8brఆ
- ヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘしヘヘヘ」へ/へノヘヘッ
চরিত্র সংশোধন o পতিতা নারী, দুশ্চরিত্র নেশাখের মানুষ, কয়েদী ও কয়েদখালাসী লোক, প্রভূতির সুশিক্ষাদি দ্বারা চরিত্র সংশোধনের ব্যবস্থা করা আবশুক । আধ্যাত্মিক কল্যাণ এমন অনেকে মাছেন, র্যiহাদের অবস্থ। সচ্ছল, যাহার। সুস্থ ও শিক্ষিত, এমন কি যাহারা সচ্চরিত্র, অথচ যাহাঁদের অধ্যাত্মিক জীবনের গভীরতা ও ধৰ্ম্মবিশ্বাসের দৃঢ়তা নাই। তাহার। আত্মার ক্ষুধা ও তৃপ্তি, অশান্তি ও শান্তি, বিষাদ ও আনন্দ, ক্ষীণতা ও সবলত। ভাল করিয়া অস্তুভব করেন না। এরূপ র্য{হাদের অবস্থা তাহার মানবজীবনের পূর্ণতার দিকে অগ্রসর হইতেছেন বলা যায় না । মামুষের পূর্ণ কল্যাণের জন্ত র্তাহার আত্ম। উদ্ধ দ্ব এবং জ্ঞানভক্তিকৰ্ম্মের দ্বারা পরমাত্মার সহিত যোগসাধনপরায়ণ হওয়া অবিখ্যক। লোকহিতসাধকের এবিষয়েও দৃষ্টি থাকিবে। সেবার ক্ষেত্র যে-সকল হিতসাধক বঙ্গীয় জনসমাজের সর্বাঙ্গীন কল্যাণ করিতে চান, তাহদের স্মারকস্বরূপ এই সংক্ষিপ্ত বৃত্তান্তটি লিখি ত হইল। তাহারা প্রথম হইতেই সমুদয় বা বহু বিষয়ে হস্তক্ষেপ করিতে পাfরবেন না। অভিজ্ঞতা ও মর্থ্য বৃদ্ধির সহিত তাহদের কার্যাক্ষেত্রও বিস্তৃতি লাভ কfরবে। সেবার ক্ষেত্র যে সুবিস্তু ত, তজ্জষ্ঠ ষে সহস্ৰ সহস্ৰ প্রেমিক, সহস্ৰ সহস্ৰ দাতা, সহস্ৰ সহস্র সেবা ব্ৰত কৰ্ম্মীর প্রয়োজন, তাহা দেশবাদী উপলব্ধি করিতে পারিলে পরম মঙ্গলের কারণ হইবে । বঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষার হ্রাস গতমাসের প্রবাসীতে দেখাইয়াছি যে ১৯১৩-১৪ খ্ৰীষ্টাব্দে বঙ্গের পাঠশালাসকলে ১৭৭১৬ জন ছাত্র কমিয়াছিল ; পাঠশালাও কয়েকুশত কমিয়াছিল। ১৯১২-১৩ খৃষ্টাব্দে ১১৬৯০ জন ছাত্র এলং ৫ ১৩ টি পাঠশালা কমিয়াছিল । সুতরাং বঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষা বৃদ্ধি পাওয়া দূরে থাকু, কমিয়াই চলিতেছে । যে-সকল প্রদেশ শিক্ষায় थबानौ-शंख्न, ১৩২১ [ »8न खान, २ग्न १७ পশ্চাৎপদ বলিয়া পরিগণিত, তথায় কি হইতেছে দেখ যাকৃ। ১৯১৩-১৪ খৃষ্টাব্দের কথাই বলিব। পঞ্জাবে বালকদের জন্য পাঠশালা ৪৯১ টি এই বালিকাদের জন্তু পাঠশালা ৪৮ টি বাড়িয়াছে। পাঠশালা সকলে মোট বিদ্যার্থী বাড়িয়াছে ২৭,৬৪৭ ; তাহার মংে বালক ২২৮৯২ এবং বালিকা ৪৭৫৫ । পঙ্গাবে শুধু ে ছাত্রছাত্রী ও পাঠশালা বাড়িয়াছে তাহা নয় ; তথাকা (Estats fontstāR, “With this large and steadi ly growing numerical expansion it is mos satisfactory to notice a continued striving to *সাতিশয় সন্তে:যে বিষয় এই যে সংখ্যায় এইরূপ ক্রমাগত বৃদ্ধির সঙ্গে স৷ে বিদ্যালয়গুলিতে শিক্ষার উৎকর্ষসাধনের চেষ্টাও অবিরা চলিতেছে।" সুতরাং বিদ্যালয় ও ছাত্রের সংখ্যাবৃীি এবং শিক্ষার উৎকর্ষসাধনের মধ্যে পাশ্চাত্যদেশে যেম কোন বিরোধ নাই, ভারতবর্ষেও তেমনি কোন বিরো নাই । আগ্ৰা-অযোধ্য সম্মিলিত প্রদেশে বালকদের পাঠ শাল। পূৰ্ব্ব বৎসরের ১০,১৫১ হইতে বাড়িয়া ১০,৪৩ হইয়াছে। ছাত্রসংখ্যা পূৰ্ব্ব বৎসরের ৫৪ ৷৩৫৪ হই:ে বাড়িয়া ৫৬৬৯৩৩ হইয়:ছে। শিক্ষার উৎকর্ষসাধন, পাঠ শালার গৃহগুলির উৎকর্ষসাধন, প্রভৃতি বিষয়েও মন দেওয় হইয়াছে। বালিকাদের পাঠশালা পূৰ্ব্ব বৎসরের ১• • হইতে বাড়িয়া ১৯৬২ হইয়াছে। ছাত্রীসংখ্যাও ২১৬ বাড়িয়াছে। শিক্ষা ও শিক্ষা গৃহের উন্নতিসাধনের চেষ্টা। হইয়াছে । উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ শিক্ষায় অকুন্নত সেখানেও পাঠশালার সংখ্য। পূৰ্ব্ব বৎসরের ৩৩৫ হই:ে বাড়িয়া ৪৪• হইয়াছে এবং ছাত্রছাত্রীর সংখ্যাও ১৬৮৯ হইতে বাড়িয়া ২২•৩১ হইয়াছে। পাঠশালাগুলিতে যেরূপ শিক্ষা দেওয়া হয় তৎসম্বন্ধে সরকারী রিপোর্টে লেখ otto, “The character of the work done i wards greater efficiency,” the school shows marked improvement.
- বিদ্যালয়গুলিতে যে প্রকারের কাজ হয়, তাহাতে বিশে উন্নতি দেখা যাইতেছে।” অতএব এই প্রদেশেও পাঠশাল
