২য় সংখ্যা] , দিয়াছেন। অলপুষ্পপুট, চলিতোরু, বিক্ষিপ্তানি छूछत्रaাসিত, ঘূর্ণিত, দণ্ডপক্ষ, ব্যংসিত, ললাটতিলক, গঙ্গক্রীড়িতক, গরুড়ঃতক, গৃঞ্জাবলীনক, তলঘটিতক প্রভৃতি অষ্ট্রেতরশত (১৭৮) প্রকারের করণ। মুন্দরভাবে নৃত্যের বিরাম প্রদর্শনের নাম রেচক । রেচক চতুৰ্ব্বিধ ; (১) পাদরেচক, (২) কটিরেচক ; তৃতীয় ও চতুর্থ রেচকের নাম নাট্যশাস্ত্রের যে শ্লোকে (৪,২৩২) ছিল তারার পাঠোদ্ধার করা যায় নাই । দক্ষযজ্ঞনাশের পর সন্ধ্যাকালে মহাদেব সকল দেবতার ভঙ্গি অনুকরণ করিয়া লয়তাল অনুসারে নৃত্য করিয়াছিলেন। নন্দী ও অন্যান্য প্রমথগণ তাহার নাম রাথিয়াছেন 'পিণ্ডীবদ্ধ । ভরত এতৎসমুদায় শিক্ষা করিলেন এবং নাট্যে প্রয়োগ করিলেন। নৃত্য নাটকীয় বস্তুর সহায়তা করে না বটে কিন্তু নাট্যের সৌন্দৰ্য্যবিধান করে। সাধারণ লোকে উৎসবাদিতে ‘নৃত্যগীত’ করিয়া থাকে এবং নৃত্য অতিশয় ভালবাসে - সেইজন্তই নাটককে জনপ্রিয় করিবার নিমিত্ত নাটকে নৃত্যের প্রয়োগ করা হইয়া থাকে । * .* পূৰ্ব্বরঙ্গ । পূৰ্ব্বে পূৰ্ব্বরঙ্গের উল্লেখ করা"হইয়াছে। পুৰ্ব্বরঙ্গে নিম্নলিখিত ব্যাপারগুলি সংসাধিত করিতে হইবে। (১) প্রত্যাহার–বাদ্যযন্ত্রাদির ( কুতপ ) যথাস্থানে বিদ্যাস ; (২) অবতরণ—গায়ক ও বাদকদিগের যথাস্থানে নিবেশ ; (৩) আরম্ভ—মুরের আরম্ভ ; (৪) আশ্রাবণবিধি— আতোদ্য বা বাদ্যযন্ত্রাদির পরীক্ষা ; (৫) বাদ্যযন্ত্রের সহিত কণ্ঠস্বরের সাম্যকরণ-বঞ্জ বাণি ; (৬) পরিঘটনা—তন্ত্রীযন্ত্রের সহিত কণ্ঠস্বরের একীকরণ ; (৭) সংস্বদনবিধি— বাদ্যকরের যন্ত্রাদিতে হস্তবিন্যাস; (৬) মার্গসারিত-তন্ত্রীযন্ত্র ও অন্যাঙ্ক যন্ত্রের সমাযোগ ; (৯) আসারিতক্রিয়া--কালপাতবিভাগ বা ‘তাল’ রক্ষণ ; ও (১০) গীতবিধি—দেবগণের গুণকীৰ্ত্তন। ীি এই সকল “জবনিকা”র অন্তরালে হইবে। পরে জবনিকা উত্থিত হইলে “নাদিপাঠক" রাপীঠে প্রবেশ করিয়া চতুর্দিকে পরিবর্তন” করির
- જૂર્વ મશઃ ૨8હ-૨8ના । + নাট্যশাস্ত্র ৫ম অধ্যায় ১১-২১ । $ प्र, 4*---२२ ।।
