পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Yeo চাৰিৰার সম্বর আলিয়াছে। আমরা একে একে आशबब नाव छुम्लष कब्रिट्छक्लि । g ● নেভিগেশন কোম্পানী—দানশোঁও গৌরীপুরের জমিদার ঐযুক্ত ব্ৰজেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী মহাশয় নেভিগেশন কোম্পানী চালাইবেল বলিয়াছিলেন । বারংবার পত্র এবং পত্রিকায় লিথিয়া তাঙ্কার কোনও সংবাদ পাওয়া যায় নাই । چي তারপুর চিণির কারখানা—হাইকোটের ভুতপূৰ্ব্ব জজ দেশভক্ত 3ীযুক্ত সারদাচরণ মিত্র মহাশয় এই কারখানা খুলিবেন বলির বহু অংশ বিক্রয় করিয়াছেন । সে টাস্কাগুলি কি হইল ? আঞ্জ কি সে টাকাগুলি দিয়া তারপুর চিলির কারখানার উন্নতির চেষ্ট হইবে না ? বুট এণ্ড ইকুইপমেন্ট ফেক্টর।--হুগলীর শ্ৰীযুক্ত চারুচন্দ্র মিত্র বি, এ, ও জীযুক্ত যোগেন্দ্রচন্দ্ৰ বোধ মহাশয় বুট এণ্ড ইকুইপমেন্ট ফেক্টরীর অংশ বিক্রয় করিলেন ; সে টাকাগুলি কি হইল ? দেওঘরের অাদর্শ কৃষিক্ষেত্র কোথায় গেল ? বেঙ্গল হোসিয়ারী কোম্পানী—বাবু ভূপেন্দ্রনাথ বসু মহাশয় বেঙ্গল হোসিয়ার কোম্পানীর অংশ বিক্রয় করিয়াছেন । তাহার कि श्हेल ? হাশঙ্কাল ফও—প্রতি বৎসর কনৃফারেন্সে ন্যাশ্যাল ফণ্ডের কথা উঠে—লে ফওটা কি ভাবে কেন পড়িয়। রহিল ৩াহার কোনও কৈফিয়ৎ দেশবাসী পায় নাই। আমাদের কলিকাতার সহযোগিগণ এ বিষয়ে ভদ্রতা বশতঃ নীরবত রক্ষা করেন। অমিল্ল। আজ একাত্ত অনিচ্ছায় এই অপ্রীতিকর কথাগুলির আলোচনা করিলাম। আশ। করি দেশবাসী অস্তত: মফঃস্বলবাসী ব্যক্তিবর্গ এই প্রশ্নগুলির উত্তর চাহিয়া দেশবাসীর ভবিষ্যৎ মঙ্গল সাধন করিবেন । প্রাথমিক শিক্ষার অবনতি— পাবনার ‘সুরাজ’ সংবাদপত্রে প্রাথমিক শিক্ষা নামে একটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হইয়াছে। নীচে তাহার সারসঙ্কলন প্রকাশ করা গেল ।

  • বঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষার গত বৎসরের সরকারী বিবরণ সম্প্রতি প্রকাশিত হইয়াছে । ইহা হইতে জানা যায় যে, একদিকে যেমন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংথ্যা কমিয়াছে, অন্য দিকে সেইরূপ ছাত্রের সংখ্যাও কমিয়াছে । সরকায় হইতে ইহার দুটি সাফাই যুক্তি প্রকাশিত হইয়াছে বটে, কিন্তু প্রকৃত কারণ তাহার। ধরিতে পারেন নাই ।

মফঃস্বলের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলি ডিষ্ট্রীক্ট বোর্ডের সাহায্যে ও সরকারী পরিদর্শক কৰ্ম্মচারীগণের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত । উtহ1দের উপরই বিদ্যালয়েয় ইষ্টানিষ্ট জীবনমৃত্যু নির্ভর করিতেছে। যদিও উtহাদের কর্তব্য ঐ বিদ্যালয়গুলিকে যথাপ্রয়োজন অর্থসাহায্যে উন্নতিশীল করা, কিন্তু দুংখের সহিত বলিতে হইতেছে যে এবিষয়ে উহার একান্ত উদাসীন ও অমনোযোগী। দ্বিতীয়তঃ, মফঃস্বলের প্রায় সমস্ত অবস্থাপন্ন লোকেই সহরবাসী ; ছেলেদিগকে ইংরাজী স্কুলে পাঠান। কাজেই গ্রামের প্রাথমিক স্কুলের র্তাহার। তত্ত্বও লন না, তাহাদের সাহায্যও করেন না। গ্রামের বিদ্যালয়ে পড়ে নিরক্ষর কৃষকদের ছেলেরা । তাহাজের অল্পই দুবেলা निघ्नबिठ छाय्व छूट ना : ७शब्रा बिमाणtब्रब्र ८बटन मिरब कि ? বেতন যদিও কোনো রকমে জুটে তে। বিদ্যালয়ের গৃহনিৰ্মাণ ও ওবাসী-কাৰ্ত্তিক, ১৩২১

