পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b"8"υ প্রবাসী—আশ্বিন, ১৩e৮ [ ৩১শ ভাগ, sथ थ७ -پی-ای-م،ہ-- یہ سہی ہے-. عسعسسخصحسطقضع রাগুদি বোঝে এ সব কথা—তাই রাখুদির কাছে বলিয়াও মুখ । ५ी कब्बनिन यांकांशद्वै झिल ८भघ cबघ । किरू झठां९ কখন মেঘ কাটিয়া গিয়াছে সে জানে না—বৈকালে যুম ভাণ্ডিয়া উঠিয়া সে অবাক চোখে চুপ করিয়া বাহিরের রোয়াকে বসিয়া রহিল—এমন বৈকাল এখানে আসিয়াও এ কয়দিন পায় নাই, বাল্যের সেই অপূৰ্ব্ব বৈকাল— যাহার জন্তু প্রথম প্রথম বিরহী বালক-মন কত হাপাইয়াছে বিদেশে, ক্রমে একটা অস্পষ্ট মধুর স্থতিমাত্র মনে আঁকিয়া রাখিয়া যেটা কবে মন হইতে বেমালুম অম্ভহিত হইয়া গিয়াছিল—সেই শাস্ত ছায়া-ভরা বিশ্বপুষ্প স্বরভি, কত কি পাখীর কাকলীতে তান-বাধা অপরূপ বৈকাল আবার ফিরিয়া আসিয়াছে ! মনে পড়ে ছেলেবেলায় এই সব সময়ে ঘুম ভাঙিয়া তাহার মনটা কেমন অকারণ খারাপ হইত—কখনও বা হইত রামায়ণ বা মহাভারতের নানা নায়ক-নায়িকার, কখনও বা দিদির বা মায়েব কাল্পনিক দুঃখে । এক এক দিন কেমন কাল্পী আসিত, বিছানায় বসিয়৷ ফুপাইয় ফু পাইয়া কাদিত—তাহার মা ঘাট হইতে আলিয়া বলিত-ও-ও-ওই উড়ে গেল—ও-ও-ওই !--- কেঁদে না খোকা, বাইরে এসে পাখী দেখ-সে। আহা হা, তোমার বড় দুখ ধু খোকনৃ—তোমার নাতি মরেচে, পুতি মরেচে, সাত ডিঙে ধন সমুদূরে ডুবে গিয়েচে, তোমার বড় দুখ ধু—কেঁদো না, কেঁদো না, আহা হা !••• আবার সে সব দিন ফিরিয়া আসে না .-- রাণী পাতকুয়া হইতে জল তুলিয়া লইয়। যাইতেছে, অপু বলিল —মনে পড়ে রাখুদি, এই উঠোনে এমন সব বিকেলে বৌ-চুরি খেলা খেলতুম কত, তুমি, আমি, fननि, नङ्क, cनएँगै রাণু বলিল—জাহা, তাই বুঝি ভাবটিস বসে বসে । সে সব দিনের কথা ভাবলেও—কত মালা গথিতুম মনে আছে বকুলতলায় । সারাদিন বকুলতলাতেই পড়ে আছি, আমি, দুগগা—আজকাল ছেলেমেয়ের আর মালা গাখে না, বকুল ফুলও আর তেমন পড়ে থাকে ন+— কালে কালে সবই যাচ্চে। -- লীলায়া জাসিবার কিছুদিন পরে রাণী অপুকে বলিঙ্গ —এক কাজ কর না কেন অপু, সতু তো তোদের নীলমণি জ্যাঠার দরুণ জমাট ছেড়ে দেবে, তুই কেন গিয়ে বাগানটা নিগে যা না ?...তোদেরই তো ছিল—ও যার নিজের জমিজমাই ৰিক্ৰী করে ফেললে সব, তা জাবার জমার বাগান রাখবে-নিবি তুই ? অপু বলিল—মায়ের বড় ইচ্ছে ছিল, রাণুদি। মরবার কিছুদিন আগেও বলত, বড় হ’লে বাগানখান নিস অপু। আমার আপত্তি নেই, যা দাম হবে আমি দোবো । প্রতি সন্ধ্যায় সতুদের রোয়াকে মাদুর পাত হয়, রাণী, লীলা, অপু, ও ছেলেপিলেদের মজলিস বলে। সতুও যোগ দেয়, তবে তামাকের দোকান বন্ধ করিয়া আসিতে তাহার রাত হুইয়া যায়। অপু বলে—আচ্ছ। আজকাল তোমরা ঘাটের পথে যাড়াতলায় পিটে দাও না রাণুদি ? কই সে ষাড়াগাছটা তো নেই সেখানে ? রাণী বলে— সেটা মরে গিয়েচে—তার পাশেষ্ট একটা চারা, দেখিস নি সিদ্ধর দেওয়া আছে ---নানা পুরাণে। কথা হয় । অপু জিজ্ঞাসা কবে—ছেলেবেলায় একবার পক্ষপালের দল এসেছিল. মনে আছে লীলাদি ?--- প্রামের একটি বিধবা যখন নববধূরূপে এ গ্রামে প্রথম আসেন, অপু তথন ছেলেমাহুষ । তিনিও সন্ধ্যার পরে এ-বাড়ীতে আসেন । অপু বলে—খুড়ীম, আপনি নতুন এসে কোথায় দুধে আল তার পাথরে দাড়িয়েছিলেন মনে আছে আপনার ? বিধবাটি বলেন—সে সব কি আর এ জন্মের কথা, বাবা ? সে সব কি আর মনে আছে ? অপু বলে—আমি বলি শুকুন, আপনাদের দক্ষিণের উঠোনে যে নীচু গোয়ালঘরটা ছিল, তারই ঠিক সামনে । विक्षया cय८ब्र,ि चाकर्ष, श्झेब्रा वळणन-टैिंकू, ठेिद् uथन মনে পড়েচে ; এত দিনের কথা তোমার মনে আছে বাবা --- তাদেরই বাড়ীর আর এক বিবাহে কোথা হইতে তাদের এক কুটুম্বিনী আসেন, খুব স্বন্দরী—এত কাল পরে তার কথা উঠে । সবাই তাকে দেখিয়াছিল সে সময়, কিন্তু নামটি কারুর মনে নাই এখন । অপু বলে-জাড়াও রাখুদি, নাম বলচি-তার নাম স্থৰাপিনী। সৰাই