পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা - ● कछांबाबी बिश्ड हरेज, म७cनब्र काटइ वृउप्रह, बङाङ बिद्र लबौबारण हेठानि चाब्रा अकः बौछ५न नृश हरेड । কখনও কখনও মণ্ডপের চালা ভাণ্ডিয়া পড়িলে ঢাল দিয়া মৃত্তন চালা করিয়া লওয়া হইত। কখন প্রথমে যুদ্ধ ন इहेब <थ८ठाक थशकि4 गभग्न ७क ७क बन रूछांबांखहे বরকে আক্রমণ করে, ও এক এক নিতবরের সহিত যুদ্ধ করে। এইরূপ যুদ্ধের মধ্যে সাতপাক ফেরা হইত। জালহার গানে, জালহার কনিষ্ঠ উদনের বিবাহের গাখাতে আছে যে, উজনের ভাবীপত্নীর সহিত তাহার বিবাহের পূৰ্ব্বে দেখা হইয়াছিল, তখন উদন বিবাহ করিতে প্রতিজ্ঞ করিয়াছিলেন । প্রতিজ্ঞা শুনিয়া কঙ্কা বলিল, “তবে আমি আমার পুরোহিতকে ডাকি না কেন, এখানে এখনই বিবাহ হউক ?’ উদন উত্তরে বলিতেছেন, “ছি রাণী, এ কথা তোমার উপযুক্ত হইল না, আমি চোর নহি, চোরের মত গোপনে বিবাহ করিতে পারিব না, আমাকে রাজপুভের ধৰ্ম্ম ও তরবারি ধারণ করিবার সম্মান রক্ষা করিতে হুইবে । আমাদের যখন বিবাহ হইবে তখন কলস (মগুপের ঘট) রক্তে ডুবিয়া যাইবে, স্তম্ভে নিহত যোদ্ধাদের’চৰ্ব্বি জড়াইয়া যাইবে, চারিদিকে রক্তের নদী বহিবে, যোদ্ধাদের মুতদেহ পড়িয়া থাকিবে, তাহার মধ্যে আমাদের বিবাহ হইবে, তবে ত বিবাহ ।” কক্ষ দান হষ্টলেই বিবাহ শেষ হইত, দ্বিতীয় যুদ্ধও শেষ হইত। তখন বরযাত্রীরা আপনার বিশ্রাম স্থানৈ যাইবার উদ্যোগ করিতেন। কন্যাকে লইয়। যাইবার জন্ত পূর্বেই পালকী প্রস্তুত থাকিত । কিন্তু কস্তাকর্তা বরকর্তার কাছে আসিয়া “কলেওয়া" অর্থাৎ ভোজনের নিমন্ত্রণ করেন। ভোজনের স্থান মগুপের কাছেই করা হয়, যুদ্ধে মৃতদেহগুলি সরাইবার প্রয়োজন হয় না, কেননা, যুদ্ধে অস্ত্রদ্বারা কাটা দেহ অতি পবিত্র বস্তু, অনেকে মড়াগুলি টানিয়া তাহার উপর বসিয়াই আহার আরম্ভ করেন। এখনও লোকে বিশ্বাস করে, যুদ্ধে অস্ত্ৰ দিয়া কাটা পড়িলে সব পাপ দূর হয়, শরীর পবিত্র হইয়া যায়, ও আত্মা স্বর্গে যায়। আমি একজন প্রায় আশী বৎসর বয়স্ক বুদ্ধকে বলিতে শুনিয়াছি, ‘জীবনে অনেক পাপ করিয়াছি, শরীরটি পাপপূৰ্ণ। এখন অন্ত্রে কাটা পড়িয়া vot. মৰিতে পাৰিলে হেটা ভদ্ধ হয়, পাপ দূৰ হয় ও দিনে चर्गणांछ इछ, किरू ८ष क्निकjन लक्लिबां८इ, किकृटन ८ष cनझ् उक कब्रिब छिडा कब्रिज्ञा हिब्र कब्रिटख शृॉब्रिटजहि না ।” बब्रषांखौब्रा निमज्ञ१ चौकांब्र कब्रिड्रा म७८नब्र कांग्रह है। বসিয়া যান, তখন ভাত অর্থাৎ “কষ্টী সোই পরিবেশন করা হয় । সকলে এক এক গ্রাস মুখে দেয় যায়, কেন-না, পরিবেশন শেষ হইয়া জাহার জারভ করিলেই কস্তাকর্তানিযুক্ত বীরের বরযাত্রীদের আক্রমণ করে । বরযাত্রীরা নিকটে নিষ্কাশিত অসি লইয়া খাইতে বসেন, সকলেই যুদ্ধ করিতে আরম্ভ করে। কখনও কখনও কস্তাকৰ্ত্তা বলেন, “আমাদের কুলাচার অনুসারে বিবাহের পর আর বিবাদ করিতে নাই ও কলেওয়ার সময়ে অসি লইয়া আসিতে নাই।’ কম্ভাকৰ্ত্তা জাবার গঙ্গাজল স্পর্শ করিয়া শপথ করেন। যদি বরযাত্রীর জন্ত্রহীন হইয়া খাইতে বসেন, তবে প্রায়ই দেখেন কস্তার কোনও সখী ইঙ্গিত করিয়া দেখাইয়া দিতেছে কোনও গুপ্ত স্থানে ইতিপূৰ্ব্বে কক্ষ কতকগুলি আসি সংগ্ৰহ করিয়া পাতা বা খড় চাপা দিয়া রাখিয়াছে। কখনও কল্প বলে, তোমরা খাইবার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করিও না। শীঘ্ৰ পালী আন ও অামাকে লইয়া আপনাদের বিশ্রাম-স্থানে লইয়৷ চল। কিন্তু নিমন্ত্রণ অস্বীকার করিলে কঙ্কার পিতা প্রায়ই চটিয় ওঠেন, “আমার অপমান করিতেছ” বলিয়া আক্রমণ করেন। যে রূপে হউক, খাইবার সময়ে তৃতীয় : যুদ্ধটি বাদ যায় না । এ সময়ে অন্ত বরযাত্রীর মত বরকেও যুদ্ধ ও আত্মরক্ষা করিতে হয়, কখনও কখনও নিহতও হইতে হয় ও কস্তা এক দণ্ডের মধ্যে কঙ্কা, সধবা, বিধবা হইয়া পুড়িয়া সকল কষ্টের অবসান করে। বরপক্ষীয়রা भूक चाब्रछ झहेरलझे कछांटक लहेब्रां दिथाभ शप्न পলাইবার চেষ্টা করে । পরদিবস কঙ্কার পিতা দান অব্যাদি, যৌতুকাদি বয়কৰ্ত্তাকে বুঝাইয়া দেয় ও নিহত সঙ্গীদের সৎকার করিয়া বরষাত্রীরা আপনার দেশে প্রভাবৰ্ত্তন করে। প্রায় প্রত্যেক বিবাহ-যুদ্ধে দেখিতে পাওয়া যায় যে, कछारूढ अवाचन, ठूननैौ श्ञानि बवा नरेव नगष