পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যোতিরিন্দ্রনাথের জীবনস্মৃতি জ্যোতিবাবুর সঙ্গীতপ্রিয়তা, Parenology ও ছবি আঁকাকে লক্ষ্য করিয়া দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয় একটি কবিতা রচনা করিয়াছিলেন । “বেয়াল কি মিঠে, 鶯 ঐ হাতটিতে শুনায়, ग्निांcनl b९ छ६ সেতার গুল্গুনায় । মাথার তত্ত্ব খুজি, পুথি করেন পুজি, মীথ পেলে আর কিছু চান না । ল’নৃ যবে ছবি মনে ভাবে কবি

  • হইয়াছে, থামে{—আল্লা, চক্ষে অসিয়াছে মেীর কাশ্লা !" জ্যোতিবাবু বলেন, অতিলৌকিক রহস্যব্যাপার জানিবার জন্য উtহার বড়ই কৌতুহল হইত। একবার উtহার গুদাদ এবং ঠার ভগিনীপতি যদুনাথ কর্তৃক পুত প্লানসেট কাঠফলকে কৈলাস মুখুয্যের প্রেতাত্মা আবিভূতি হইল। কৈলাস মুখুয্যে বাড়ীর একজন পুরাতন কর্মচারী। লেtঙ্কটি খুব মজলিশী ও স্বরসিক ছিল । তাহার প্রেতাত্মাকে পরলোকের কথা জিজ্ঞাস করায় বলিল –“আমি কত কষ্ট করিয়া, মরিয়া যtহ1 জানিয়tছি, আপনার না মরিয়াই তা জানিতে চান ! অtপনারী ত বড় মজার লোক দেখছি।" তার পর অনেক পীড়াপীড়ি করায় সে পরলোক সম্বন্ধে বলিল—“এখানে মশায়, আর ঘাই হোক, পেটের জ্বালা নাই ।”

ইহার পর জ্যোতিবাবু পুনরায় সঙ্গীতে মনোনিবেশ করেন। সহজ ও সরল প্রণালীতে কিরূপে গানের স্বরলিপি হইতে পারে এই দিকে তাহীর দৃষ্টি আকৃষ্ট হইয়াছিল । এইজন্য প্রথম প্রথম ভারতীতে জ্যোতিবাবু সংখ্যা মাত্রিক স্বরলিপি-পদ্ধতি প্রকাশ করিতেন । পরে BDS BBBBS BBB BBB BBBB SBBB BBSDSDBB BDS লিপি উদ্ভাবন করিয়া “সাধৰা”য় প্রকাশ করিতে লাগিলেন । এই শেষোক্ত পদ্ধতিই এক্ষণে সমধিক প্রচলিত । এই সময় জ্যোতিবাবু সত্যেন্দ্রনাথের নিকট সেতারায় গমন করেন । সেখানে গিয়া তিনি মারাঠা ভাষা শিখেন । এবং মরাঠ। গ্রন্থ অবলম্বনে “ঝণশির রাষ্ট্র" লেখেন । “চল্‌রে ঢল সবে ভারতসন্তানটমাতৃভূমি করে আহবান" এগানটি এই সময় রচিত হয় । জ্যোতিবাবু বলিলেন, ‘একদিন মেজ বেী ঠাকুরাণী আমায় বলিলেন অনেক দিন তুমি নাটক রচনা কর নাই—একখান নাটক এইখানে "লিখে ফেল ।” আমি বলিল ম—“এখন আমার মাথায় কোন প্লট্‌ নাই, লেখা হইলে না ।" তিনি শুনিলেন না ; জবরদস্তি আমাকে একটা ঘরে পুরিয়া, ওlরক দাদীর ( সার পালিত ) কল্প। লালকে আমার পtহারায় নিযুক্ত করিয়া দরজা বন্ধ করিয়া দিলেন । যতক্ষণ নাটক না লেখা হইবে, ততক্ষণ আর আমার মুক্তি নাই । দায়ে পড়িয়া এইরূপে “হিতে বিপরীত” রচিত হইল । এই ক্ষুদ্র নাটকাথানি পরে আমাদের বাড়ীতে ও সঙ্গীওসমাজে অভিনীত হয় ।” পুনায় সতেন্ত্ৰেনাথের নিকৃট অবস্থানকালে তথাকার “গায়ন সমাজ” দেথিয় কলিকাতায় তদনুরূপ একটি সভা স্থাপন করিতে জ্যোতিবাবুর ইচ্ছা হয়। সভা স্থাপিত হইল, নাম হইল—“ভারতসঙ্গীত-সমাজ । g aề Hwty chłRiffafstoff (Dwarkin and Sons) qitu , “বীণাবাদিনী" নামে সঙ্গীত-বিষয়ক একথানি মাসিকপত্র তিনি म**iांमन, क८ब्रन ।। ७१iनि द९म६-५ ३ फ़लिप्रl cर्णtश सक श्झेब्रा भृग्न । অমৃঙের ছিটে छ छ९ छ९, - প্রবাসী-ফাঙ্কন,.১৭২১ [ ১৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড 、.、ヘ。