পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ના8 জগু বলিল—ই, লীলাদির কাছে সৰ শুনলাম সেদিন —কাশতে! দিদির সঙ্গে দেখা হয়েচে তোর কৰে --কবে ? •• পরে অপুর মুখে সব শুনিয়া লে ভারী খুলি হটল । দিদি জালিতেছে তাঙ্গ হইলে ? কতকাল দেখা হয় নাই । রাণী বলিল—বে কোথায় থাকে ? বাসায়—তোর কাছে ? अभू झांनिम्न बलिश-ऋ*ाँ ! —ওঁ আমার কপাল ! কতদিন ? আর বিয়ে করিস नि जाग्न ?--- সেইদিনই আবার বৈকালে চড়ক । আর তেমন জাকজমক হয় না, চড়কগাছ পুতিয়া কেহ ঘুরপাক খায় ম। সে বালামন কোথায়, মেলা দেখার অধীর আনন্দে ছুটিয়া যাওয়া—লে মনটা আর নাই, কেবল সে সব অর্থহীন আশা, উৎসাহ, অপূৰ্ব্ব অনুভূতির স্মৃতিটা মাত্র আছে। এখন যেন সে দর্শক আর বিচারক মাত্র, চব্বিশ বৎসরে মনট কেমন বদলাইয়া গিয়াছে, বাড়িয়াছে – তাহার একটা মাপ-কাঠি আজ পাইয়। দেখিয়া অবাক হষ্টয়া গেল। চড়কতলায় পুরাণে আমলের কত পরিচিত বন্ধু নাই, নিবারণ গোয়ালা লাঠি খেলিত, ক্ষেত্র কপিালী বহুরূপীর সাজ দিত, হারাণ মাগ বাশের বঁশি বাজাইয়া বিক্রয় করিত, ইহার কেহ আর নাই, কেবল পুরাতনের সঙ্গে একটা ৰোগ এখনও আছে। চিনিবাস বৈরাগী এখনও তেলে ভাজা খাবারের দোকান করে । জাজ চব্বিশ বছর আগে এই চড়কের মেলার পরদিনই তারা গ্রাম ছাড়িয়া চলিয়া গিয়াছিল—তারপর কত ঘটনা, কত দুঃখ বিপদ, কত নূতন বন্ধুবান্ধব সব, গোটা জীবনটাই-কিন্তু কেমন করিয়া এত পরিবর্তনের মধ্যে দিয়াও সেই দিনটির অনুভূতিগুলির স্মৃতি এত गजौब, ऐाहेक, छांब अदशांग्र आज जांबाब्र किब्रिब्र चक्रानिज ! गका होईब निद्रां८ह । छफ़८कब्र cभणां cमथिब्रां झांनिমুখে ছেলেমেয়ের ফিরিয়া ধাইতেছে, কারও হাতে বাঁশের প্রবাসী—জাখিম, ১৩৩৮ [ ન જાન, ષ હ র্যাশি ভারও বা হাতে মাটির রং করা ছোৰা পালী । একদল গেল গাজুলীপাড়ার দিকে, একদল সোনাভাঙা মাঠের মাটির পথ বাহিয়া, ছাতিম বনের তলায় তলায় ধূলজুড়ি মাধবপুরের খেয়াঘাটে—চব্বিশ বছর আগে যাহারা ছিল ছোট, এই রকম মেলা দেখিয়া ভে পু বাজাইতে বাঙ্গাইতে তেলে ভাজা জিবে গঞ্জ হাতে ফিরিয়া গিয়াছিল, তাহারা অনেকদিন বড় হুইয়া নিজ নিজ কৰ্ম্মক্ষেত্রে ঢুকিয়া পড়িয়াছে—কেউ বা মারা গিয়াছে, আজ তাদের ছেলেমেয়ের দল ঠিক আবার তাহাই করিতেছে, মনে মনে আল্পিকার এই নিষ্পাপ, দায়িত্বহীন জীবন-কোরকগুলিকে সে আশীৰ্ব্বাদ করিল। খোকাকে লইয়া রোজ রোজ বেড়াইতে বাহির হইয়া বনের গাছপালা চিনাইয়া দেয়, বাল্যের পুরাতন সঙ্গী হাপরমণি লতার ফুল, আলকুলী, কেলে-কোড়ার ফুল, সোদালি বন... চলিতে চলিতে শরীর শিহরিয়া উঠে, নদীর ধারের স্বগন্ধ তৃণভূমিতে চুপ করিয়া হাতে মাথা রাগিয়া শুইয়া থাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা, কিছুই করে না, রৌদ্রভর নীল আকাশটার দিকে চাহিয়া শুধু চুপ করিয়া থাকে –কিছু ভাবেও না---আবার যেন ছেলেমানুষ হইয়া যায় সবুজ ঘাসের মধ্যে মুগ ডুবাইয়া মনে মনে বলে—ওগো মাতৃভূমি, তুমি ছেলেবেলায় যে অমৃতদানে মাতুল করেছিলে, সেই অমৃত হ’ল আমার জীবন-পথের পাথেয়—তোমার এই বনের ছায়ায় আমার সকল স্বপ্ন জন্ম নিয়েছিল একদিন, তুমি আবার শক্তি দাও, হে শক্তিরূপিনী । দুঃখ হয় কলিকাতার ছাত্রদুটির জন্ত । এদের বাপের বাড়ী বৌবাজারে, মামার বাড়ী পটুয়াটোলায়, পিসির বাড়ী বাগবাজারে—বাংলাদেশকে দেখিল না কখনও । এর কি মাধবপুর গ্রামের উলুখড়ের মাঠের ও-পারের আকাশে রং ধরা দেখিল ? স্তন্ধ শরৎ-জুপুরে ঘন বনানীর মধ্যে ঘুঘুর ডাক শুনিয়াছে ? বন-অপরাজিতা ফুলের নীরব মহোৎসব এদের শিশু আত্মায় তার জানন্দের স্পর্শ দিয়াছে কোনো কালে ? ছোট্ট মাটির ঘরের দাওয়ায় আসনপিড়ি বলিয়া নারিকেল-পদ্ৰেশাখায় জ্যোৎস্নায় कैं★न cनcष नाहे कथनe ?“७ब्र जछि एउछांना ।