  • - X* * * & ४ ९AAJJJJJSAAA AJSJSJAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA AMA AJAJSJAJMAAS AMJJJYJMMJJMM

[ ১৪শ ভাগ, ২য় খ जछांछ ५ब्रछ छूछेi अनखद । अवहां”म cणां८कप्नब अंicबब बिन কোনো প্রয়োজন নাই । কাজেই কেহ খরচ দেম্ব না। যদি ৰ৷ गङ्गां कब्रिग्ना निष्ठ इॉबी श्न ठtव नब्रकांबी गब्रिगर्नक रुर्विघ्नां लश्व1 शूँ ८ङ्गशिघ्र1 ॐiश्tब्र श्5f९१छ् श्रॆष्ज्ठ व१िI श्न ।। १छ्' ँ প্রাথমিক স্কুলে হাজার বীরশে1 টাক1 কে দেয় । সুতরাং • মণ তেলও পুড়ে না রাখাও নাচে না ।” ষদি বা দরখাস্তের পর দরখাস্ত করিয়া কারো প্রার্থলা হইল তবে সম্পাদনের ভীর ’. W. D-র উপর প৷ তাছাদের পশ্চাতে মাস স্থয় তৈল মদন করিয়া ঘুরিতে ঘু লোকের আর ধৈর্য্য থাকে না । সুতরাং এইরূপে নুতন সাহ ও সহানুভূতির অভাবে অনেক স্কুল উঠিয়া যায় ও নূতন স্কুলও । পায় না। বঙ্গে প্রাথমিক বিদ্যালয় হ্রাসের ইহা অন্যতম কারণ বলিরা আমাদের বিশ্বাস।” ‘সুরাজে’ সিংহলের প্রাথমিক শিক্ষার একটি স্ব বিবরণ প্রকাশিত হইয়াছে। তৎপ্রতি আমরা বাং শিক্ষাব্যবস্থাপকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করি । প্রাঙ্গ দশ বৎসর পূৰ্ব্বে গবর্ণমেণ্ট প্রাথমিক বিদ্যালয় সা সাধারণ শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গে কৃষি বিষয়ে কার্য্যকরী শিক্ষা প্রদ জগু প্রত্যেক স্কুলে এক একটি বাগান খুলিবার প্রস্তাব হয় । প্রথযে মোটে ৫।৬টী স্কুল লইয়া কাজ আরম্ভ করা হয়, এত অল্প সময়ের মধ্যে উদ্দেশ্বট এতদূর সফলতালাভ করিয়াছে অrজ সিংহলে এইরূপ অনুপ্ত ২৫-টা স্কুল চলিতেছে। স্কুলের ছাত্রেরাই বাগানের যাবতীয় কাজ করিয়া থাকে, ত্ব পয়সা খরচ করিয়া কোনও মুটে মুজুর থাটান হয় না। সকাল ে স্কুল বসিবার পূৰ্ব্বেই ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণীর ছাত্রের শিক্ষকগণ ও উ দের সহকারীদের তত্ত্বাবধানে বাগানের ভিন্ন ভিন্ন কাজ কা থাকে । স্কুলসংক্রাস্ত-বাগান প্রথার প্রবর্তনবার স্কুলের বাহ আকৃতি সৌন্দর্ঘ্যেরও সুন্দর পরিবর্তন সংসাধিত হইয়াছে। এই প্রথাদ্ধারা গ্রাম্য ছাত্রগণের পর্যবেক্ষণ শক্তির সীমা বা হইয়াছে । সমাজের যে স্তরে সাধারণতঃ তাহারা বসবাস ক সেই স্তরের প্রধান উপজীবিকা কৃষিবিদ্যার দিকেও তাহা৷ মনোযোগ সম্যকরূপে আকৃষ্ট হইয়াছে এবং প্রতিদিন বাগালে হ' কলমে কাজ করার কৃষিবিষয়ক প্রধান প্রধান তথ্যগুলি ও সহজেই তাহাদের আয়ত্তাধীন হইতেছে । আমাদের দেশের পল্লীগ্রামের প্রাথমিক বিদ্যাল যাহার। পড়ে তাহদের অধিকাংশই কৃষকের ছেলে তাহাদিগকে যদি সাধারণ শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গে কুৰি বর্তমান বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসারে হাতে কলমে শি দেওয়া ষায় তাহ হইলে উপকার বই অপকার । না। অথচ কৃষিশিক্ষার পৃথক ব্যবস্থা না থাকাতেও ই কেন যে অনুষ্ঠিত হয় না, তাহাই আমাদের কাছে বিচি বোধ হয়। কৃষিবিদ্যার নূতন নুতন ভথ্যগুলিও বৈজ্ঞানি পদ্ধতিগুলি এই উপায়ে অনায়াসে কৃষকদিগকে জ্ঞা করা যায় এবং কৃষক সমাজের প্রভূত উপকার সাধন ক যায়। এবিষয়ে গফর্ণমেণ্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করিতেছি।