পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৭e جمہ ہے۔ یہ ダ ダ * ダ丁 ۱۸ تیر ۹ سی: ، تمبر ۹-ته ۹ - ۶ - ۰ ۶۶ و ۹ دیده হয়ে থাকত আসত ? এটা ত তোমরা বুঝলে 冈? ভাল করে দেখ ন', ' শোনা না, পাচজনের পরামর্শ নিলে না, হঠাৎ একটা কাজ করে বসলে। সে এখন দিব্য আরামে আছে, কেন কষ্ট করতে, যাবে ? জানে, মেয়ের জন্তে আমার সকল উৎপা তই এরা সহ্য করবে। . কিয়ণ এতক্ষণ, নীরবে বসিয়৷ শাক বাছিতেছিল। ' পিসিমার এই তীব্র সমালোচনা শুনিয়া তাহার চোখ মুখ লাল হইয়া উঠিল। দুঃখে অভিমানে তাহার বুক ফাটিয়া જામાં સામિન I cમ માનમાજ મામનાક્રતા ઘટ્ટ નાજ বাছা ফোপয়। সেখান হইতে উঠিয়া চলিয়া গেল । পিসিমা তাহার কম পেথিয়| অবt ক হইয় গালে হাত দিলেন । গৃহিণী ও বিরক্ত হইয়। বলিলেন - মেয়ের রকম দেখছ একবার ? আমিই কেবল ওর ভাবনা ভেবে মরছি, ও কি তা বোঝে ? ও এখন আর সে কিরণ নেই । জামাইকে একটি কথা বললে মেয়ে একেবারে কেঁদে কেvট অনর্থ করবে। তাহার পর একটু শ্বামিয়া আবার বলিগেন-আর হবেই বা কেন ? এখন ত আর সে ছেলেম মুযটি নেই —বড় হয়েছে, স্বামী চিলেছে, এখন ওর সামনে তার স্বামীর নিন্দ করলে ত তার কষ্ট হবেই । আমাদেরই এটা অষ্ঠায় । & গৃহিণী মুখে এ কথা বলিলেন বটে কিন্তু কাৰ্য্যতঃ সকল সময় তাহ ঘটিয়া উঠিত না । তিনি মনে মনে জামাতার প্রতি বিরক্ত হইয়াছিলেন সুতরাং এখন তাহার ছোট বড় সকল ক্রটিই ত{হার চক্ষে পড়িতে লাগিল । পূৰ্ব্বে যাহা তুচ্ছ বলিয়। উড়াইঃ দিয়াছেন, এখন সেইসকল সীমান্স বিষয় লইয়া তিনি সৰ্ব্বক্ষণ গজগজ করিতে আরস্ত করিলেন। কিরণের প্রফুল্প মুখখানি ক্রমেই মলিন হইতে লাগিল। তবু সে প্রাণপণে ললিতকে এসকল অশান্তির বিষয় জানিতে দিত না । দুই একবার কথাপ্রসঙ্গে সে স্বামীকে কাজ কর্মের চেষ্টা করিতে অনুরোধ করিয়াছিল, ললিত তাহীতে বিশেয মনোযোগ দেওয়া অবশুক মনে করে নাই । . সেদিন প্রভাত হইতে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হইয়া রহিয়াছে ও মাঝে মাঝে টিপিটিপি ব্লু ষ্ট পড়িতেছে। নরেন প্রবাসী—চৈত্র, ১৩২১ [ ०8° उ।", २च्न १७ JJAMA AJASAMSJAJSeMAeMAAA AAAA AAAASAAAA কলিকাতৃয়ে গিয়াছে। জেলাকোর্টে তাহার মোকৰ্দমা হার হওয়ায় সে তাহার পক্ষীয় উকীলের পরামর্শে সৰ্ব্বস্ব পণ করিয়৷ হাইকোর্টে আপীল করিয়াছে । এইখানেই তাহার ভাগ্য পরীক্ষা শেষ হইবে । - 角 মৃত্যকালী রন্ধনশীল{য় রন্ধন করিতেছেন ও কিরণ তাহার সাহায্য করিতেছে। অর্থাভাবে একে-একে দাসদাসীদের বিদায় দিতে হইয়াছে । ঝি দুইজন আগেই গিয়াছিল ; আজ, পুরাতন ভূত্য রামচরণকে প্রভাতে জবাব দিয়াছেন । তাহার ছয় মাসের বেতন বাকী পড়িয়াছিল ; নৃত্যকালী বহুকষ্টে টাকাগুলি শোধ করিয়া সাশ্রনেত্রে তাহাকে বলিলেন- “বাব ! এখন আমার সময় বড় মন্দ--তুমি এখন যাও—যদি কখনও দিন আসে তবে আবার তোমায় ডেকে পাঠাব।” ভূত্য ও র্তাহীকে প্রণাম করিয়৷ কাদিতে কঁদিতে চলিয়া গিয়াছে । ঘোর দারিদ্র্য ক্রমে ক্রমে র্তাহীদের সংসার গ্রাস করিতে উদ্যত হইয়াছে। অভাবের এই ভীবণ মূৰ্ত্তি দেখিয়া নৃত্যকালীর অন্তর আতঙ্কে শিহরিয়া উঠিতেছিল । দুইজনের কাহারও মুখে কথা নাই। দুজনে চি স্তাভারাক্লান্ত হৃদয়ে নীরবে আপন তাপন কার্য্য করিয়া যাইতেছিলেন । ললিত সকালে বেড়াইতে গিয়াছিল। বেল বারে - টfর পর সে ফিরিয়া আসিল । প্রতিদিন তাহার ও নরেনের স্বানের যোগাড় করিয়া রাখা ও উভয়কে স্নান করান রামচরণের নির্দিষ্ট কার্য ছিল । আজ যে সে কাজ ছাড়িয়। চলিয়া গিয়াছে ললিত তাহ জানিত না । সে স্বান করিতে গিয়া কিছু প্রস্তুত দেখিতে ন পাইয়া বিরক্ত হইয়। রামকে ডাকিতে লাগিল ও তাহার গাফিলির জন্য অত্যন্ত তিরস্কার করিতে লাগিল। গৃহিণী আজ সকাল হইতেই উত্তপ্ত হইয়া ছিলেন, সহসা তাহার ধৈর্য্যচুতি ঘটল । তিনি রন্ধনশীল হইতেই রুক্ষ্মস্বরে বলিয়া উঠিলেন—তেল মেখে পুকুরে গিয়ে দুটে ডুব দিয়ে এলেই ত হয় ! এখানে আর রাম না হগে চান্‌ হয় না ! বোনের বাড়ী কট। চাকর রাতদিন হামেহাল হাজির থাকত ? কিরণ ললিতের সাড়া পাইয়াই তাড়াতাড়ি উপরে যাইতেছিল ; এই কথা তাহার কানে যাইবামাত্র সে