পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ।

  • "-へペ・ペて、ヘヘヘン・ヘヘヘヘヘ

শুনতে পাচ্ছি । শীঘ্র বল, उख्द्र घ्ां७, ८ङ्i१iश्न তোমার দেখা পাব ? পিলীয়াস ও JSeSAAAAAA SAAAAA S AAAA SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS মেলিস্তাও। কোথায় তুমি ইচ্ছে কয় ? পিলীয়াস বাগানে ; অন্ধের নিঝরের’ মত অাছে ?—আসবে তুমি ? মেলিস্তাও। ई] ! পীলিয়াস এখানে এই আমার শেষ সন্ধ্যা ;–বাবা য বলেছেন, আমি দেশ বেড়াতে যাচ্ছি। আর তুমি আমায় কখনও দেখতে পাবে না • • কাছে ?—তোমার মেলিস্তাগু। ও কথা বোলে৷ না, পিলীয়াস...আমি তোমায় সব সময়ে দেখব ; আমি তোমার দিকে সব সময়ে চেয়ে থাকিব... পিলীয়াপ চেয়ে থাকলে কি হবে বল...আমি এত দুরে থাকব যে তুমি আমায় কিছুতেই দেখতে পাবে না...অনেক দুরে যেতে আমি চেষ্টা করব...আজ আমার এত আনন্দ হচ্ছে, আর মনে হচ্ছে যেন সমস্ত আকাশ আর পৃথিবীর ভার আমার এই দেহের উপর রয়েছে, আজি... মেলিস্তাগু। কি, হয়েছে কি তোমার, পিলীয়াস ?—তুমি কি বলছ আর বুঝতেই পারছি না... পিলীয়াস এস, এস, আমরা তফাতে যাই । ঐ দরজার পেছনে গলার অfওয়াজ শুনতে পাচ্ছি..যে-সব বাইরের লোক আজ সকালে এখানে এসে পৌছেছে তার বাইরে যাচ্ছে। চলে এস ; ওখানে বাইরের লোকের রয়েছে... [ পৃথকভাবে প্রস্থান । ] 鬱 寧 暈 দ্বিতীয় দৃষ্ঠা দুর্গপ্রাসাদের একটি কক্ষ । { আর্কেল ও মেলিস্তাণ্ড উপস্থিত ] আর্কেল পিলীয়াসের পিতার আর যখন প্রাণের আশঙ্কা নেই, আর যখন মৃত্যুর প্রাচীন পরিচারিকার সেই SAAAAAA AAAA S AAAAA SAAAAAS AAAAA SAAAA S ❖ፃ¢ SS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAAA AAAASAAAA সেই পীড়া প্রাসাদ ছেড়ে চলে গেছে, তখন এইবার আমাদের বাড়ীতে একটু আনন্দ, একটু গালাদ, একটু সূৰ্য্যকিরণ আবার আসবে...ঠিক সময়ও তার হয়েছে ! কারণ, তোমার আসার সময় হতেই আমরা যেন একট। বদ্ধ ঘরের চারিদিকে চুপিচুপি কথা বলেই কাটিয়েছি... আর বাস্তবিক, তোমার জন্তে আমার দুঃখ হত, মেলিস্যাণ্ডা...যখন তুমি এখানে প্রথম এন্মে তখন তুমি আনন্দময়ী, যেন একটি শিশু আমোদ আহলাদের খোজেই এসেছ ; আর যেমন খুব অন্ধকাব আর খুব ঠাণ্ড একটা গুহায় দ্বপুর বেলা ঢুকলে অনিচ্ছাসত্ত্বেও সকলেরই মুখের ভাব বদলে যায়, দরদfলানে তেমনি প! দেওয়া মাত্র তোমার মুখের ভাব বদলে গেল আমি দেখলাম, হয়ত অস্তরেরও তাই’ আর সেই হতেই, সেই হতেই, এই সমস্তর জন্তে, অনেক সময়, আমি আর তোমার ভাবগতিক বুঝতে পারতাম না...আমি চেয়ে চেয়ে তোমায় দেখতাম, ঐখানে তুমি দাড়িয়ে থাকতে, আনমন হয়ে বোধ হয়, ঐ বাইরে স্থৰ্য্যকিরণের মাঝখানে, সুন্দর একটি বাগানের ভিতর, কিন্তু তোমার সেই আশ্চর্য্য ব্যাকুল চাহনি দেখে বোধ হত যেন কেবলই তুমি এক মহান দুঃখের অপেক্ষা করে রয়েছ...আমি ঠিক বুঝিয়ে বলে উঠতে পারছি না ..কিন্তু তোমায় দেখলেই আমার দুঃখ হত ; কেননা এখন হতেই মৃত্যুর ছায়ায় দাড়িয়ে থাকা, তোমার মত তরুণী, তোমার মত সুন্দরীর জন্তে নয়...কিন্তু এখন সমস্তই বদলে ষাবে। আমার এই বয়সে,—অীর এই বোধ হয় অামার সমস্ত অতীত জীবনের সুনিশ্চিত পরিণাম, আমার এই বয়সে ঘটনাবলীর নিত্যতা সম্বন্ধে কতদূর বিশ্বাস আমি অর্জন করেছি তা জানা যায় না, আর আমি এটা সব সময়ে মনোযোগ করে দেখেছি যে প্রত্যেক তরুণ আর সুন্দর জীব তার চারিদিকে তরুণ, সুন্দর আর আনন্দময় ঘটনাবলীর স্বষ্টি করে থাকে...আর অস্পষ্ট আমি দেখতে পাচ্ছি, সেই নূতন যুগের দ্বার তুমিই এখন মুক্ত করতে ধাচ্ছ...এখানে এস ; কথার উত্তর না দিয়ে, এমন কি চোখ পৰ্য্যন্ত না তুলে ওথানে দাড়িয়ে রইলে কেন ?—আজ পর্য্যস্ত একবার মাত্র তোমাৰ মেলিস্তাণ্ডা