পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৮২২ মিলিড ক’রে তাদের গ্রণামকেও সার্থক ক’রত,—তাদেৱ कथा भटन झ'जिहज 1 ५हे ब्रकभ ७क ७कौ ८गोष —বর-বুদ্ধর আর প্রাম্বানান, আর কম্বোজের আস্করথোম-এর মতন বিরাট মন্দির—এদের অবলম্বন ক’রেই ८य श्यो८शव्र चोग्न रश्र्डिाब्र८ङग्न अछ थप्न८ञ्चङ्ग झश्कृछि মূৰ্ত্ত হয়ে আছে ; আর ভারত-ও এদের অন্তরালে তার भशन् ८योनखांव निरञ्च विनाभान । ७थाप्न cडा चाभाब्र মনে উচ্চ অঙ্গের ধ্রুপদ শুনলে যেমন হয় তেমনি একটা অব্যক্ত আকুলভা, একটা উপাসনা বা আত্মনিবেদনের প্রবল ইচ্ছা এনে দিচ্ছিল । এই প্রাচীন কীৰ্ত্তিগুলির গৌরব সম্বন্ধে আমাদের সঙ্গেকার ডচ বন্ধুরা সকলেই খুব সচেতন ছিলেন। স্থানগুলির সংরক্ষণের জঙ্ক ডচ, প্রত্নবিভাগকে মুক্তকণ্ঠে আমাদের সাধুবাদ দিতে হ’ল । আমরা বর-বুদুর দেখে ষে আস্তরিক প্রীত হবে, এরা তা জানতেন। সাধারণ ইউরোপীয়, জার বিশেষ করে আমেরিকান যাত্রীরা যে ভাব নিয়ে আসে, তার সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ বর-বুহূরের উপরে যে চমৎকার কবিভাটী লিখেছেন তাতে ব'লেছেন— অর্থ্যপুস্ত কৌতুহলে দেখে বায় দলে দলে আদি ভ্রমণ-বিলাসী।– বোম্ব-পূক্ত দৃষ্টি তার নিরর্থক দৃশ্য চলে গ্রাসি । ডাক্তার বস এদের হাড়ে-হাড়ে চেনেন—দু’চার বার এদের নিয়ে তাকে বিত্রতও হতে হ’য়েছে। এই রকম জামেরিকান একদল এসেছিল, খোদিত চিত্রগুলি যেখানে উচু ক’রে খোদা আছে সে-রকম একখানি শিলাপট থেকে একটা মূৰ্ত্তির মাথ। হাতুড়ি দিয়ে ভেঙে নিয়ে যাবার চেষ্টা ক’রছিল । এষ্ট সব বর্ববরতার জন্য এদের চোখে-চোখে রাখতে হয়। এক আমেরিকান দর্শক সম্বন্ধে ডাক্তার বস্ একটা মজায় গল্প বললেন। ফিলিপাইন দ্বীপ-পুঞ্জের এক গবর্ণর—আমেরিকান—একবার যবদ্বীপ বেড়াতে জালেন । যথারীতি তিনি বর বুদ্ধরে পদার্পণ করেন। ডাক্তার বসকে পাঠানো হয়, তাকে সব বুঝিয়ে দেখাবার জস্থ । বস সাহেব তো উপস্থিত—বর-বুদ্ধরের চৈত্যের প্রথম ভূমি থেকে দেখাবেন মতলব করে আছেন, কিন্তু প্রবাসী-আশ্বিন, نے\eN-می ৩১শ ভাগ, ম খণ্ড গবর্ণর সাহেব বিভিন্ন গ্যালারী বা ৰরিান্দার দিকে তাদের মধ্যেকার উৎকীর্ণ চিত্রের দিকে ফিরেও দেখলেন না, সিড়ি দিয়ে সরাসরি চৈত্যের সব উপরের ভূমির উপরে উঠে গেলেন, সেখানে পৌছে, চারিদিকে একবার সিংহাবলোকন ক’রলেন । তার পরে আগ্নেয় গিরি মেরাপি পাহাড়ের দিকে দৃষ্টিপাত ক’রে ডাক্তার বস্কে ব’ললেন—“দেখুন মশায়, আপনাদের এই ডচ জাতিটির বুদ্ধির প্রশংসা করতে পারি না ; কি কতকগুলো ভাঙ} পাথর নিয়ে আপনারা এত মাথা ঘামাচ্ছেন, সেগুলোয় জন্য আবার থরচ-পত্ৰ ক’রছেন । দেখুন দেখি সামনে, অত বড়ে একট। আগ্নেয় গিরি ; যদি ওইটাকে কোনও রকমে বাগে আনতে পারেন, তাহলে আপনাদের এই সমগ্র দ্বীপময় ভারতের জন্ত যত ইচ্ছে বৈদ্যুতিক শক্তি ংগ্রহ করতে পারেন ; কিন্তু সেদিকে তে কিছুই ক’রছেন না, যত বাজে কাজ নিয়ে আছেন আপনার ” সারা বিকালট কালেনফেলসের অবিশ্রান্ত ঠাট্ট। মন্থর আর গল্প চলল। ডচেরী এক বিষয়ে আমাদের মতন বেশ ঢিলে-ঢাল, সৰ্ব্বদ। ধন্থকে ছিলে জুড়ে নেই, আর টঙ্কার-ও দেয় না । ইংরেজ অফিসার যদি কোথাও এক-ও থাকে, তা আফ্রিকার জঙ্গলেই হোক আর চিত্রালের. পাহাড়েই হোক, সে তার সামাজিকতার সব খুটি-নাটী অনুষ্ঠান এই বিরলে ব’সেও অভ্যন্ত ধৰ্ম্মভীরু লোকের মতন নিখুত-ভাবে পালন করবে—সেই রোজ-রোজ দাড়ি কামানে, সেই ড্রেস-স্কট পরে নৈশ ভোজন করা । দল হ’লে তো কথাই নেই। এগুলো তার জাতীয়তার, তার সম্প্রদায়ের বর্ণ-চিহ্ন ; কে এক ইংরেজ লেখকই ব’লেছিল, ভারতের হিন্দু যেমন তার সম্প্রদায়ের চিহ্ন চন্দন কেসর বিভূতি খড়িমাটা সিদুর ইত্যাদি দিয়ে কপালে আর গায়ে . মেখে ব’সে থাকে, মুসলমান যেমন গোফ ছেটে লম্বা দাড়ী রাখে,—এগুলো সেই রকমই ব্যাপার, তার ইংরেজ জাতীয়তার বা সাম্প্রদায়িকতার এসব ছাপ তাকে সৰ্ব্বাঙ্গে লাগিয়ে বসে থাকৃতেই হবে, নইলে জা’ত যাবে । ডচেদের মধ্যে কিন্তু ও ভাবটা নেই। তাই ওদের সঙ্গে বনিয়ে নিতে দেরী হয় না। কালেনফেল্য কতকগুলি মজার মজার