ミbペ ক্ষুদ্রতা, সঙ্কীর্ণ গ্ৰ, নীচতা, হীনতা, পঙ্গুত, দুৰ্ব্বল তার চিহ্ন | મનમાં છે, નિતા; অতুল ঐশ্বৰ্য্য, অগণিত শ্রমজীবীকুল, কুশল স্থপতি ૭ છાફક, જંછttાત્ર ૭ કાં જ ડc૬ત બતાના8 –4ફ-મજન কথাই সেই উৰ্দ্ধগুণি গুঠতে কল্পণ। જીતન ના ફ્રેનાં જ, હનન ও ধারণা করিতে লাগিলাম। এখানে মিশরীয়দিগের সৌন্দর্য্যজ্ঞান এবং কলা-নৈপুণ্যের কথ। চিন্তা করিলার অবসর ছিল না। তাহীদের বিপুল বিস্তু ত অধ্য সায়, জগদ্ব্যাপী সাধনা ५११ exभाभ föकग्न[* {४८ °द्रिbभू *[[श्श्रू[शं ठाँ ४ ॐ श्श्वी রহিলাম। মানব-শিল্পের এরূপ বিপ্ল। কাণ্ড জগতের কোণ এক স্থানে পুঞ্জার্ক ত তাবে অব কখনও দেখিতে পাইব কি ? প্রবাসী—পৌষ, ১৩২১ [ ১৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড আবর্জনারাশি । প্রাচীন দেওয়ালের উপকরণসমূহও যথাস্থানে দাড়াইয়। প্রাচীরের ন্যায় দেখাইতেছে । কোন মন্দিরে প্রবেশ করিবার পথস্বরূপ একটা ফটক বা “পাইলন । পরে অসংখ্য উদ্ভিদরাজি—খেজুর বৃক্ষের বন । পূৰ্ব্বদিকে দেখা গেল—ভগ্নস্ত,প ও পুরাতন প্রাচীর, বৃক্ষরাজি এবং কৃষিক্ষেত্র । বহুদুরে মকাওম পৰ্ব্বতের ধূসর প্রস্তর বালুকার ছায় ধূ ধু করিতেছে । সৰ্ব্বশেষে দক্ষিণ দিকে দৃষ্টিপাত করিলাম । পুরাতন প্রাচীরের চিহ্ন সৰ্ব্বত্রই বিদ্যমান । ইষ্টক এবং আবর্জনার ও,পেপ ত অন্ত নাই । সম্মুথেই চন্দ্র-মন্দির । তৎপাশ্বে পরে শু্যামল বৃক্ষরাশির অভ্যন্তরে লুকূসর •াগরে প্ল ষ্ট্র র্য্যা বলী । ( - 1 সমস্ত মন্দির এবং চারিদিককার আবেষ্টন এক দৃষ্টিতে দেখিয়া সমগ্র অট্টালিকার আয়তন ও পরিমাপের সম্যক ধারণা জন্মিল । একটা প্রকাণ্ড চতুভূজ ক্ষেএ । প্রত্যেক তুঙ্গ প্রায় ং মাইল লম্ব। প্রথমে বৃক্ষশ্রেণীর 5%છુ છ-૧૮ ইষ্টকের প্রাচীরনিৰ্ম্মিত তাহার fভতর য়্যামল-মন্দির বা য়্যামন-নগর । শতদ্বারবিশিষ্ট দক্ষিণ দিকের রোমীয় চতুভূজ । হহাকেই গ্রাকে । নগররূপে জানিত । চন্দ্রমন্দিরের গায় উত্তরে এবং পশ্চিমেও দুইটি মন্দির, বোধ হয় পৰ্ব্বতকন্দরস্থি স্থা কবরের প্রাচীর চিত্র । প্রথমে পশ্চিম দিকে দৃষ্টিনিক্ষেপ করিলাম । দেখ। গেল--নিয়ে স্ফিঙ্কসের সারি গঠিত গলি এবং পুরাতন রোমায় ইষ্টকের ধ্বংসাবশিষ্ট পাচারের স্ত,প । তারপর খেজুর বুক্ষের কুঞ্জ এবং কষি ভূমি । তাহাব পাদদেশে ૮નોન-નિષ્ટિ જ ના ફ્રેન ના , બન્નત ના૮ત વાતાત્ર bામ আবাদ - শেষে আফ্রিকার লীবিয় পৰ্ব্বতের উচ্চ শুঙ্গাবলী । উত্তর দিকে দেখিলাম---সম্মুখে পুরাতন মন্দির ও বা পঞ্জীসমঙ্গে প্ৰ **ीक्र७ छप्लेग ७ ধ্বংসীভূত এই আবেষ্টনেরই অন্তর্গ ও ছিল । চতুঃপাম দেখিয়। মন্দিরের ভিতর দিকে দৃষ্টিপাত কfactাম । সেই উচ্চ স্থান হইতে দেখা গেণ-পাদদেশে বিস্তীর্ণ প্রাঙ্গণ । এত বড় প্রাঙ্গণে বোধ হয় দিল্লীর সমস্ত জন্ম। মসজিদ অবস্থিত হইতে পারে। প্রাঙ্গণের দুই ধারে বারাদ বারান্দার সম্মুখে স্তস্তরাশি। স্তম্ভগুলির শিরোভাগে চতুষ্কোণ প্রস্তরফলক। স্তস্তশ্রেণীর সম্মুখে স্ফিংক্সের সারি। পাঙ্গণের ভিতরে পূৰ্ব্বে-পশ্চিমে দণ্ডায়মান স্তস্তসমূহ, তাহাদের কয়ে টি মাএ এক্ষণে বর্তমান । এইগুলির শিরোদেশ পুষ্পের সৰ্ব্বোপরিস্থ আবরণের আকৃতিবিশিষ্ট ।
