয়া সোমনাথ উৰ্দ্ধশ্বাসে দৌড়াইয়া চলিলেন । সোমনাথ বাহির-বাড়িতে আসিয়া তারস্বরে চীৎকার করিতে লাগিলেন,—কত্তা, ওঁর সব এলেন ব'লে। শব্দ শুনতে পেলেন না বোমের ! চায়ের জল চাপিয়ে দিতে বলুন—থাবার-টাবার—আর, এদিকে লগ্নের সময়ও হয়ে এল —ব্যস্তবাগীশ সোমনাথ কাধে গামছা ফেলিয়া ক্রমাগত ছুটাছুটি করিতে লাগিলেন। —আপনি অত বাস্ত হবেন না ভট্চাজ মশায়, চার-চারটে মেয়ের বিয়ে আমি দিয়েছি, জানেন ত সব,— তখনও আপনি, এখনও আপনি, কাজেই অত ব্যস্ত হয়ে লাভ কি ? কৰ্ত্তার উপদেশ সোমনাথের না-তিনি একবার রন্ধনশালায়, কানে গেল একবার মেয়েজের