পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৯২ ASA SSASAS S S AAAA S S S AAAAA AAAA AJ SS S S S S S S AAAA S AAAAA S J S S S JSSS SSSJ SSS AAAA S S S S S S S S S S অtছে, এখানে প্রস্তুত ও সুপ্রচলিত একপ্রকার ষো টা রেপ্লমী কাপড়কে ম টকা • বলে । g g

  • झाँ लु । रुखक ३श मश ख, श्व शं.लु ॐtब्र१e श्रtcझ ! cमf शं + অ স্ত-এর সহিত ইহার কোন সম্বন্ধ নাই, তাই মো হা স্ত মূলত নহে, যদিও উচ্চারণে হইতে পারে-- বাঙলার ধর্শ্বে। ম হ ৭ শঙ্গের প্রথমার একবচনে প্রাক্টতে ম হ স্ত পদ হয় । মন্দিরাদির প্রভুত্ববিষয় ম হ নূ ( শ্রেষ্ঠ ) বলিয় তাহদের প্রভুকে ষ হস্ত , बठों श्घ्र ।

माँ क्ष1 । श्श1 नf ॐ न शहेtउ श्रॅभ्रltछ । मां ॐ न =ग ४ न = মা জ্ঞা । এইরূপ ক্রমপরিবর্তনের কথা সবিস্তর ভাবে ব্যাকরণবিষ্ঠাধিক-সমালোচনায় বলিয়াছি, পুনরুল্লেখ নিম্প্রয়োজন। আষার भा ॐ न = य उछ न = अtछन =भf ख! *ीम & शग्र ! মো তি য় বিন্দু। মো তিয়া শব্দ সংস্কৃত মৌ ক্তি ক প্রাকৃত মো ত্তি অ হইতে হইয়াছে। মো চ । গোফ অর্থেও ত ইহা ব্যবহৃত হর । মধুক রী। ইহার অর্থ ভ্রমরা । বৈষ্ণবগণের ম ধু ক রী নহে, মা ধু ক রী । বৃত্তি, জীবিকা ) । মা ধ। । ফাসী কেন ? সংস্কৃত মা য ক হইতে হইবার পক্ষে ত কোনো বাধা দেখিতেছি না । KD B S BBD DDYSBBB S BBBBS eBBB BBBB (৮. ৪. ৭৮) লিখিয়াছেন “প্রসরতের্গন্ধ-বিষয়ে ম হ মহ ইত্যাদেশে। বা ভবতি " অর্থাৎ গন্ধবিষয়ে প্র-পূর্বক স্ব ধাতুর স্থানে বিকল্পে १३ ५ ३ -थापन श्छ। २५, ५ ३ १ २ ३ वानथे । ईशब अ{ মালতীগন্ধঃ প্রসরতি । এই গন্ধের প্রসারই ম হ ক, ক্রমে কেবল গ স্ক অর্থে ইহা চলিয়াছে । খোকী থেt কী শব্দ-সম্বন্ধে এ পর্য্যন্ত ষে কয়টি আলোচনা বাহির হইয়াছে, আমার নিকট তাহ কষ্টকল্পিত . বোধ হয় । বৈদিক সাহিত্য হইতেই সংস্কৃতে শিশু বা নব প্রস্তুত শিশু বুঝাইতে তো ক শব্দ সুপ্রসিদ্ধ অাছে ( M. M. William’s Sanskrit-English lDictionary ) । সংস্কৃতের ত কার বা থকার স্থানে পালি-প্রাকুতে কোন-বেঞ্চণ স্থলে থকার দেখা যায়। স্ত স্ত=খস্ত (সাধারণ নিয়ষে পূৰ্ব্বে স-লোপ, তাহার পর ত = খ ), ‘স্থা ন = পান, স্থা সুথtণু। এইরূপেই তো ক=খে। ক, তাহার পর অপভ্রংশ-প্রাকৃত অথবা বাঙলার নিয়মে অ = অ হওয়tয় খে। কা পদ হইয়াছে । শ্ৰীবিধুশেখর ভট্টাচাৰ্য্য। পুস্তক-পরিচয় মহুধি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনচরিত— লীভবসিন্ধু দত্ত প্রণীত । মূল্য ১৮• আনা । ২১১.২। ১ কর্ণওয়ালিস্ ষ্ট্রীট, কলিকাতা । * এই সুন্দর বাধানে সচিত্র গ্রন্থখানি হঠাৎ হাতে পড়ায়, হাতের কাজ ফেলিয়া রাখিয়৷ ইহাই পড়িতে লাগিলাম । ৪১২ পৃষ্ঠার বৃহৎ পুস্তকখালি পড়িতে পড়িতে একবারও • খtfমতে হয় নাই, পাঠ শেষ না হওয়া পৰ্য্যস্ত সমস্ত মনোযোগ গ্রন্থের মধ্যেই নিবদ্ধ ছিল । এই গ্রন্থের মধ্যে যে অসাধারণ পুরুষের জীবনচতি বর্ণনা করা হইয়াছে, তিনি যে এ যুগের এক জন শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি তাছা স্বীকার প্রবাসী—ফাঙ্কন, ১৩২১ [ ১৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড Z कब्रिप्ड३ श्रेष्व । ॐाशत्र कप्*ाब ७गछ, चाभ्रष्टात्र, {अनि४, বেদাদিশাস্ত্রে প্রগাঢ় জ্ঞান