পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* २ SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS KSJS প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩২১

  • ۹ -کی ه تعری عی این حیخ حیایی بیمه ای به ع

(৩) মঙ্গুষ্যের বিভাগও বাসস্থান ভেদে তিন প্রকার— · গৃহস্থলিঙ্গসিদ্ধ, (৬) অন্তলিঙ্গসিদ্ধ (৭) স্বলিঙ্গলিছ (৮) (১) কৰ্ম্মভূমিবাসী, (২) অকৰ্ম্মভূমিবাসী, ও (৩) অস্তদ্বীপবাণী । - 幽 (১) কৰ্ম্মভূমি অর্থাৎ কৃষি বাণিজ্যাদি কৰ্ম্মপ্রধান ভূমি—পঞ্চভরত, পঞ্চঐরাবত, ও পঞ্চবিদেহ এই পঞ্চদশ প্রদেশকে ‘কৰ্ম্মভূমি' বলে। (২) অকৰ্ম্মভূমি অর্থাৎ হৈমবৎ, ঐরাবত, হরিবর্ষ, রম্যক, দেবকুরু ও উত্তরকুরু এই ঘটু অকৰ্ম্মভূমি পঞ্চমেরুর প্রত্যেক মেরুতে অবস্থিত আছে। তজ্জন্ত মেরুভেদে অকৰ্ম্মভূমির মোট সংখ্যা ৩০। (৩) অন্তদ্বীপের সংখ্যা ৫৬ ৷ দেবগণ প্রধানতঃ চারিপ্রকার। যথা—(১) ভূবনপতি, ( ) ব্যস্তর (৩) জ্যোতিষ্ক ও (৪) বৈমানিক । ভূবনপতি দেবতা—অস্থরকুমার, নাগকুমার, সুপর্ণকুমার, বিদ্যুৎকুমার, অগ্নিকুমার, দীপকুমার, উদধিকুমার, দিগ কুমার, বায়ুকুমার ও স্তমিতকুমার এই দশ প্রকার । ব্যস্তর দেবতা—পিশাচ, ভূত, যক্ষ, রাক্ষস, কিন্নর, কিংপুরুষ, মহোরগ ও গন্ধৰ্ব্ব এই আট প্রকার। জ্যোতিক দেবতা—যথা চন্দ্র, সুর্য্য, গ্রহ, নক্ষত্র, ও তারা । ইহার মনুষ্যক্ষেত্রে “চর” তদ্বছিঃ “স্থির” জ্যোতিষী । বৈমানিক দেবতা—দুই প্রকার যথা— কল্পোপপন্ন ও কল্পাতীত । সৌধৰ্ম্ম, ঈশান, সনৎকুমার, মহেন্দ্র, ব্রহ্ম, লান্তক, শুক্র, সহস্ৰ, আনত, প্ৰাণত, আরণ, ও অচ্চত, এই দ্বাদশ কল্পবাসী দেবতার। কল্পোপপন্ন । সুদৰ্শন, সপ্রবুদ্ধ, মনোরম, সৰ্ব্বতোভদ্র, বিশাল, সমনঃ, সোমনসঃ, প্রিয়ঙ্কর, ননীকর, এই নয় গ্রৈবেয়ক বিমানবাসী ও বিজয়, বৈজয়ন্ত, অপরাজিত, সৰ্ব্বার্থসিদ্ধ এই পঞ্চামুত্তর বিমানবাসী দেবতার কল্লাতীত বলিয়া কথিত হইয়াছে । জীবের দ্বিতীয় বিভাগ “সিদ্ধগামী জীব", তীর্থসিদ্ধ ও অতীর্থসিদ্ধ ভেদে পঞ্চদশ প্রকার জৈন সিদ্ধান্তে বর্ণিত আছে । তাঁহাদের নাম-ষথ ( ১ ) জিনসিদ্ধ, ( ২ ) অজিনসিদ্ধ, (৩) তীর্থসিদ্ধ, ৪ ) অতীর্থসিদ্ধ, (৫) স্ত্রীলিঙ্গসিদ্ধ (৯) পুরুষলিঙ্গসিদ্ধ (১• ) নপুংসকলিঙ্গসিদ্ধ ( ১১ ) প্রত্যেকবুদ্ধসিদ্ধ ( ১২ ) স্বয়ংযুদ্ধসিদ্ধ ( ১৩ ) বুদ্ধপোধি তসিদ্ধ ( ১৪ ) একসিদ্ধ ও ( ১৫ ) অনেকসিদ্ধ । বারান্তরে উপরোক্ত জীববৃন্দের শরীরপ্রমাণ, আয়ু, স্বকীয়স্থিতি, প্রাণদ্বার ইত্যাদি বিষয়ের অtলোচনা করিবার ইচ্ছা থাকিল । শ্ৰীপুরণচাদ নাহার। ভারতীয় প্রজা ও নৃপতিবর্গের প্রতি শ্ৰীশ্ৰীমান ভারত-সম্রাটের সম্ভাষণ মানবজাতির সভ্যতা ও শান্তির বিরুদ্ধে যে অভূতপূৰ্ব্ব আক্রমণ হইয়াছে, তাহ প্রতিরুদ্ধ ও পর্য দস্ত করিবার জন্য, গত কয়েক সপ্তাহ ধরিয়া, আমার স্বদেশের ও সমুদ্রের-পরপারে-অবস্থিত সমগ্র সাম্রাজ্যের প্রজাগণ, এক মনে ও এক উদ্দেশু্যে কাৰ্য্য করিতেছেন । এই সৰ্ব্বনাশকর সংগ্রাম আমার ইচ্ছায় সংঘটিত হয় নাই। আমার মত পূৰ্ব্বাপরই শান্তির অমুকুলে প্রদত্ত হইয়াছিল। যে-সকল বিবাদের কারণ ও বিসম্বীদের সহিত আমার সাম্রাজ্যের কোন প্রকার সম্পর্ক নাই, আমার মন্ত্রিগণ সৰ্ব্বাস্তঃকরণে সেই সমস্ত কারণ দূর করিতে ও সেই-সমস্ত বিসম্বাদ প্রশমিত করিতে চেষ্টা করিয়াছিলেন। যে-সকল প্রতিশ্রুভি পালনার্থ আমার রাজ্য অঙ্গীকারবদ্ধ ছিল সেই-সকল প্রতিশ্রুতির প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন করিয়া যথন বেলুজিয়মূ আক্রান্ত ও তাহার নগরসমূহ বিধ্বস্ত হইল, যখন ফরাসি জাতির অস্তিত্ব পর্য্যন্ত লুপ্ত হইবার আশঙ্কা হইল, তখন যদি আমি ঔদাসীন্য অবলম্বন করিয়া থাকিতাম, তাহা হইলে আমাকে আত্মমর্য্যাদা বিসর্জন দিতে হইভ ও আমার সাম্রাজ্য এবং সমগ্র মনুষ্যজাতির স্বাধীনতা ধ্বংসের মুখে সমৰ্পণ করিতে হইত। আমার এই সিদ্ধাস্তে আমার সাম্রাজ্যের প্রত্যেক প্রদেশ আমার সহিত একমত জানিয়া আমি আনন্দিত হইয়াছি। নৃপতিগণের ও জাতিসমূহের কৃত সন্ধি, ও র্তাহীদের প্রদত্ত আশ্বাস ও প্রতিশ্রুতির প্রতি ঐকাস্তিক শ্রদ্ধা ইংলণ্ড ও ভারতের