、ノー、ヘヘヘヘヘ・・・・^* ヘ”でヘヘヘッ তাহার পর ত্রিপুরার স্বৰ্গীয় নৃপতির অম্বরেit ঙ্গেতিৰ “ভারত-সঙ্গীত-সমাজ” হইতে “সঙ্গীত-প্রকাশিকা" নামে সঙ্গীতবিষয়ক মাসিকপত্র বাহির করেন। মহারাজা বাহাদুর ইহার বায়নিৰ্ব্বfহাৰ্থ মাসিক ৫০ টাকা করিয়া অর্থসাহায্য করিতেন । কাগজ१fनि प्र* द५मग्न 5लिग्नाझिण । ७iद्र शृग्न मश्tब्रॉछ दांश्ॉक्ल८ब्रग्न আকস্মিক ও শোচনীয় মৃত্যুর পর বর্তমান মহারাজার সাহায্যে কিছুদিন চলিয়াছিল। পরে তিনি এই অর্থসাহায্য রহিত করায় কাগজখালি বন্ধ হইয়া গিয়াছে । জ্যোতিবাবু “সঙ্গীত-সমাজের” সংস্রবে থাকিতে থাকিতেই সংস্কৃত নাটকগুলিকে বঙ্গভাষায় অম্ববাদ করেন। ( ভারতী, মাঘ ) ° শ্ৰীবসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায় । _ ভাষার কথ। বাংলা ভাষার স্বরূপ নিয়ে কিছুদিন যাবৎ একটা মহা তর্ক উঠেছে । একদল বলছেন যে বাংলা সংস্কৃত ভাষারই রূপান্তর এবং বাংলা ভাষার উন্নতি মূল সংস্কৃত অনুযায়ী হওয়া উচিত । চলতি কথার আমদানীটা নেহাতই গ্রাম্যতার পরিচয় দেয়, ভাষাটাকেও ক্রমশঃ শ্ৰীহীন ও আবিল বরে ফেলে এবং লেখকদের উচ্ছ জ্বলতা বৃদ্ধি বরে । কাজের জন্য যতই দরকার হোক না কেন, তারা সংস্কৃত শব্দের সঙ্গে এক পংক্তিতে আসন পা বাল্প যোগ্য নয় । আর একদল বলেন যে সংস্কৃত ভাষাটা যদিও মভূভাষা বটে, তবুও বাংলা ভাবার একটি স্বতন্ত্র্য আছে। মেয়ে হলেও সে এখন অন্যগোত্র-ভুক্ত হয়েছে । তার উন্নতির নিয়ম সংস্কৃত নিয়ম অনুসারে হবে না। পাশী, ইংরেজী ও নানাবিধ দেশজ অনার্য্য ভাষার মিশ্রণে বাংলা তৈরী । তাকে জোর করে সংস্কৃত নিয়মে বদ্ধ করূলে রীতিমত শৃঙ্খলিত করা হবে—তার উন্নতি হওয়া দূরে থাক, বাচ দায় হবে । জীবন্ত ভাষার ছ'চ—জাতীয় জীবন ; যেখানে নানাবিধ উপকরণে জাতীয় জীবন গঠিত সেখানে জাতীয় ভাষাতেও জীবনের ছায়া দেখা যাবে । জীবন-সংগ্রামে জাতিই বল বা ভাধাই ৰল—যে ষত পারিপার্থিক অবস্থার সঙ্গে মিল করে নিতে পাল্লষে সে ততই জীবনীশক্তি লাভ করবে। সংস্কৃতের নিয়মগুলা বাংলার উপর সিন্ধবাদ নাবিকের স্কন্ধে দ্বীপবাসী বৃদ্ধের মত চড়ে বসলে বেচারার প্রাণসংশয় হবে। সংস্কৃত থেকে যে আমরা বাংলার উৎপত্তি ধরে নিচ্ছি সেটাই গেtড়ায় গলদ । প্রাকৃগু ভাষা থেকে বাংলা জন্মেছে, আর সে প্রাকৃত তাবা যে সংস্কৃত-ভাঙ্গা নয়, এটা সকলেই এথন জানেন । আজকাল আবার এমন দাড়িয়েছে যে, অনেকেই সন্দেহ করেন যে সংস্কৃত ভাষাটার আদেী মৌখিক ব্যবহার ছিল কি না । যে ভাষা কখনও চলতি ছিল কিনা তারই সন্দেহ, যদি তার নিয়মে একটা জীবন্ত ভাষাকে চালাবার চেষ্টা করা যায়, তা হ’লে আমাদের ইতিহাসের শিক্ষার বিরুদ্ধে চলতে হবে এবং শেষে পস্তাতে হবে । সকল ভাষাকেই এক সময় না এক সময় এই সমস্যার উত্তর ঠিক করে নিতে হয়েছে । 1ʼhilologyt\5? বলুন বা zitfotsyst–Literaturestēt বলুন, ¢कांनशारनई 4क बैंiषा निग्नन $िब्रकांठ १iètरु बी । वर्षन cयझेब्र সাহায্যে ভাষা ও সাহিত্যের উন্নতি হবে, প্রতিভাশালী লেখক তখনই তার সাহায্যে অগ্রসর হবেন । যেখানে একট। চলতি কথtয় ভাগটি ঠিক একাশ করা যায়, সেখানে ঘুরিয়ে সংস্কৃত শব্দ ব্যবহার কবৃতে কেহই রাজী হবেন না । এটা মানসিক শৈথিল্যের জন্ত লয়, ভাৰেজ