পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○?8 S S S S S S S S S S S S AAAA S S S S S S S AAAA S SA SAS S S S S S S S SSS JSSS SSS SSS SSS SSAAAS হইলে, বাবু রাজকৃষ্ণ দে তাহার ভার প্রাপ্ত হইয়া দিল্লী আগমন করেন। তিনি ১৮৩৩ অব্দে হিন্দুকলেজে প্রবেশ করিয়। ১৮৩৭ অব্দে কলেজ ত্যাগ করেন। ইহার মধ্যে তিনি মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাবিদ্যাও শিক্ষা করিতেছিলেন । রাজকৃষ্ণবাবু ১৮৩৮ অব্দে মেডিকেল কলেজের শেষ পরীক্ষায় উৰ্ত্তীর্ণ হইয়। উক্ত কৰ্ম্ম গ্রহণ করিয়াছিলেন। ১৮s০ অব্দে তাহীর মৃত্যু হইয়াছে। - রাজকৃষ্ণবাবুর দিল্লী আসিবার পর বৎসর ১৮৪০ অব্দে মহাত্মা কৃষ্ণানন্দ ব্ৰহ্মচারী কর্তৃক এখানে কালীবাড়ী স্থাপিত হয়। সিপাহীবিদ্রোহের সময় পৰ্য্যন্ত ঐ কালীবাড়ী যমুনার উপকূলে কাগজী মহল্লায় ছিল । বিদ্রোহীরা ইহা ভগ্ন ও দগ্ধ করে । এক্ষণে ঐস্থানে দিল্লীর প্রসিদ্ধ কুঠিয়াল কৃষ্ণদাস গুড়ওয়ালা সি, আই, ঈ মহাশয়ের সদtখ্রত ও ধৰ্ম্মশালা অবস্থিত । বিদ্রোহের কিছুদিন পরে নীলমণি ব্রহ্মচারী নামক জনৈক বাঙ্গালী ব্রাহ্মণ দিল্লী আগমন করেন। তঁহারই উদ্যোগে একটি ভাড়াটিয়া বাড়ীতে ঐ ক'লীমূৰ্ত্তির পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয়। এই মূৰ্ত্তি অষ্টধাতুনিৰ্ম্মিত দক্ষিণাকালীমূৰ্ত্তি। হাবড়ার অন্তর্গত বসন্তপুরগ্রামনিবাসী শ্রীযুক্ত বৈকুণ্ঠনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় এই বিগ্রহের প্রাত্যহিক পূজা করিয়া থাকেন। ইহঁদের পর র্যাহারা দিল্লীতে প্রবাস স্থাপন করিয়াছেন তাহারা সকলেই অৰ্দ্ধশতাব্দীর মধ্যে আসিয়াছিলেন। পঞ্জাবের রাজধানী বা অন্যান্স স্থানে তৎপূৰ্ব্বে যাহার উপনিবেশ স্থাপন করিয়াছিলেন তাঞ্জাদের অনেকের জীবনী ইতিপূৰ্ব্বে প্রবাসীতে আমরা প্রকাশ করিয়াছি । - শ্রীজ্ঞানেন্দমোহন দাস । কষ্টিপাথর বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম । LggBB BB BBB LLSB KB SBJB KB BJSB BB BBB SSSSSS ttBS BBSBBS BBgS KBBBS BBSBBS BB BBBBBB অধিকাংশ লোকই বৌদ্ধ । তি৫৩, ভুটান, সিকিম, রামপুরবুসায়রের সব লোক বৌদ্ধ । নেপাল ও সিংহলের অধিকাংশ বৌদ্ধ । বৰ্ম্ম৷ সায়াম ও আনাম অবচ্ছেদবিচ্ছেদে বৌদ্ধ । - - - - - - ---- - حا؟۔ ----- ت --- ء -------- --~~ - --------

  • The Eastern Star of 1849, quoted at page 121,

Reminiscene es and Anecdotes by R. G. Sanyal, Vol. I. প্রবাসী—পৌষ, ১৩২১ [ ১৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড AAA S S S S S S S S S S S S S S S AAAA S AAA SSS JSSS SSS SSAAAS S S S S S S S S S S S S SAJC SAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS তুর্কীস্তান, আফগানিস্তান ও বেলুচিস্তান এককালে বৌদ্ধধ•ে আকর ছিল ; সেখান হইতে পারস্তের পশ্চিমে ও তুর্কীস্তানে পশ্চিমে বৌদ্ধধৰ্ম্ম ছড়াইয়াছিল। রোমান কাথলিক খ্ৰীষ্টানদিে অনেক আচার ব্যবহার পূজাপদ্ধতি