পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९ग्न ग९५T ] বীরভুমবার্তা —এ বৎসর এ সময়ে উপযুক্ত বৃষ্টি শষ্ঠের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় বলিয়াই বোধ হইতেছে। বে-সকল জমীর নিকটে পুকুর ও গড়ে ছিল, দিব। রাত্রি তাছা হইতে কৃষকগণ জল সেচন করিয়াও বিশেষ কিছু সুবিধা করিয়া উঠিতে পারিতেছে না ! ম্বেরূপ দেখা যাইতেছে তাহাতে মনে হয় এখানে আট আন পরিমাণ ধান্তই জলাভাবে মারা যাইবে । সম্প্রতি ইউরোপের যুদ্ধে এদেশ হইতে জাহাঙ্গাদি প্রেরণের নানা বাধাবিঘ্ন উপস্থিত হওয়ায় চাউল রপ্তার হইতেছুেঞ্জ, নচেৎ ইহার মধ্যেই দুর্ভিক্ষ উপস্থিত হইত। ভবিষ্যতে কি হইবে ভগবানই জানেন , রংপুর দিকৃপ্রকাশ।--ধান্য মরিয়া গেল, পাট বিক্রয় হইল না, লোকের দশা হইবে কি ? আশ্বিন মাস চলিয়া গেল, একটু বৃষ্টি হইল না, ধান্ত ফুলিল বটে কিন্তু চাউল হইল না। মাটা ফাটিয়া গেল, গাছও ওকাইয়া উঠিল । পুীর ছে চিয়া আর ক ৩ বঁাচাইবে ? পাট এখানে ৩\ ধর । চাউল এখনও ৯০ সের দশ সের কাচি । - গৌড়দুত -এবার বৎসরের যেরূপ গতিক দেখা যাইতেছে তাহাতে লোকের মনে বিশেষ অতিঙ্কের সঞ্চার হইয়াছে । হৈমস্তিক ধান্যের ফসল সম্পূর্ণরূপে পাইপার আশা কতক কৃষকদের মনে জাগরুক ছিল কিন্তু এখন সে আশ বিলুপ্ত হইয়াছে । কারণ বৃষ্টি একেবারে নাই । একটা বৃষ্টির অভাবে ধাপ্তবৃক্ষসকল শুষ্ক হইয়া যাইতেছে। যতই দিন মাইতেছে দুশুিক্ষের আশঙ্ক! তাত ই প্রবল হইতেছে । পুরুলিয়াদপণ –এ বৎসর বঙ্গদেশের কোনও স্থানে ধান্ত ভাল উৎপন্ন হয় নাই । ভাদ্র ও আশ্বিন মাসে বৃষ্টি না হওয়ায় অধিকাংশ স্থানে রোপি ৩ ধান্ত শুকাইয়া গিয়ছে । বিদগ্ধ ধান্তক্ষেত্রের প্রতি দৃষ্টিপাত করিলে কৃষকের করুণ ভবিষ্যৎ চিত্র সদয়ে উদিত হইয়া শঙ্কার ভাল জাগfইয়া দেয় । ইহা ছাড়া আর এ ক বিপদের কথা মান। সংবাদপত্রেই দেখা যাইতেছে । পোকা ও পঙ্গপালের উৎপাতে যাহ। কিছু ধান হইয়াছে তাহাও উৎসন্ন যাইতে বসিয়াছে। নীহার ।—আমাদের কঁথি মহকুমার প্রায় সৰ্ব্ব এই মাদাধিক ইষ্টল ধt্যক্ষেত্রে “লোহা দোড়া” নামক এক প্রকার পোক৷ পরিয়া বা প্যাধি হইয়। অনেক ক্ষেত্রের সর্বণtশ সাধণ করিতেছে । 5হার উপর আশ্বিন মাসের প্রার স্তু হইতে বৃষ্টি একেবারে বন্ধ হইয়। যাওয়ায় প্রায় তিন ভাগ ধtথ্যক্ষেত্রের জল শুকাইয়। গিয়াছে । জলভাবে ডাঙ্গ জমিসমূহের ধান্তগাছগুলি ও সমুলে শুকাই ধ নষ্ট হইতে বসিয়াছে । - - ء می؟ ابرہی۔ "م_ح م ماہ یا۔ • ءَ ‘ডায়মণ্ড-হী রবার-হিতৈষী’ পোকার হা ত হইতে ফসল রক্ষার এক উপায়ের কথা লিখিয়াছেন । কুৰ্যকেরা অনায়াসে তাহ পরীক্ষা করিয়া দেখিতে পারে। কোন কোন কৃষিতত্ত্ববিৎ পণ্ডিত বলেন, ধান্তক্ষেত্রে একটি করিয়া কদলীবৃক্ষ রোপণ করিলে কিম্বা বাসকের ডাল পুতিয়া দিলে কীট •ठे श्ध्र । প্রজাদের বিপদের সময় গবর্ণমেণ্টের উচিত কৃষিকলেজ বা অনুসন্ধান সমিতির গবেষণার ফলগুলি কৃষকদের দেশের র অভাবে ভাবী কথা p