ও আশ্চৰ্য্য মানসিক শক্তির বিষয় চিন্তা করিলে বিস্ময়ান্বিত হইতে হয় । এক বিষয়ে বাঙ্গল দেশে তাহার জীবনে যে বিশেষত্ব পরিলক্ষিত হয়, এমন আর কাছারে জীবনে নহে । ভক্ত শক্তিগণ এবং প্রেক্ষিক শ্রীচৈতন্য ভক্তির প্লাবনে বাঙ্গলা দেশকে এমন উৰ্ব্বর, করিয়া রাখিয়tছেন যে, এ দেশে বিস্তর কালীভক্ত ও কৃষ্ণভক্ত জন্মগ্রহণ করিয়া বাঙ্গালীর জীবনকে ভাবে পূর্ণ করিয়৷ তুলিতেছেন। কিন্তু হাজার হাজার বৎসর পূৰ্ব্বে যে-সকল ঋষি জন্মগ্রহণ করিয়া ওঙ্কারধ্বনিতে ভারতের আকাশ পূর্ণ করিয়াছিলেন এবং “মোৰৈ ভুম। তৎমুখং নাগ্নে মুখমত্তি" এই মহাবাণী উচ্চারণ করিয়া পৃথিবীর নিকট অণস্তের উপাসনা প্রচার করিয়াছিলেন —উাহাদের উপযুক্ত প্রতিনিধি এক দেবেন্দ্রনাথ ব্যতীত বাঙ্গল দেশে জার কাহাকে ও দেখিতে খাওয়া যায় না । দেবেন্ত্ৰণাখের জীবনচরিত পড়িতে পড়িতে উপনিষদের ঋষিদিগের সাধন ও বাণীর সঙ্গে তাহার সাধন ও বাণীর অতি আtশ্চৰ্য্য ঐক্য দেখিতে পাওয়া যায়। যখন ভারঙের অ{ৰ্য্যগণ অনস্তস্বরূপ ঈশ্বরের সন্ধান পাইবার জগু ব্যাকুল হইয়াছিলেন, তখন উপনিষদের ঋ{ল সাধনায় নিমগ্ন হইয়। ঈশ্বরকে দর্শন করিলেন এবং বিশ্বাস ও ভাবে উদ্দীপ্ত হইয়া বলিয়া উঠিলেন— “বেদtহমেতং পুরুষং মহাস্তম্ অদিত্যবৰ্ণং তমস: পরস্তাৎ । তমেব বিদিত্বাতিমৃত্যুমেতি নান্তঃ পন্থা বিদ্যতে হয়নায় ॥" অর্থ—আমি এই তিমিরাতীত জ্যোতিৰ্ম্ময় পুরুষকে জানিয়াছি ; সাধক কেবল র্তাহtকে জানিয়া মৃত্যুকে অতিক্রম করেন, তদ্ভিন্ন মুক্তির আর অন্য কোন উপায় নাই । এই বাণী উচ্চারিত হইবার তিন সহস্ৰ বৎসর পরে ভারতবর্ষের লোক প্রশ্ন করিতেছিলেন–নিরাকার ঈশ্বরকে কি দর্শন করা যায় ? অনস্তের ধ্যান কি সস্তব ? এই সময় বাঙ্গল দেশের ধনকুবের প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুরের পুত্র বিপুল সম্পদ ও সংসার পশ্চাতে রাখিয়া শুধু ব্ৰহ্মদর্শনের জন্যই ব্যাকুল হইরা হিমালয় পৰ্ব্বতে গমন করিলেন। সেখানে দুই বৎসর তপস্তায় অতিবাহিত হইল। তাহার পর তিনি ঋষিত্ব লাভ করিয়া প্রাচীন ঋষিদিগের মতই বিশ্বাসোজ্জ্বল হৃদয়ে বলিয়া উঠিলেন— “নিদিব্যাসন করিয়া এই ব্রহ্মধজ্ঞভূমি tহমালয় পৰ্ব্বত হইতে আমি ঈশ্বরকে দেখিতে পাইলাম । চৰ্ম্মচক্ষুতে নয়, কিন্তু জ্ঞানচক্ষুতে । বেদাহং এতং পুরুষং মহাস্তং আদিত্যবৰ্ণং তমস: পরস্তাৎ । আমি এই তিমিরাতাত আদিত্যবর্ণ মহানৃ পুরুষকে জানিয়াছি।” আমরা দেবেন্দ্রনাথের জীবনচরিতের ১৬৪ পৃষ্ঠ হইতে এইটুকু উদ্ধত করিলাম। ইং পাঠ করিয়া সকলেই স্বীকার করিবেন, এইখনেই দেবেন্দ্রনাথের ঋধিত্ব ,এবং এইখনেই উtহাকে অtষর প্রাচীন ঋষির প্রতিনিধিরূপে প্রাপ্ত হইলাম । দেবেঞ্জনাখ ঋষিত্ব লাভ করিয়া অ}র যে দেশে ফিরিয়া আসিবেন, এ সংকল্প উtহার ছিল না । কিন্তু দুই বৎসরের তপস্যা দ্বারা যে সত্য লাভ করিলেন তাহ প্রচারের জন্য ঈশ্বরের আদেশ শ্রবণ করিয়াই তাইকে দেশে ফিরিয়া অভ্যাসিতে হইল। ফিরিয়া আসিলেও তিনি বৎসরের পর বৎসর গিরিশৃঙ্গে, সিন্ধুতটে ও নদীবক্ষে বাস কয়িয়া ঈশ্বরের আনন্দময় স্বরূপের মধ্যেই ডুবিয়া থাকিতে লাগিলেন। হিন্দুশাস্ত্র পাঠ করিলে দেখা যায়, সাধকেরা সম ধকেই সাধলের শ্রেষ্ঠ অবস্থা বলিয়া বর্ণনা করিয়াছেন। মহর্ষি এই সময় সমাধিতে