পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* . م " "- ر.م . يعية " رة في 鷺 র বালি-জাৰ চব্বিশ বৎসর পূর্বে, মা এটাে কড়াখানাকে ওইখানেই বলাইয়া রাখিয়া চলিয়া গিয়াছিল—কে কোথায় লুপ্ত হইয়া গিয়াছে, কিন্তু ওখান ঠিক আছে এখনও । 即 বাহির হইয়া আবার সে ফিরিয়৷ চাহিল। সারা ভিটার উপর আসন্ন সন্ধ্য এক অদ্ভুত, করুণামাখ ছায়া ফেলিয়াছে, মনে হয় বাড়ীটার এই অপূৰ্ব্ব বৈকাল কাহার জন্ত বহুকাল অপেক্ষা করিয়া করিয়া ক্লান্ত, জীর্ণ, অবলম্ন ও অনাসক্ত হইয়া পড়িয়াছে— আর সাড়া দেয় না, প্রাণ অার নাই । বার বার করিয়া ঘুলঘুলিটার কথাই মনে পড়িতেছিল। ঘুলঘুলিছুটে এত ভাল আছে এখনও, অথচ মামুষেরাই গেল চলিয়া । সারাদিনটা আজ গুমট গরম, প্রতিপদ তিথি— কাল গিয়াছে পূর্ণিমা। জাজ এখনি জ্যোৎস্না উঠিবে। এই নদীতে ছেলেবেলায় যে সব বধুর জল লইতে আসিত, ভারা এখন প্রৌঢ়া, কত নাই-ও, মরিয়া হাজিয়া গিয়াছে, ষে সব কোকিল সেই ছেলেবেলাকার রাসনবম) দিনের পুলকমুহূৰ্ত্তগুলি ভরাইয়। দুপুরে কু কু ডাক দিড়, সে পুরাণে কোকিলদল মরিয়া গিয়াছে । কচি পাতা ওঠা বাশবনে তাদের ছেলেমেয়ের আবার তেমনি গায় । শুধু তার দিদি শুইয়া আছে । রায়পাড়ার ঘাটের ওধারে ওই প্রাচীন ছাতিম গাছটার তলায় । সে দিদির বয়স আর বাড়ে নাই, মুখের তারুণ্য বিলুপ্ত হয় নাই—তার কাচের চুড়ি, নাটাফুলের পুটুলি অক্ষয় হুইয়া আছে এখনও । প্রাণের গোপন অস্তরে যেখানে অপুর শৈশব কালের কাচা শিশুমনটি প্রবৃদ্ধ জীবনের শত জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, উচ্চাশা ও কৰ্ম্মসুপের নীচে চাপা পড়িয়া মরিয়া আছে—সেখানে সে চিরবালিক, শৈশব জীবনের সে সমাধিতে জনহীন अककांद्र ब्रांप्ऊ cन-हे चानिष्ठा नौब्रटब cछोरथव्र छन ফেলে—শিশু-প্রাশের লাখীকে আবার খুজিয়া ফেরে। ক্ষাভ চব্বিশ বৎসর খৰিয় ੱਗ-ਸੰਗ ਢੋਲੋਂ প্রবাসী-জাখিন, ১৩৩৮ আশ্ৰয় স্থানটিতে সোনার স্বৰ্ষা কিরণ পড়ে। বর্ষাকালের নিশীথে মেঘ ঝর ঝর জল ঢালে, ফাগুন দিনে বেটুকুল, হেমন্ত দিনে ছাতিমফুল ফোটে। জ্যোৎস্ন। ওঠে । কত পার্থী গান গায় । সে এ সবই ভালবাসিত । এ সব ছাড়িয়া যাইতে পারে নাই কোথাও । や" অমৃতসর ষড়যন্ত্র মামলার আসামী প্রণব রায়কে লেখা চিঠি ••• নিশ্চিন্দিপুর ১৫ই জ্যৈষ্ঠ ভাই প্রণব, অনেকদিন তোমার কোনো সংবাদ পাইনি, কোনো সন্ধানও জানতুম না—হঠাৎ সেদিন কাগজে দেখলুম তুমি আদালতে কমু্যনিজম নিয়ে এক বক্তৃতা দিয়েচ, তা থেকেই তোমার বর্তমান খবর সব জানতে পারি। তুমি জান না বোধ হয় আমি অনেকদিন পরে আমার গ্রামে ফিরেচি । অবশু দুদিনের জন্য, সে-সব কথা পরে লিখব । পোকাকেও এনেচি। সে তোমায় বড় মনে রেখেচে, তুমি ওর মাথায় জল দিয়ে বাতাস করে জর সারিয়েছিলে সে কথা ও এখনও ভোলেনি । এখানে নিজের পোড়ো পৈতৃক ভিটেতে রোজই একবার করে গিয়ে বলি, ঠিক যখন বিকেলের ছায় ওর নিবিড় ছায়া ফেলেছে, ঠিক সেই সময় । সারা শৈশব জীবনট। যেন স্বপ্নের মত মনে আসে—এখনও সেই গন্ধ যেন পাই, সেই বাতাস গায়ে লাগে, মাটির পথের ঘনিষ্ঠ মেহের স্বর কানে বাজে—তার স্কৃতিটা আবার ফিরে এল-কোন দূর জন্মে দেখা স্বপ্নের মত । দেখ প্রণব, আজকাল আমার মনে হয়,--আল্পভূতি, আশা, কল্পনা, স্বপ্ন—এ সবই জীবন। এবার এখানে এসে জীবনটাকে একটা নতুন চোখে দেখতে পাই এমন স্ববিধে ও অবকাশ আর কোথাও হয়নি-এক নাগপুর ছাড়া । কত আনন্দের দিনের স্বাeয়া-আসা হ’ল জীবনে । যেদিনটিতে ছেলেবেলায় ৰাষার সঙ্গে প্রথম ফুঠীর মাঠ দেখতে যাই সরস্বতী পূজোর ৰিকেলে-ধেদিন । verfs effa canarwn cww.rs ste sis-refra