এক্স–-৯৮ সূত্ৰধায় স্বয়ং পাঠ করিবেন। সংস্কৃত নাটকের উৎপত্তি ও পরিণতি o ১১৭ লোকপালগণের বর্ণনা করিবেন এবং নান্দী পাঠ করিবেন। ইহাই হইল শুদ্ধ' পূৰ্ব্বরঙ্গ ; ইহার সহিত নৃত্য থাকিলেই ইহার নাম হইবে চিত্র' পূৰ্ব্বরঙ্গ। যে যে ক্রিয়৷ পূৰ্ব্বে উক্ত হইল ইহাই পূৰ্ব্বরঙ্গের সাধারণ বিষয় ; স্বত্রধর কতকগুলি বিশেষ অনুষ্ঠান করিয়া থাকুেন। • স্বত্ৰধার ও পারিপার্থিক। জবনিক উত্থিত হইলে" সূত্ৰধার পুষ্পাঞ্জলি হস্তে প্রবেশ করিবেন ; তাহার সহিত ভৃঙ্গার-ও-জর্জরধারী দুইজন “পারিপাশ্বিক” (পাশ্বচর) প্রবেশ করিবেন। প্রথমেই ব্ৰহ্মার পূজা করিবার উদ্দেশ্বে সূত্ৰধার রঙ্গপীঠের মধ্যস্থানের দিকে পঞ্চপদ অগ্রসর হইয়া ব্ৰহ্মমণ্ডলে পুষ্পবিক্ষেপ করিবেন এবং সললিত হস্তবিন্যাসকৌশলের সহিত ভূতলে হস্ত রক্ষা করিয়া তিনবার ব্ৰহ্মাকে প্রণাম . পূৰ্ব্বক মধ্যলয় আশ্রয় করিয়া একবার পরিবর্ত’ করিবেন (ঘুরিবেম)। পরে ব্রহ্মমণ্ডলী প্রদক্ষিণ করিরা পারিপাশ্বিকের হস্ত হইতে ভৃঙ্গার ও জর্জর গ্রহণ করিবেন। পরে বাদ্যযন্ত্রাদির (কুতপ) দিকে পঞ্চপদ অগ্রসর হইয়া আর একবার পরিবর্ত করিয়া চতুর্দিকৃপতি, ইন্দ্ৰ, যম, 7 । বরুণ ও কুবেরকে প্রণাম করিবেন। এই অবসরে আর একজন পাত্র পুষ্পাঞ্জলি হস্তে প্রবেশ করিয়া জর্জর, কুতপ ও স্বত্রধারের পূজা করিয়া লয়তাল সহযোগে বিশেষ অঙ্গবিক্ষেপ প্রদর্শন করিতে করিতে প্রস্থান করিবে । এইবার স্বত্রধার ‘নান্দী পাঠ করিবেন-- নমোহস্ত সৰ্ব্বদেবেভ্যে। দ্বিজাতিভ্য: শুভং তথা । জিতং সামেন বৈ রাজা শিবং গোব্রাহ্মণায় চ | ব্ৰন্ধোত্তরং তথৈৰান্ত হত। ব্রহ্মদ্বিধস্তথা । প্রশাস্বেমাং মহারাজ পৃথিবীং চ সসাগরীমূ। রাষ্ট্রং প্রবদ্ধতাং চৈব রঙ্গস্তাশা সমৃদ্ধাতু। প্রেক্ষা-কৰ্ত্ত মহা ধর্থে ভবতু ব্ৰহ্মভৰিত । কাব্যক শিক্ষান্ত ধৰ্ম্মশ্চাপি প্ৰবৰ্দ্ধতাৰ। ইজ্যয়া চলিয়া নিত্যং প্রীয়স্তাং দেবতা ইতি ॥ { ه• د-جج x HRTf3ه ] পাঠকালে প্রতি পদাস্তরে পারিপাশ্বিকদ্বয় “ত্বেবমাৰ্য্য”— -— আর্য্য, এইরূপই হউক—বলিবেন । পরে আর্য্যাশ্লোকে
- ভরত নালীর লক্ষণ (৭,২৫) দিয়াছেন— ।
আশীৰ্ব্বচনসংযুক্ত নিত্যং যম্মাৎ প্রযুজ্যতে । cमवविछनृणांनीनां९ ठयांत्रान्तौठि गरजिङ ॥
