পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

***३ कब्रिहछन । ७३ cनशैटनब्र कशफ़ा कब्र ७षनe ५rनcन অবগুকৰ্ত্তব্য বিবেচিত হয়। শ্ৰাদ্ধ ইত্যাদি অশুভ কর্থের সময়ে দান করিবার সময়ে নেগীর কোন প্রকার দ্বিরুক্তি क८ब्र मl, चब्र-दिरष्ठञ्च शाश श्रोग्न ठांझां८डहे छूहे झग्न, किरू শুভকৰ্ম্মের দানের সময়ে তাহারী কিছুতেই তুষ্ট হয় না, আরও বেশী প্রার্থনা করে । অতএব নেগীরা বাদপ্রতিবাদ না করিয়া পুরস্কার গ্রহণ করিলে অশুভ কৰ্ম্ম বলিয়া বোধ হয়, সেইজন্ত নেগীদের ঝগড়া করা শুভকৰ্শ্বের চিহ্ন ও একান্ত বাঞ্ছনীয়। এ পদ্ধতি এদেশে এখনও প্রচলিত আছে, যে-প্রভু যত ধনবান, সন্মানিত ও মুক্তহস্ত, তাহার বাটীর নেগীরা তত বেশী পুরস্কারলাভের জন্ত কোন্দল করিতে বাধ্য । ইহার পর নাপিত বাদাম, তিল, সরিষার খৈল, ও স্বগন্ধ দ্ৰব্য ইত্যাদি একত্রে পিষ্ট "রূপটান” মাখাইয়া বরের শরীরের মলা তুলিয়া দিত ও স্বগন্ধ জলে স্নান করাইয়া দিত। আধুনিক সাবান মাখানর পরিবৰ্ত্তে এই রূপটানের ব্যবহার এখনও আছে । বোধ হয় ইহাতে চৰ্ম্ম মহণ ও নিৰ্ম্মল হয়। তাহার পর বিবাহের বেশ করা হইত। প্রয়োজন-মত কেশের সংস্কার ও চন্দনচর্চিত করিয়া বরকে লাল রঙের বস্ত্র পরান, স্বগন্ধি মাখান ও কতকগুলি অলঙ্কার পরান হইত। এ সময়ে প্রায় অঙ্গুলীতে মুঙ্গরী বা আংটী, হাতে কঙ্কণ, নবরত্ব, জওশন, বাজু, গলায় একাধিক হার, কর্ণে কুণ্ডল ও বালা, কটিদেশে মেখলা ও মাথায় সরপেচ এবং মোর ( টোপর স্থানীয় ) পরান হইত। ইহার মধ্যে মোর কেবল বিবাহের চিহ্ন, বিবাহের পর জলে বিসর্জন দেওয়া হয় ও প্রায়ই অল্প মূল্যের অথবা শোলার করা হয় । ইহা ছাড়া বর ক্ষত্ৰিয়ের জাবশ্যকীয় ঢাল, তরবারি, তীর, ধনু, কটার ও রাজপুতদেয়ের জাতীয় অস্ত্র “ষমধার” ধারণ করিত। এই রূপে বাজার জন্ত বর প্রস্তত হইত। বর যখন অন্তঃপুর হইতে বাহির . বাটাতে যাত্রা कब्रिॐ ठथन डांशंग्न छधैौ ७ छघैौशनैौब्रा ब्रभगैौ ब्रा তাহার মাখার উপর দিয়া চারিদিকে রাই ও লষণ ছড়াইতে ছড়াইতে ধাইত। তাহারা বিশ্বাস করিত ষে, এরূপ করিলে বর অপদেবতার দটি হইতে নিদ্ধতি পায়। প্রবাসী—জাখিন, ১৩৩৮ [ es* छां★, sप्त १७ বর ইহার পর কুলদেবতা ও গ্রাম্য দেবতার পূজা করিয়া বাহির বাটতে কুপের কাছে আসিড ; সেখানে ৰেখিত যে, তাহার মাতা বা মাতৃস্থানীয়া কেহু, বা বাড়ির প্রধান কী কুপের মধ্যে পা ঝুলাইয়া পাড়ের উপর বলিয়া আছেন। বর মাতা ও কুপকে একবার প্রদক্ষিণ করিয়া বলিত, মা তুমি কূপ হইতে পা তুলিয়া লও, জামি • তোমার নামে একটি উদ্যান করিয়া দিব, বা মন্দির স্থাপন করিব, বা কুপ খনন করাইব ।’ মা কিন্তু কথা কহিতেন না, গভীরভাবে সেইরূপেই পা ঝুলাইয়া বসিয়া থাকিতেন । বর আবার একবার প্রদক্ষিণ করিয়া অল্প এক প্রকার প্রভিজ্ঞ করিত। মাতা তথাপি নীরব, এই রূপে ছয়বার পুত্রের প্রলোভন অগ্রাহ করিলে সপ্তম বারে পুত্র বলিত, “আমি বিবাহ করিয়া আনিয়া বন্ধুকে তোমার দাসী করিয়া দিব । এই কথা শুনিয়া মাত কুপের পাড় হইতে উঠিয়া আসিতেন ও পুত্রকে আশীৰ্ব্বাদ করিয়া নেগী চতুষ্টয়ের সহিত পালকীতে বসাইয়া বিদায় করিতেন। এ প্রক্রিয়াকে “কুয়া বিয়াহনা" বলিত ; এখন এ প্রথা ক্ষত্ৰিয়সমাজে চলিত নাই। কিন্তু ইহার একটি বিরুত বা পরিবর্তিত সংস্করণ বঙ্গীয় সমাজে এখনও প্রচলিত আছে, আশা করি বিবাহিত পাঠকরা অনায়াসে বুঝিতে পরিবেন। সেকালে ( ও এখনও) পুত্রের বিবাহের সময়ে মাতার বড় ভয় হইভ ষে বধু আসিলে আর র্তাহার কর্তৃত্ব থাকিবে না, সেইজন্ত কূপে পড়িয়া আত্মহত্যা করিবার অভিনয় করিতেন। যাত্রার পূৰ্ব্বে বরকর্তা সৈনিক ও বরযাত্রীদের সম্বোধন করিয়া বলিতেন, “আমরা অমুক স্থানে, অমুকের কস্তার সহিত অমুকের বিবাহ দিতে যাইতেছি, যাহার স্ত্রীপুত্রের জন্ত চিস্তিত, তাহারা গৃহে ফিরিয়া যাইতে পারে, কেবল যাহারা সম্মুখ সমরে প্রকৃত ক্ষত্ৰিয়ের মত श्रृङ्गा आजिवन कब्रिब्बा बौब्रश्रउि श्राहेटङ ७ ऋर्ण शाहेप्ड ভীত নহে, তাহারাই আমাদের সহিত চলুক।” এ বক্তৃতার পর কেহই ফিরিত না, কেননা, যুদ্ধের কথা সকলেই জানিত ও সকলেই মৃত্যুর জন্ত প্রস্তুত হইয়া জালিত । •ाल्नेौद्ध आंद्रभद्र को८छ cोच्चिा खच्च-शाखौड़ा ७को