পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] उांशबा बारजांब थांबलर्वन। ८षोड कब्रिप्र किक्रt१ ? मूल नोखजिई শুষ্কপ্রায়, সুতরাং ৩tহাদের শাখাপ্রশাখা যে বদ্ধজলে পরিণত হইবে, তাহাতে কথা কি ? দেশে থাল বিল যাহা ছিল পাটের কল্যাণে তাহার সংথ্যা বৃদ্ধি পাইয়াছে, কিন্তু শুদ্ধি পাইবার পথ নাই। পাট পচাইয়। পচাইয়া সেগুলিকে বিষের অণ করে পরিণত করা হইয়াছে ; নদীর প্লাবন আজ ক্ষীণ-শক্তি-সে বিয যে দেশের স্তরে স্তরে প্রবেশ করিতেছে । “অন্নদান", "জলদান” প্রভূতি প্রাচীন সংস্কারগুলি নব্য-বিলাসিত বা সভ্যতার আলোকে দূরে 畿 পলায়ন করিয়াছে, সুতরাং সেকালের লোকে যে-সমুদায় পুষ্করিণী প্রভৃতির প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন সে-সমুদায় বর্তমানে এ দে পুকুরে পরিণত ! সে-সমুদ্ৰায়ের কতক পাটের কল্যাণে, কতক সমীপবৰ্ত্তী বৃক্ষ ও বংশপত্রে কি ভীষণ মূৰ্ত্তি ধারণ করিয়াছে, তাহ। একবার দর্শন করিলেই বেশ বুঝিতে পায়। যায়। এই-সমুদায়ের প্রতিকার BS DDBB BB BB BBS BDD BBS BBB BB BBB DDB S BB আমরা যুদ্ধ লইয়াই ব্যস্ত ; এ-সকল বিষয়ে মনোযোগ দিবার অবসর কোথায় ?” সত্যই আমাদের অবসর কোথায় ? দেশের জমিদারদিগকে আমরা চাহি রামায়ণের বিপ্রের মত “মৃত এক শিশুপুত্র কোলেতে করিয়া” “কান্দিয়া” কহিতে— ‘না করেন রাজ্য চচ্চ; রাম রঘুবৰ । 嶺 藝 অধৰ্ম্মীর রাজ্যে হয় দুর্ভিক্ষ মড়ক । কৰ্ম্মদোষে সেই রাজা ভুঞ্জয়ে নরক ॥" কিন্তু একথা বলিবার পূৰ্ব্বে একবার ভাবিয়া দেখি ন— সে রামও নাই সে অযোধ্যাও নাই, সে কালও নাই সে সংস্কারও নাই ! তবু মুখের কথা, স্থানে স্থানে রাজপুরুষের স্বতঃপ্রবৃত্ত হইয়া এ বিষয়ে কিছু কিছু চেষ্টার পন্থা খুলিয়া দিতেছেন। তাহারা ইঙ্গিত করিলে দেশের জমিদারের ও তৎপর হইবেন, তখন র্তাহারা অন্নদান, জলদান কুসংস্কার না ভাবিয়া পুণ্য কৰ্ম্ম মনে করিবেন, আশা ক1া যায়। রাজপুরুষেরা যদি জমিদারদিগকে সমঝাইয়া দেন যে প্রজার হিতেই তাহাদের হিত, প্রজার অস্তিত্বের উপর তাহাদের মরণ ব{চনের নির্ভর, তবে দেশের অনেক অভাব অভিযোগ অচিরেই তিরোহিত হইয়া যায়। ‘বীরভূম বাৰ্ত্তা’য় প্রকাশ— “বীরভূমের ডিষ্ট্রক্ট বোর্ড হইতে কয়েক বৎসর যাবত জেলার নানা স্থানে কতকগুলি কয়িয়া ইনার খনন করা হইতেছে ; যেসকল গ্রামে পানীয় জলের উপযুক্ত পুষ্করিণীর একান্ত অভাব তত্ত্বত্য অধিবাসীগণ ইহাতে বেশ উপকৃত হইতেছেন । আবার বেথানে নিকটে পুরাতন বড় বড় দীঘি ও পুষ্করিণী আছে অথচ সে-সকল স্থানে নানা বর্ণের অনেক লোক বাস করেন, সেখানে এই ইন্দfরার জল বড় কেহ লইতে চান না, সেই পুরাতন পুষ্করিণীর জল ব্যবহার করিয়াই গ্রামবাসীগণ সস্তুষ্ট থাকেন । আমাদের জেলাঙ্গ ৰক্তমান " و ه - ه - حد به محميه حد ৩৭১ - ● S S S S S S S S S S S S S S S S S S S S S S S S S S AAAA S AJJSSS SSSJ SSS AAAA S S S S S S۰۷۹ او در لایه ন্যায়পরায়ণ ও সূক্ষ্মদৰ্শী ম্যাজিষ্ট্রেট মি: ল্যাম্বোরণ মহোদয় নানা স্থানে ঘুরিয়া ফিরিয়া সাধারণের এই অসুবিধার বিষয় লক্ষ্য করিয়াছিলেন । তাই তিনি বোর্ড হ তে জেলার পুরাতন পুষ্করিণী খনন করাইবার সুন্দর ব্যবস্থ। করিতেছেন।” যশোহরও এরূপ সৌভাগ্যের অংশ, হঠতে বঞ্চি ত নহে । তাই “যশোহর’পত্র আনন্দের সহিত জানাইয়াছেন – আমরা শুনিয়া যারপরনাই আশ্বস্ত ও প্রত হইলাম যে, নড়াইলের সবডিভিসনাল অফিসার খ্ৰীযুক্তবাবু হরেচঞ্জ ঘোষ মহাশয়ের আস্তরিক সহানুভূতি ও নড়াইল থানায় ৪নং ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট পঞ্চয়িত শ্ৰীমুক্ত ভুবনমোহন মিত্র মহাশয়ের অদম্য উৎসাহে উক্ত ইউনিয়নের অন্তর্গত প্রায় ২৮ খানি গ্রামের জঙ্গল পরিষ্কার হইতে চলিয়াছে। পল্লীগ্রামের শ্রমজীবীগণ ভূম্যধিকারীকে অৰ্দ্ধেক কাষ্ঠ প্ৰদান করিয়া অপর অৰ্দ্ধেক নিজেদের পারিশ্রমিকস্বরূপ গ্রহণ করিতেছে । ইহাতে দুই পক্ষেরই লাভ হইতেছে। ভূম্যধিকারীর পতিত জমির অfবাদ এবং কয়লার পরিবর্তে বিনাব্যয়ে জ্বালানী কাঠ, আর এধজীবীদের পক্ষে কাঠ বা তন্মুলা লাভ হইতেছে ।” বীরভূম ও যশোহরের এই-সব অনুষ্ঠান একদিকে যেমন সকল জেলার রাজপুরুষগণেরই অমুসরণীয়, অন্তদিকে ইহার আদর্শ আমাদিগেরও ক ৰ্ম্মজীবনের সহায়করূপে গৃহীত হওয়ার প্রয়োজন। _r sر حمہ x۔ শ্ৰীকাৰ্ত্তিকচন্দ্র দাশগুপ্ত। পুস্তক-পরিচয় : ব্রাহ্মসমাজের স্বtধ্য ও সাপন— স্বৰ্গীয় ঈশানচন্দ্র বস্ত্র প্রণীত ; শ্ৰীযুক্ত দ্বিজেন্দ্রনাথ বসু কর্তৃক প্রকাশিত । পৃষ্ঠা ১৭৭ + ৪ : মূল ॥৮১• । বসু মহাশয় আদি এগসমাজের সহিত বিশেষ ভাবে সংস্থষ্ট ছিলেন । “তাহার মস্তকের উপর দিয়া দরিদ্র্য ও সস্তাপের কত ঝড় বহিয়া গিয়াছে, কিন্তু ঠাখার যুবজলোচিত উৎসাহ একদিনের জন্যও DBB BB BCDD BB BDS BBBBB BBBB BDDBBD D DBBG গ্রন্থাবলী প্রকাশিত হইয়াছে, তা হা ইহারই চেষ্টা ও পরিশ্রমের ফল । তাহার রচিত অনেকগুলি পুস্তক তাই1র জীবদ্দশাতেই প্রকাশিত হক্টয়াছিল । ঠাহার মৃত্যুর ঠিক দুই বৎসর পরে উহার রচিত এই BB BBBB BBB S BBBBBBB BBBBS BBB BBBBBS শাস্ত্রার্থ গ্রহণ, বেদাস্তোদিত ধৰ্ম্ম, বর্ণাশ্রম ধৰ্ম্ম, ব্রাহ্মসমাজের মত, ব্রাহ্মসমাজের ইতিবৃত্ত ইত্যাদি বিষয় এক প্রস্থে আলোচিত হইয়াছে। ইহা ভিন্ন অপরাপর কয়েকটি প্র গ্ধ ও একটি কবিতাও আছে, যথা - উৎসব, আত্মশোধন, অপরাধ ভঞ্জন, অকিঞ্চনতl, ব্রাহ্ম ধৰ্ম্ম গ্রন্থের প্রায়ণ, ৬ষ্ঠ ভাদ্র, রাজ রামমোহন রায়, শ্রীযুক্ত রবীন্দ্রনাথের সম্বৰ্দ্ধনা, ব্রাহ্মধৰ্ম্মের নৌকা । পরিশিষ্টে ‘প্রবাদী’ হইতে ইহায় সংক্ষিপ্ত জীবনী উদ্ধত হইয়াছে। হিন্দু ব্ৰাহ্ম কিংবা ‘ব্রাহ্ম হিন্দু ব্ৰাহ্মধৰ্ম্মবিষয়ে কি ভাবেন এবং ব্রাহ্মধৰ্ম্মকে কি চক্ষে দেখেন তস্থিা পাঠকগণ এই প্রস্থ পাঠ করিয়া জানতে পারিবেন। গ্রন্থকার চিত্তের স্থৈৰ্য্য রক্ষা করিয়া এই গ্রন্থ রচনা করিয়াছেন । মহেশচন্দ্র খোব |