পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] আদিনাতে একদিকে কয়েকজন বেদপাঠী বেদপাঠ করিত। গ্রামের "লম্বীরা, অর্থাৎ সকল বর্ণের বিবাহিত ৰ জৰিৰাহিত ও বিধবা স্ত্রীলোক্ষর ঢোলক বাজাইয়া “मत्रणाघ्राङ्ग” कब्रिउ वर्षां९ बिबाटश्ब्र भवणगैठ शाश्डि r পাত্র ঘটের কাছে এক চিত্রিত পিড়া পাতিয়া বলিত, তখন টাক-বাহক আপনার নেগীদের সঙ্গে করিয়া জাপিতেন, পাত্রের সহিত কথাবাৰ্ত্ত কহিয়৷ নানা ছুতা, করিয়া তাহার শারীরিক বল পরীক্ষা করিতেন। টীকাবাহুক প্রায়ই আপনার সহিত প্রায় একহাত ব্যাসের লোহার পাতলা বা বেশ পুরু চাদরের কয়েকটি তাওয়া জানিত, ও তিন হইতে সাতটি তাওয়া একটির উপর আর একটি রাখিয়া প্রাঙ্গণে পুতিয়া দিত। পরে আপনার ( আধ মণ হইতে এক মণ লোহার তিনচার ফুট লম্বা বর্ষ। ব। ) “সাঙ্গ” সজোরে পোতা তাওয়ার উপর মারিত, “সাঙ্গ” ভাওয়া ফুড়িয়া অনেকটা মাটিতে বসিয়া যাইত । এইরূপে আপনার বলের পরীক্ষা দিয়া বলিত, “আমাদের বংশের জাচার অনুসারে পাত্রকে টাকা দিবার পূর্বে এই সাঙ্গ নাড়া না দিয়া, কেবল টানিয়া তুলিতে হইবে । পাত্র সাঙ্গ তুলিতে না পারিলে অন্তরূপে পরীক্ষা করিত, চিহ্নিত স্থানে লক্ষ্য করিয়া সাঙ্গ” মারিতে বলিত বা আপনার তীর ধন্থ দিয়া লক্ষ্য করিতে বলিত, অথবা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হইলে পাত্রকে অপদার্থ ভাবিয়া স্থানান্তরে যাইত। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইলে পাত্রের কপালে চন্দন, রোরী ( এক প্রকার লাল গুড়া ) অক্ষত ( তণ্ডুল) দূৰ্ব্ব দিয়া টকা পরাইয় দিত ও টীকার যৌতুক দ্বিত, পরে পাত্রের বংশের নেগীদের গহন কাপড় ইত্যাদি পুরস্কার দিত। কখন টীকা-বাহক স্বয়ং বিতরণ কৱিত, কখন পাজের অভিভাবককে বিতরণ করিতে দিত। পরে উভয় পক্ষের পুরোহিত মিলিয়া গৃহকর্ভার স্থবিধামত বিবাহের দিন স্থির করিত, টীকা-বাহক আপন দেশে ফিরিয়া যাইত ও উভয়পক্ষে বিবাহের উদ্যোগ করা হইত। পাত্র-পক্ষীয়রা এরূপ বল পরীক্ষার কথা বেশ জানিতেন, পাত্র যদি সেরূপ বলবান না হয় তবে পরীক্ষায় অপমানিত হওয়া অপেক্ষ কোনও ছুতা করিয়া ीक चर्चौकब्र कब्राहे निब्राशंभ झिण । चांछकांज هؤسسوه و ج - প্রাচীন রাজপুত-সমাজে বিবাহ-পদ্ধতি । আমাদের সমাজে পাজ অপেক্ষ পাৰীয়ে বেশী উদ্যোগ कब्रिटष्ठ श्छ, किरू ८नकां८ण कबिबटनब्र झेड़ब्र ग८कहे यूक कब्रिटङ ७ब९ वकू-बाकद स इचtनब्र ५कख कब्रिप्ड श्रेङ, বিশেষতঃ পাত্র-পক্ষীয়কে বেশী ব্যয় করিতে হইত। পাজ ও পানী উভয় পক্ষীয়রা আপনার কুটুম্ব ও বন্ধুদের নিমন্ত্ৰণ করিতেন। ইহা কেবল লুচি খাইবার নিমন্ত্ৰণ নহে, তাহাদের রীতিমত যুদ্ধ করিতে হইত। अरिनक नियबिङ चडिथिौंबबाश् ८नक्रिङ च्यानियाँ निश्फ इहे८डन, चङ७व नियबिड बाखिबा दूहकब्र जछ अखड হইয়া সসৈন্ত আসিতেন । যাহারা যুদ্ধে যোগদান করিতে অনিচ্ছুক তাহার কোন ছুতা করিয়া জালিউ না . যে প্রকারে হউক, নিমন্ত্ৰণ করিবার পূৰ্ব্বে বা টীকা গ্রহণ করিবার পূর্বে উভয় পক্ষই আপনার বলাবল দেখিয়া লইতেন, বল না থাকিলে বিবাহের মত দুঃসাহসের কার্ধ্যে হাত দিতেন না । অনেকে বিবাহ করা বা বরযাত্ৰ যাওয়া অপেক্ষ চির কৌমার ব্রত গ্রহণ করা বাঞ্ছনীয় বিবেচনা করিত ! বরযাত্রীরা নির্দিষ্ট সময়ে বরের বাটীতে সৈন্ত সহিত একত্র হইলে বরকে “তেল” মাখান হইত, অর্থাৎ আমাদের ভাষাতে গায়ে হলুদ হইত। কস্তার বাটতে সেরূপ ক্রিয়া কিছুই হুইত না, কেন না, বর যুদ্ধে নিহত হইতে পারে, অতএব বিবাহের কোনও নিশ্চয়তা থাকে না। পাত্রের মাতা অথবা বাড়ির প্রধান গৃহকত্রী “সখী”দের (অর্থাৎ গ্রামের সকল বর্ণের স্ত্রীলোকদের ) নিমন্ত্রণ করিয়া আনিতেন, তাহারা ঢোলক বাজাইয়া “মঙ্গলাচার” করিত, অর্থাৎ মঙ্গলগীত গাহিত । সকল শুভকার্ষ্যেই এরূপ মঙ্গলাচার করা অবগুকৰ্ত্তব্য । পরিষ্কত আঙ্গিনাতে একটি ঘট স্থাপন করিয়া নিকটে স্কৃতের প্রদীপ জালিয়া দেওয়া হইত, আজিনার এক কোণে ব্ৰাহ্মণের বেদপাঠ করিত। নাপিত নখ কাটিয়া ক্ষেীর করিয়া দিলে এক স্বদ্বগু চন্দ্ৰাতপতলে পাচ বা সাতজন এম্বো মঙ্গলগীত গাহিতে গাহিতে বরের গায়ে অল্প পরিমাণে তেল লাগাইয় দিত । বন্ধের গায়ে তেল মাখান হইলেই ৰয়ের বাটীর নেগীর পুরস্কার পাইবার আশায় বাটার श्रुश्केिब्र गश्डि 6कोन्धन कब्रिज्र, श्रृंश्लेि जकणहक श्रृङ्गकृङ