পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Եգե প্রালাজে জামরা যাহাকে জার্ট গ্যালারী বলি, সেই ধরণের নানা রকমের চিত্ৰ সংগ্রহ থাকিত । কেবল যে চিত্রকরেরাই छिल्ल ऍांकि८ङम उठी नम्र, चटनक जध८ञ्च ब्रांखांब्रां निप्छब्राहे চিন্ত্রেবিদ্যার আলোচনা করিতেন । অনেকে চিন্ত্র আঁকিয়া বেশ উন্নতিও করিয়াছিলেন। ‘শকুন্তলার রাজা চুন্যস্ত, “বিক্রমোর্কশীর পুন্ধরবা, রঘুবংশের রাজা অগ্নিবর্ণের চিত্র জাকিবার বিবরণ পাই । ‘মেঘদূতের যক্ষও মাঝে মাঝে ছবি আঁকিবার চেষ্টা করিতেন । সে-কালের মেয়েরাও এ-বিষয়ে পশ্চাৎপদ ছিলেন না, তাহাদের মধ্যে কেউ কেউ ছবি আঁকিতে পারিতেন । 'cभघमूहज्रद्ध' शकश्रङ्गो अरागै श्राझैौब्र द्धि बैंकिएउन ( উ-মে—২৪ ) । ‘কুমারসম্ভবের’ পাৰ্ব্বতী যে ছেলেবেলায় অন্তান্ত বিদ্যার মত চিত্রবিদ্যাও শিখিয়াছিলেন, সে-খবর আমরা তাহার সর্থীর মুখ হইতেই পাই ( কুমার—৫le৮ ) । ভাস্কৰ্য্য অর্থাৎ প্রতিমূৰ্ত্তি নিৰ্ম্মাণ কার্ধ্যেও তখনকার লোকেরা যথেষ্টই উন্নতি করিয়াছিলেন । মহাকবির লেখার অনেক জায়গায় দেখা যায় রাজপথ বা উদ্যানে নারীর অৰ্দ্ধনগ্নমূৰ্ত্তি সেই স্থানের শোভা বৃদ্ধি করিতেছে, রঘুবংশে’র একস্থানে মল্লিনাথ বলিয়াছেন যে, এই মূর্তিগুলি ছিল দারুময়ী অর্থাৎ কাঠের । মল্লিনাথ বলিয়াছেন বটে, তবে মহাকবি এমন কোনও কখাই বলেন নাই যাহাতে স্পষ্ট বুঝিতে পারা যায় যে, এই মূৰ্ত্তিগুলি কাঠের কিম্বা প্রস্তরের। উৎসবের দিনে সোনার তোরণে ও চীন দেশের রেশমের পতাকায় নগর সাজাইবার বিবরণ হইতে তখনকার দিনের শিল্পকার্য্যেরও অনেক পরিচয় পাওয়া शांच्च (कूभांब्र-१le ) । সেকালে হস্তীদন্ডের দ্রব্যাদিরও খুব আদর ছিল। কোন কোন রাজা স্বর্ণসিংহাসনের পরিবর্তে হস্তীদন্ডের সিংহাসনে বসিতেন ( রঘু—১৭২১ ) । বস্ত্রের উপরও তখনকার লোকেরা অতি স্বল্প কাজ করিতে পারিতেন ( જૂ-s૧ારહ ) । - गैोडबाटमाe ॐांशदमब्र धूय अन्नबांग्रं श्णि । ब्रांजরাণীদের কেহ কেহ একসঙ্গে গান বাজনা করিতেন ( রঘু-৮৬৭ )। রাণীদের নিজেদের সঙ্গীতশাল৷ প্রবাসী-আশ্বিন, ১৩৩৮ AeMAMMMeMAMMASAMAMMMAMMMAAMAMAMAeeMMAMMMAC [ ७s* छांनं, »ब थ७ थकिङ, छैiइोब्रा cणथाप्न हेल्लोभज्र जोन बाछन। कब्रिएख्न ( *कू-eय चझ ) ।। ८बडन-८छात्रै श्रांच्चक, शांनरू, नर्डकौ जबई हिल cग जयग्न, छ्णि नl cकयल ७थनकांग्न विद्वग्नर्छांटब्रब्र भठ नéकौब्र मण । ब्रांछांब्र गङांञ्च नखैकौब्रा नल बैंiषिच्चों নৃত্য করিতেছে, এরূপ ব্যাপারের উল্লেখ তাহার কোনো কাব্য-নাটকেই পাওয়া যায় না। বাদ্যযন্ত্রেরও অনেক রকম নাম পাওয়া যায়। ঢাক, ঢোল, শিঙা ত ছিলই ( কুমার—১১৩৬ ) । মৃদঙ্গ অর্থাৎ তবলা, সেতার, বাণী সবই ছিল । গান বাজনা শিখাইবার স্ববিধার জন্ম ८कांद्वना ¢कांद्वना ब्राछ निळखब्र दT८ष्ठ *मजौड-विमTांलग्न'e করিয়া দিতেন ( মালবিকা—১ম অঙ্ক ) । সে-যুগের বিদ্যাচর্চার কথা বলাই বাহুল্যমাত্র । কারণ, যে সময়ের সামান্ত চেটী, প্রহরিণী ও পরিচারিকার লিখিতে পড়িভে জানিতেন, কুমারীরাও স্বললিত পদ্যে প্রেমপত্র লিখিতে পারিতেন, রাণীদের পত্র লিখন ও পঠন করিবার জন্তু ‘লিপিকরী’ পাওয়া যাইত, সে সময়ের মেয়েরাও শিক্ষার জন্ত উচ্চ উপাধি ( পণ্ডিত কৌশিকী ) প্রাপ্ত হইভেন, মহিলা কবির লেখা নাটকের অভিনয় পুরুষেরাও আগ্রহসহকারে দেখিতেন, সে যুগে বিদ্যাশিক্ষা ষে কতদূর উন্নতিলাভ করিয়াছিল তাহ সহজেই अष्ट्ररमम्न । বিজ্ঞান ও জ্যোতিবেও সে সময়ে লোকের জ্ঞান ছিল অসীম। এখনকার মত তখনকার লোকে কলের জল পাইতেন না বটে, তবে তাহাদের মধ্যেও কেহ কেহ জল পরিশুদ্ধ ( filter ) করিয়া খাইতেন । “কতক পুষ্পের দ্বারা তাহারা জল শোধন করিতেন ( মালবিকা— ২য় অঙ্ক), তবে কোন পুষ্পকে ধে তখনকার লোকেরা ‘কতক’ পুষ্প বলিতেন, বলিতে পারি না। " এখনকার भऊ यज्ञभाडि उशन क्रिण न, उबू उशनकांब्र লোকের বিদেশ হইতে , জামদানী না করিয়াই এমন এক রকম যন্ত্ৰ নিৰ্ম্মাণ করিতেন, যার স্বারা জল উৰ্দ্ধে উঠিয়া ফোয়ারার মত নীচে পড়িত ( রঘু—১১৪৯) তখনকার দিনে ইলেক্টিক লাইট ছিল না, তবে তাহার। এত তেজস্কর আলোকের ব্যবস্থা করিতে পারিতেন যে, সে আলোর সাহায্যে শহরের অনেকখানি স্থান আলোকিত