বৌদ্ধদেরই মত। উাহাে দুইজন সেণ্ট বীরলাম ও জোসেফট—বৌদ্ধ ও বোধিসত্ত্ব শে রাপা স্তর মাত্র । * ভারতবর্ষের হিন্দুদিগের ধৰ্ম্মে ও আচারব্যবহারে বৌদ্ধ মত ভt4 এখনো প্রচ্ছন্ন থাকিয়া চলিতেছে।. বাঙ্গালার ধর্মঠাকুে পূজকের বৌদ্ধ । বিঠোবা ও বিল দেবতার ভক্তেরা আপনাদিগ বৌদ্ধবৈষ্ণব বলিয়া পরিচয় দেয় । বাঙ্গালীদের তন্ত্রশস্ত্রে বেী ৰ্ম্মের আভাস সুস্পষ্ট । সিংহলের বৌদ্ধধৰ্ম্ম কেবল কতকগুলি ধৰ্ম্মনীতির সমষ্টিমী •নেপালের বৌদ্ধধর্থ দৰ্শনতত্ত্ববহুল এবং বিজ্ঞানমূলক ; বর্শ পূজাপাঠের বেশী ব্যবস্থা আছে , তিব্বতের বৌদ্ধের কালী? করে, মন্ত্রতন্ত্র পড়ে, হোমজপ করে, মানুষপূজা করে । চীনদেে বেীদ্ধের সব জন্তু মারে, সব মাংস খায় ; জাপানী ও চীনা বৌদ্ধে নানারূপ দেবদেবীর উপাসনা করে। কোথাও বা বৌদ্ধধর্ম পু পুরুষের উপাসনার সহিত, কোথাও বা ভূতপ্রেত উপাসনার সহি কোথাও বা দেহতত্ত্ব উপাসনার সহিত মিশিয়া গিয়াছে ; কোথ খাটি বুদ্ধের মত, আবার কোথাও বা খাটি নাগাৰ্জুনের চলিতেছে । বুদ্ধদেবের ধৰ্ম্ম-উপদেশ যে-দেশে যখন প্রচার হইয়াf তখন সেই দেশের ভাষায় লেখা হইয়াছিল ; পারস্তাভাষীয় ও র ( রোম ) ভাষায় পৰ্য্যন্ত লিখিত হ ইয়াছিল—লিমলপ্রভ নামক এ খানি পুথি হইতে নুতন জানা থিয়াছে। প্রাকৃত ও অপভ্র ভাষায় বৌদ্ধদিগের অনেক সঙ্গীত লেখা হইয়।ছিল, এ খবরও নুতন বৌদ্ধ কাহাকে বলে, একথা লইয়। নানা মুনির নানা যত আছে যাহার। সংসার ত্যাগ করিয়া বিহারে বাস করে কেবল তাহারা বে হইলে গৃহস্থ-বৌদ্ধ বাদ পড়ে ; যাহারা পঞ্চশীল ( প্রাণাতিপ করিব না, মিথ্যকথা বলিব না, চুরি করিব না, মদ খাইব । ব্যভিচার করিব না ) গ্রহণ করে তাহারাই কেবল বৌদ্ধ হই জেলে মালা কৈবৰ্ত্ত ব্যাধ প্রভূতির বৌদ্ধধৰ্ম্মে প্রবেশের অধিকার থা না। নেপাল তিব্বত প্রভৃতি স্থানের বৌদ্ধদের মতে পৃথিবীমৃদ্ধ বৌদ্ধ। লঙ্কাবাসীরা আপনাকে উদ্ধার করিয়াই নিশ্চিস্ত ; নেপী ও তিব্বতী বৌদ্ধের বলেন যিনি বোধিসত্ত্ব হইবেন তাহাকে জ' উদ্ধারের প্রতিজ্ঞ করিতে হইবে। এইজন্য নেপালী তিব্ব বেীদ্ধের লঙ্কার বৌদ্ধদিগকে হীনমান ও আপনাদিগকে মহাযান বে বলেন । যান মানে পন্থ বা মত । জগৎ উদ্ধারের উপায় করুণ মুৰ্ত্তির করুণ ; তোমার চেষ্টা থাকুক আর নাই থাকুক, তুমি । দেবতাকে বিশ্বাস ভক্তি ও উপাসনা করন কেন, তোমাকে বোধিস অবলোকিতেশ্বর নিজগুণে উদ্ধার করিবেনই। বৌদ্ধদের প্রধ গ্রস্থের নাম প্রজ্ঞাপীরমিতা ; মহাযান ধর্মের সারের সার ক “করুণা" । প্রজ্ঞাপারমিতার বিবিধ সংস্করণ ; শত সহস্ৰ গো হইতে তিন পাতার “স্বল্পাক্ষর। প্রজাপীরমিতা" পর্য্যস্ত আছে উহার একটি মাত্র কথা সকল জীবে করুণা কর । মহাষনে মৰ্ম্ম গীতায় নিম্নের শ্লোকে প্রকাশ পাইয়াছে— যে যে যাং যাং তনুং ভক্ত: শ্রদ্ধয়াচিতুমিচ্ছতি । তস্য তথ্যাচলাং শ্রদ্ধাং তামেব বিদধাম্যহম্ ॥ গীতায় এ কথা ভগবানের यूt१ ; মহাধানে এ ভাবের কথা প্রেত্যে বোধিসত্ত্বের মুখে । বোধিসত্ত্বের নির্বাণের অভিলাষী মানুষ ভগবানের মুখে বে-কথা শোভা পায়, মামুধের মুখে সে-ক