  • . . . ... , * : * * -- .* * * - .Y., T • • • • • • • • • • . . ,0 , ه গোচর করা। পোকা মারিবার ঔষধ ত বহুকাল আবিষ্কৃত হইয়াছে, এপন তাহ। আর নূতন করিয়া করিতে হইবে ন}, কিন্তু তথাপি কুধকের। কেন পোকার হাতে এত

38రి یم_T۰ یہ م_N . N বিড়ম্বনা সহ করে ? ইহার একটা উপায় হয় না ? প্রজাদিগের দ্ব শার ও ভিক্ষের প্রথমাবস্থার একটি চিত্র ‘সুরাঞ্জে' প্রকাশিত হইয়াছে— মফঃস্বলের অবস্থ। এতদূর শোচনীয় সে, অনেকে প্রতিদিন অনাহারে দিন যাপন করিতেছে, অস্ত্রের পরিবর্কে অনেকে কচু কুমড়া খাইয়। জঠর জ্বালা নিবারণ করিতেছে । রোগী রোগশয্যায় চিকিৎসা ও পথ্যাভাবে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করিতেছে । 'रौँ श्J KSBBDS KSKBSB BB BBBBB KDS BBK KKK ইইয়াছে । জ্বর, আমাশয়, উদরাময়, কলেরা প্রভূতি রোগে অনেক भृश्यु३ बाठिताश्व श्3श्व; छुिशाए९र्न । পুঞ্চলিয়া দপণ —ম্যালেরিয়া নিম্ন বঙ্গ হইতে এ বৎসর মানভূমের পবিত্য কঙ্করময় স্থানেও দেখা দিয়াছে। বাকুড়া জেলার কোন স্থান ম্যালেরিয়া-শুন্য নাই । বীরভূমবাওঁ। —ীর ভূমে এবৎসর ম্যালেরিয়ার অত্যন্ত প্রকোপ দেখা যাইতেছে । অনেক স্থানে এরূপ ও শুন যাইতেছে যে কেই BDBB KKS BSBB BBB KBB BBBS BB E0 BBB KDS BBB ঔষধের মূল্য এমেই চড়িয়া যাইতেছে। যেমন এ বৎসর শস্তের অবস্থা তেমন ম্যালেরিয়ার প্রকোপ । } 3. বীরভূমবাসী –এ বৎসর বীরভূমের সকল পল্লীতে অল্প বিস্তর ম্যালেরিয়ার প্রকোপ দেখা যাই তেছে । ল’ন,র থানার অধীন পূববাটী গ্রামের মধ্যে ১৮০ জন পাড়িত অর্থাৎ শতকরা ৫০ জন পীড়িত অর্থাৎ শতকরা ৫০ জনেরও অধিক রুগ্ন । সংলগ্ন জামন গ্রামের অবস্থাও এইরূপ । গরিব লোকে পটিয়া থfয, তাহারা রুগ্ন হইয়া পড়ায় বিষম দুরবস্থায় পতিত হইয়াছে । মঞ্জুরের অভাবে গৃহস্থের জমি আবাদ হয় নাই। ভদ্রলোকে ঔষধ পথ্য ব্যবহার করিয়া কোমরূপে পঢ়িয়া আছে । কিন্তু গরিব লোকের gDB g BBB SBSBBB BB BB S BBBK BBB KBBB এই দুইখানি গ্রামে একটি ডাক্তার পাঠাইবার জন্য জেলার ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট দরখাস্ত করিয়াছেন । ভরসা করি ম্যাজিষ্ট্রেট বাহাদুর ঠাথার এই আবেদনে কর্ণপাত করি4েন । চারুমিহির । আমরা টাঙ্গাইলের নানাস্থান হইতে পুনরায় ম্যালেরিয়া জ্বরের প্র। দুর্তাব হওয়ার সংবাদ পাইতেছি । শীঘ্র ম্যালেরিয়া-মুক্তির কোণ উপায় অলিম্বিত না হইলে টাঙ্গাইল ও জামালপুরের বহুস্থান অচিরে জন্য হইবে । প্রত্যেক পল্লীবাসী gg DDD 0000 BBBS KBB KKB BBB KBB BBDDDS গ্রামের নিম্ন স্থানের জল বহির্গমসের উপায় অবলম্বন করিলে ম্যালেরিয়া ক্রমশ; দূর হইতে পারে । গ্রামবাসীর সমবেত চেষ্টা বর্তীত এই সকল কাৰ্য্য হইতে পারে না । জঙ্গল"ষ্ঠ বালুকাময় BBD DSBBBB KBBB BBBBBB S BB BBBB BBB পরিষ্কার ও গ্রাম হইতে জল বহির্গমনের জন্য প্রত্যেক গ্রামে কিছু কিছু সাহায্য করিতে পারেন। এবার টাঙ্গাইল ও জামালপুর অঞ্চলে বহু লোক অর্থাভাবে এক প্রকার উপবাসে দিন কটাইতেছে ;