৫ম সংখ্যা 、ヘヘヘ 「へヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ・・・・ベ ・・ヘイ・ সরাইয়া দিলে সেই সঙ্গে যেমন দৃশু্যবস্তু-সকলও চক্ষুর সম্মুখ হইতে সরিয়া পলায়, তেমনি জ্ঞাতপুরুষের সম্মুখ হইতে জ্ঞানকে সরাইয়া দিলে জ্ঞেয় বস্তুসকলও জ্ঞাতাপুরুষের সম্মুখ হইতে সরিয়া পলায়। অতএব, এই কাগজটার এ পৃষ্ঠা হইতে ও পৃষ্ঠা ছাটিয়া ফ্যালা যেমন অমৃত্যুব, জ্ঞেয়-বস্তুসকলের গাত্র হইতে জ্ঞানকে ছাটিয়া ফ্যাল তেমনি অসম্ভব । ফল কথা এই যে, স্বৰ্য্যালোকে-আলোকিত দৃশুমান বস্তুসকলের সঙ্গে সঙ্গে স্বৰ্য্যালোক নিজেও যেমন আমাদের নেত্রগোচরে প্রকাশ পায়—দৃগুমান . লাল বস্তুর সঙ্গে সঙ্গে লাগ আলো প্রকাশ পায়—নীল বস্তুর সঙ্গে সঙ্গে নীল অালো প্রকাশ পায়--পীত বস্তুর সঙ্গে সঙ্গে পীত আলো প্রকাশ পায়, তেমনি জ্ঞানালোকিত জ্ঞেয়বস্তুসকলের সঙ্গে সঙ্গে জ্ঞানালোফ নিজেও আমদের জ্ঞান-গোচরে প্রকাশ পায় ; আমাদের জ্ঞান-গোচলে—বিস্তৃত বস্তুর সঙ্গে সঙ্গে আকাশজ্ঞান প্রকাশ পায়, দৃশু বস্তুর স্থানপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে কাল জ্ঞান প্রকাশ পায়, পরিমিত বস্তুর সঙ্গে সঙ্গে পরি মাণ-জ্ঞান প্রকাশ পায়, সম্বদ্ধ বস্তুর সঙ্গে সঙ্গে সম্বন্ধ জ্ঞান প্রকাশ পায়। এইরূপ যখন আমি স্পষ্ট দেখিতে পাইতেছি যে, জ্ঞেয় বস্ত-সকল আমার সম্মুখে প্রকাশ পাইতে থাকিলে সেই সঙ্গে আমার জ্ঞানালোকও আমার সম্মুখে প্রকাশ পাইতে ক্ষান্ত থাকে না, তখন, জ্ঞেয়-বস্তুসকলকে আমি যে-হিসাবে সত্য বলিয়া অবধারণ করি, জ্ঞানকেও আমি সেই হিসাবে সত্য বসিয। অবধারণ করিতে কাজে-কঙ্গেই বাধ্য। অতএব কথা আমি খুবই মানি যে, জ্ঞেয়-বস্তুসকল যেহিসাবে সত্য—জ্ঞান ও সেই হিসাবে সত্য। কিন্তু তা’ বলিয়া এ কথায় মাথা নোয়াইতে আমি প্রস্তুত নহি যে, একজন কেহ আমার মস্তিষ্কের আড়ালে দtড়াইয়। পৃথিবীর জ্ঞানালোকিত রঙ্গশালায় জ্ঞেয়-বস্তুসকলের নাট্যলীলা দর্শন করিতেছে। জ্ঞানেয় পশ্চাতে যদি সত্য সত্যই কোনো জ্ঞাতপুকুধ দণ্ডায়মান থাকে তবে তাহাকে জ্ঞানের আশঙ্ক ( Subject ) মাত্র বলিয়৷ ক্ষান্ত থাকাই আমাদের উচিত ; তাহার উদ্ধে তাহাকে জ্ঞানের >、 c%\ গীতপিঠের উপসংহার \9అు S AAAAAS SASAAAAAS AAAAA AAAA AJSASJAAAS AAAAAS SJJJJJJSJAAJAM AAAA SAAAAA AAAAM MJJJSAAAAAAASAAAA বিষন্ন Object বলা উচিত হয় না এইজন্ত-যেহেতু আমার মস্তক যেমন আমার হস্তপদের ন্যায়- আমার চক্ষুগোচরে প্রকাশ পাইতে পারে না, জ্ঞানের আশঙ্কু (subject) cSNf*i* EsfcAA f RLKM (object HF) Sig জ্ঞানগোচরে প্রকাশ পাইতে পারে না, আর, প্রকাশ *পাইতে যখন পারে না, তখন, কাজেই বলিতে হয় যে, জ্ঞাত পুরুষকে সত্য বলিয়। অবধারণ করা মনুষ্যবুদ্ধির অধিকার-বহির্ভূত। এই দ্বিতীয় ধাপের যুক্তির বশবৰ্ত্তী হইয়া বিগত শতাব্দীর জার্মান দেশীয় দার্শনিক পণ্ডিতগণের অগ্রণী মহাত্মা কাণ্ট জ্ঞেয় বিষয়ের সঙ্গে সঙ্গে বিষয়োপরক্ত জ্ঞানকেই ( সংক্ষেপে বিষয়-জ্ঞানকেই ) সত্যের সারসৰ্ব্বস্ব বলিয়। অবধারণ করিয়াছিলেন, তা বই—আত্মজ্ঞানকে সত্যের কোটায় আমণ দ্য’ন নাই। রূপকচ্ছলে বলা যাইতে পারে যে, বিশুদ্ধজ্ঞান-রূপী শিবচরিত্রের সমালোচক জর্মানদেশীয় দক্ষ-বিদ্যাধিপতি কান্ট তাহার দূর্শনিক মহাযজ্ঞে রাজ্য সুদ্ধ দেব তাকে নিমন্ত্রণ তমাকাশের দেবতা দেবরাজ, কালেনৰুত্র দেবতা যমরাজ, বুদ্ধির দেবতা বৃহস্পতি, মনের দেবতা চন্দ্র, এই-সকল যজ্ঞ মধুলিহু দেবতাগণের একজনওকাহুকে নিমন্ত্র করিতে বাকি রাখেন নাই—অ্যাক। কেবল মঙ্গল যিনি মূৰ্ত্তিমান সেই অস্থার অধিদেবতা শিবক্লে ধৰ্ত্তব্যের মধ্যেই ধরেন নাই ! কিয়ৎপরে বীরভদ্র-যোপেনহাউআর ( Schopenhauer ) উগ্ৰচণ্ডী ইচ্ছ। যোগিনী এবং তাহার অমঙ্গলের দলবল লেলাইয়। দিয়া যজ্ঞ ভঙ্গ করিলেন প্রচণ্ড হুহুঙ্কার রবে । আদিম ব্রহ্মবাদি গণের প্রদর্শিত ( || আমাদের দেশের কিন্তু পুরাকালের ব্রহ্মবাদী অাচাৰ্য্যগণ সকল সত্যের শীর্ষস্থানে—ঋতস্তর প্রজ্ঞার কৈলাসশিখরে—আত্মজ্ঞানের আসন . প্রতিষ্ঠা করিতে সাধ্যসাধনার ক্রটি করেন নাই, ইহাদের শিয্যাকুশিষ্য শ্রেণীর কোনো মহাত্ম তাহার পরিপক চিন্তার ফল সুন্দর একটি শ্লোকের স্বর্ণপাত্রে যত্নপূর্বক গুছাইয়। রাখিয়াছেন এইরূপ — 象
