পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্য ] SAASASAAA AAAAMSMSJSJSJSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAS SS SAAAA কোন স্থানে থাকিয়৷ দেহকে চালনা করিতেছেন তাহাও নহে,—আত্মা আকাশ বা ইথরের মত সূক্ষ্ম কোন বস্তু নহে অথচ আত্মা আছেন । এই জগতে যেমন আত্মা এই ভাবে বর্তমান, পরকালেও আত্মা তেমনি সেই ভাবে বর্তমান থাকিবে । আত্মার অস্তিত্বের জন্য এ দেহের কোন সুবিশুক নাই এইমত র্যাহারা বিশ্বাস করেন ও ধারণা করিতে পারেন, পরলোকে আত্মা বিদেহ হইয়৷ থাকিবে ইহাও তাহাদের নিকট আসস্তব ব্যাপার নহে ।

  • s * **ー・** ベ - ダ下ュ

নূতন ইন্দ্ৰিয় । কিন্তু বিদেহ অবস্থা ভিন্ন যে অন্যপ্রকার অবস্থা হইতে পারে না তাহাও বলা যায় না । পুৰ্ব্বে যাহা বলা হইয়াছে তাহ হইতে কেবল এই সিদ্ধান্তেই উপনীত হইয়াছি যে মৃত্যুর পর মানব আর মানবরূপে জন্মগ্রহণ করে না । কিন্তু মানব এই জন্মের স্মৃতি, এক ত্ববোধ, শিক্ষা, অভিজ্ঞতা প্রভূতি লইয়া অন্যত্র জন্মগ্রহণ করিতে পারে ইহা অসন্তব্য বলিয়া মনে করি না । কেবল অসন্তব নয়, ইহা সস্তব বলিয়াই মনে হয় । এখানে আমরা চক্ষু কর্ণ নাসিক। জিহবা ত্বকৃ প্রভূতি ইন্দ্ৰিয় লা ত করিয়া রূপ-রসগন্ধ-স্পর্শ-শব্দাত্মক জগতে বাস করিতেছি । বিধাতার রাজ্যে ইহা ভিন্ন কিছু নাই ইহা কি সস্তব ? তাহার মহিমা, তাহার শক্তি, তাহার সৌন্দর্য্য অসীম— তাহার ভাণ্ডার অনন্ত । আমরা এমন লোকে জন্মগ্রহণ করিতে পারি যে-লোকে এই পঞ্চেঙ্গিয় ব্যতীত আরও অনেক হ'দেয় লাভ করিব । সেইসমুদয় ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে বিধাতার ঐশ্বৰ্য্যলীলার অপর অপর দিক দেখিয়া নূতন নূতন জ্ঞান লাভ করিব, নূতন নূতন ভাবে মগ্ন হইব, নুতন নূতন শক্তি লাভ করিয়া নব নব কর্তব্য সম্পাদন করিব । যদি কল্পনার পক্ষেই উড্ডীয়মান হইতে হয় তবে গরুড়ের পক্ষই অtশ্রয় করিয়৷ উৰ্দ্ধমুখে অগ্রসর হইব। কুকুটপক্ষের আশ্রয় গ্রহণ করিয়া মুক্তিকাতে অবতীর্ণ হইব না। যাহাদের কল্পনা ছিন্নপক্ষ, তাহারাই চিরকাল ভূতলে বাস করিতে bায় । পুনর্জন্মের কথা শুনিলেই মনে হয় জীবন যেন ‘থোড়, বড়ি, খাড়া, এবং থাড়, বড়ি, থোড় ।" একটি বালককে জিজ্ঞাসা করা হইয়াছিল “অtঙ্গ কি দিয়া ভাত পঞ্চশস্ত—জাপানী শিষ্টাচার o JAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAS SS SS SS ○●み) JSJ AM AeSAASASAAAAASA SAAAAS AAAAAeS SS খেয়েছিস্ ?” সে বলিল থোড়, বড়ি, পুড়ি । পরের দিন জিজ্ঞাসা করা গেল—“ওরে, আজ কি দিয়া ভাত থেয়েছিস্ ?” সে উত্তর করিল—“খাড়া, বড়ি, থেtড়।” বিধাতার রাজা কি কেবল থোড়, বড়ি, খাড়া’ এবং •থাড়, বড়ি, থোড় ?’ রূপরসাদির অতীত আর কিছু কি র্তাহাতে নাই, তাহার শক্তি কি এই সমুদয়েই পর্য্যবসিত হইয়াছে ? এ জগতে যদি আবার জন্মগ্রহণ করি, বড় জোর, একজন প্লেটো, বা ক্যান্ট, বা নিউটন বা কেপ্লার, বা যীশু বা বুদ্ধ হইব। কিন্তু ইহাই কি যথেষ্ট ? জগতের শীর্ষস্থানীয় মহাপুরুষগণ ও যাহা জানিয়াছেন, যাহ। পাইয়াছেন, তাহ কিছুই নহে—সম্মুখে অনন্ত সমুদ্র অক্ষুধ রহিয়াছে। সুতরাং মানবজন্ম আর কেন ? হয়ত বিধাতা আমাদিশের জন্য এমন লোক প্রস্তুত করিয়া রাখিয়াছেন যেস্থলে নূতন নূতন ইন্দ্ৰিয় লাভ করিয়া বিধাতার নূতন নূতন দিক দেখিতে পাইব। ভাষা নাই তাই বলিলাম ‘দেখিতে । চক্ষুরাদি ইন্দ্রিয় সেস্থলে যথেষ্ট নহে। সেই লোকে যদি পৃথিবীর স্মৃতি, আত্মার একত্ববোধ ও ইহলোকের সঞ্চি ত আপ্যাত্মিকতা লইয়া যাইতে পারে—তবেই মানুষের মনস্কাম পূর্ণ হইবে। কিন্তু কি কল্যাণকর, তাহা ভগবানই জানেন । ( সমাপ্ত ) 影 SAAAAS AAAAAS SJSJSJSJSJSS S SSS মহেশচন্দ্র ঘেtয । পঞ্চশস্য জাপানী শিষ্টাচার— BBB BB SBBBBBSS BSBBB S 0KDDDS gKDBS BBBB BBBBB BBBSB BBS BBBSBBB S KMBBBg শাসকসম্প্রদtথ দেশশাসনের সুবিধা হইবে মনে করিয়া সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর লোকেদের মেলামেশা নিয়ন্ত্রিত করিবার জন্য নন:প্রকার নিয়ম প্রবর্তন করিয়াছিলেন । সকলকেই নিয়ম মানিয়া চলিতে হইত ; এবং কালে তা হার এইসব নিয়মে অভ্যস্ত হইয়া উঠিলে অধিবকায়দাগুলি তাহাদের স্বভাবে বেশ খাপ খাইয়া গেল – তখন অtয় তাহা অশোভন বা অস্বাভাবিক বোধ হইত না । পাশ্চাতা সভ্যতায় অনুপ্রাণিত আধুনিক জাপানে এখন দিকে দিকে কৰ্ম্মপ্রচেষ্ট। জাগিয়া উঠিয়াছে—প্রাচ্যের অfরাম ও অবসর লোপ পাইয়াছে ; জাপানী এখন সময়ের মূল্য বুঝিয়াছে, তাই আর, শোভন মুনার হইলেও, প্রতিপদে আদিবকায়দা মানিয়া চলে না। তবুও এতটা মানিয়া চলে যে দেখিলে ৰিস্মিত হইতে হয় । 鯰 ۳۰۰ متری می